1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মানুষ বৈষম্যের শিকার: টেকনাফের বিজয় সমাবেশে অধ্যক্ষ আনোয়ারী টেকনাফ প্রেসক্লাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত টেকনাফে ৩১বার তুপ ধ্বনি ও শহীদ মিনারে ফুলদিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু হল বিজয় দিবসের কার্যক্রম মুক্তি ককসবাজার কর্তৃক মার্কেট লিংকেজ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দৃষ্টি নন্দন মসজিদের উদ্বোধন করেছেন টেকনাফ ইউএনও, মোঃ ইমামুল হাফিজ নাদিম মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা শ্রমিকদলের সাঃ সম্পাদক মুন্না ভারতে পা’লিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হা’মলাকারী: সায়ের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন টেকনাফের আব্দুল্লাহ ছেলে মেধাবী ছাত্র আব্দুল হাফেজ এবার ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চু’রি বিশ্ববিদ্যালয়ে পডুয়া শিক্ষার্থীদের চোখে আগামীর জন্মভূমি ‘সীমান্তের হাওয়ায় ভেসে আসছে নতুন স্বপ্ন’

টেকনাফে হোয়াইক্যং,হারাংগ্যাঘোনা সীমান্ত অরক্ষিত!বস্তা বস্তা ইয়াবার চালান প্রবেশের অভিযোগ!!

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৯ মার্চ, ২০২০
  • ৯৬০ বার পড়া হয়েছে

মো,আশেক উল্লাহ ফারুকী ,টেকনাফ,
টেকনাফে হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ০১নং ওয়ার্ড উলুবনিয়া ও হারাংগ্যাঘোনা এ দুইটি সীমান্ত পয়েন্ট বর্তমানে মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিনত হয়েছে।
নাফনদী সংলগ্ন হারাংগ্যঘোনা ও উলুবনিয়া এ দুইটি চোরাইপয়েন্ট প্রত্যান্ত এলাকা মাদক এবং রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নীরব স্থান হিসাবে বেচে নিয়েছে মাদক কারবারি ও আদম পাচারকারী চক্র। টেকনাফে মাদক বিরোধী অভিযান এবং বন্দোকযুদ্ধ চলমান থাকার পর ও উলুবনিয়া ও হারাংগ্যঘোনা এ চোরাইপয়েন্ট আইন শৃংখলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে মাদক ও রোহিঙ্গা বানিজ্য চলছে জোরে শোরে। একাদিক সূত্র এ অভিযোগ পাওয়া গেছে। সুত্র মতে পুরো হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পাহাড়ী এলাকা এবং রোহিঙ্গা কম্প্যা থাকা সুবাদে পুরাতন এবং নতুন রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি রাজনৈতিক দলের নেতা ও প্রভাব শালীদের সমম্বয়ে গড়ে উঠেছে দুদেশের সীমান্ত পর্যায়ে মাদক সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতিদিন মিয়ানমার থেকে উলুবনিয়া ও হারাংগ্যাঘোনা দিয়ে বস্তা বস্তা ইয়াবার চালান ঢুকছে। যা নিয়ে সর্বত্র অভিযোগ উঠেছে। এখান থেকে দেশে মাদকের চাহিদা মেটাচ্ছে। সূত্রে আরো জানা গেছে, উলুবনিয়া ও হারাংগ্যাঘোনায় প্রায় ২৫ জন মাদক ব্যবসায়ী চিংড়ী ব্যবসায়ী সেজে এর আড়ালে মাদকের রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ওরা প্রতি বছর দুদেশের সীমান্ত পর্যায়ে সংশ্লিষ্ঠদের ম্যানেজ করে মিয়ানমার সীমান্তের নাফনদীর তীরে ৩০টি অধীক চিংড়ী প্রজেক্টে মাছ উৎপাদন করছে। চিংড়ী প্রজেক্ট গুলো মিয়ানমার সীমান্ত প্রহরী বিজিপি কর্তৃক ইজারা নিয়ে মৎস্য চাষাবাদ করে আসছে। এ তথ্য হোয়াইক্যং সীমান্ত রক্ষী বিজিবির কাছে অবগত আছে কিনা এলাকাবাসীর প্রশ্ন। হোয়াইক্যং উলুবনিয়া ও হারাংগ্যা ঘোনা স্থানীয় বিজিবি ক্যাম্প থেকে প্রায় ২ কিঃ মিটার পূর্বে এবং প্রত্যান্ত সীমান্ত এলাকা বিধায় এটি এখন নিয়ন্ত্রনহীন হয়ে পড়েছে। হোয়াইক্যং উলুবনিয়া ডাব ফাঁড়ি একটি আলোচিত নাম এবং হারাংগ্যাঘোনা মাদক প্রবেশের নিরাপদ পয়েন্ট ও ব্যাবপক জনশ্রুত থাকলেও এখানে মাদক বিরোধী অভিযান তেমন নেই বললেই চলে। স্থানীয় চিংড়ী চাষী ও ব্যবসায়ীরা উলুবনিয়া সংলগ্ন হারাংগ্যাঘোনা দিয়ে মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে অবাধ যাকায়াত চলছে। তারই সুবিদায় বস্তা বস্তা মাদকের চালান ঢুকে। হারাংগ্যাঘোনা সীমান্ত মাদক নিয়ন্ত্রনকারী আনছারীর নেতৃত্বে রুহুল আমিন, আব্দুল করিম ও আবছারের নেতৃত্বে ১৫ থেকে ২০ জন মাদক সিন্ডিকেট এ কাজ করে আসছে। অপর দিকে উলুবনিয়ার ফিরোজ, শব্বির আহমদ, ইলিয়াস ও বাবুলের নেতৃত্বে ১০ থেকে ১৫ জন মাদক সিন্ডিকেট দীর্ঘ দিন যাবৎ মাদক ব্যবসা ও পাচার করে আসলেও ওরা ধরাছোয়ার বাইরে রয়েছে। এ ২টি চোরাই পয়েন্ট নিয়ন্ত্রন না করলে মাদক ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ এবং এ ২টি সমস্যা ভবিষ্যাতে পুরো জেলায় চেয়ে যাবে এবং আইন শৃখলা পরিস্থিতির জন্য হুমকি হয়ে দাড়াবে। এ তথ্য স্থানীয় সচেতন জন সাধারনের। এ প্রসঙ্গে টেকনাফ ২ বিজিবি উপ অধিনায়ক মেজর রোবায়েত কবির জানান বিষয়টি আমি দেখতেছি এবং ব্যবস্থা নিচ্ছি। হোয়াইক্যং সীমান্ত ফাঁড়ির দায়িত্বে নিয়োযিত কোম্পানি কমান্ডার সরকারি মোবাইল নং ০১৭৬৯৬১১১৩৩ যোগাযোগ করলে ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!