মোঃ আশেক উল্লা ফারুকী (টেকনাফ ৭১)
টেকনাফ পৌর শহর সহ মফস্বল এলাকায় যত্রতত্র স্থানে বেঙের ছাতার ন্যায় গজে উঠেছে ফার্মেসী ব্যবসা। যার অধিকাংশ ফার্মেসীর লাইসেন্স বা বৈধ কাগজ পত্র নেই। ঔষধ নীতি অনুযায়ী ফার্মেসী স্থাপনে যে সব সর্তারূপ রয়েছে, তাহা মানা হচ্ছে না। অনুসন্ধানে জানা যায়, টেকনাফ পৌর শহর সহ হোয়াইক্যং, হ্নীলা, বাহাছড়া, টেকনাফ সদর ও সাবরাং এ ৫ ইউনিয়নের বাজার ও মফস্বল এলাকায় প্রায় ৫ শতাধীকের চেয়ে বেশী বিভিন্ন নামে ফার্মেসী রয়েছে। ঔষধ ড্রাগ নীতি অনুযায়ী ফার্মেসীতে ঔষধ বিক্রেতা (ফার্মাসীস) ভাধ্যতা মূলক থাকার নিয়ম থাকলেও ফার্মেসীতে এ নিয়ম নেই। ফলে অল্প শিক্ষিত যুবকদের দিয়ে ফার্মেসীতে ঔষধ বিক্রি করে আসছে মালিকেরা। খোজ নিয়ে জানা যায়, প্রায় ফার্মেসীতে মেয়াদ উত্তীর্ন, ভেজাল, মানহীন, নিম্মমান, ঔষধের ছড়াছড়ি এবং অশিক্ষিত ভোক্তাদের হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে এসব ঔষধ। প্রতারনা শিকার হচ্ছে এসব ফার্মেসীতে। ঔষধের মূল্য প্রায় ফার্মেসীতে ভিন্ন ভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রায় ৭১টির চেয়ে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পনী প্রতিনিধি অবাধে বিচরন করছে টেকনাফ উপজেলার প্রত্যান্ত এলাকায়। টেকনাফ স্বাস্থ কমপ্লেক্স এবং বিভিন্ন ক্লিনিকে ওদের অবাধ বিচরন লক্ষ করা যায়। প্রায় ঔষধ কোম্পনীর প্রতিনিধিরা রোগীদের ব্যবস্থা পত্রে স্ব স্ব কোম্পনীর ঔষধ প্রেসক্রেব করার জন্য ডাক্তারদের দিচ্ছে ডোনেশন।
Leave a Reply