গত ১৩মার্চ টেকনাফ হতে প্রকাশিত নিউজ পোটার্ল টেকনাফ টুডে ডটকম এ ” হ্নীলায় রোহিঙ্গা ডাকাতের ভয় দেখিয়ে স্থানীয় এক ব্যক্তির বসত -ভিট জবর দখলের পায়তারা” নামে সংবাদ টি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যা দেখে আমরা হতবাক ও বিস্মৃত হয়েছে। আমরা উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই, যা মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। প্রকৃত ঘটনা হল দিল মোহাম্মদ সহ সকলে মায়ানমারের নাগরিক। তারা ২০০৪ সালে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে এসে বৃটিশ পাড়ায় মানবিকা বিবেচনায় এলাকার কিছু লোক স্বপরিবারে আশ্রয় দিয়ে ছিল।দির্ঘ দিন এলাকায় বসবাস করায় তারা স্থানীয়দের সমাজের কৃষ্ট কালচার ধরে ফেলে। সে থেকে কৌশলে মায়নমারে রেখে আসা রোহিঙ্গা স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করে নিয়মিত মরন নেশা ইয়াবা, সীমানার ওপার হতে এনে মুছনি নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের স্বজনদের ছেলে/মেয়েদের দিয়ে চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করে বোনে যায় লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক। সে অবৈধ টাকা দিয়েছে বাংলাদেশে জমিন ক্রয় আইডি কার্ড বানানো, ভাই /ছেলেদের বাংলাদেশি বানিয়ে বিদেশ পাঠানোর মত অনেক কিছু করেছে যা দেশের জন্য হুমকি বলে মনে করছেন স্থানিয়রা। শুধু তা নয় সংবাদে যে আম বাগানের কথা বলা হয়েছে দেশি আইডি না থাকার কারনে নোটারি করেছেন বলে উল্লেখ ও করেছেন প্রতিবেদক। গত কিছুদিন আগে বিভিন্ন অনলাইন ও পত্রিকায়ও বেশ নিউজ প্রমান সাপেক্ষে হয়েছে যে তারা চট্টগ্রাম হতে দিল মোহাম্মদ সহ সকলে আইডি কার্ড করেছেন ।আমাদের প্রশ্ন হল তারা স্থানীয় হলে কেন হ্নীলা ইউনিয়ন এর বাহিরে আইডি কার্ড করেছে। অথছ তারা হ্নীলা ইউনিয়নের বৃটিশ পাড়ায় বসবাস করছেন? তাদের বিরুদ্ধে যখন বিভিন্ন সংবাদে সত্য নিউজ প্রকাশ হচ্ছে তখনি তারা পুর্ব সত্রূতার জের ধরে আমাদের বিরুদ্ধে ইচ্ছনিত হয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আমাদের বিরুদ্ধে নামে বেনামে জাতির বিবেকদের ভুল বুঝিয়ে সংবাদ প্রচার করছেন। যা মিথ্যা ও রোহিঙ্গাদের প্রতিষ্ঠিত করার পায়তারা ছাড়া কিছু নয়। ভবিষ্যতে বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের জন্য সাংবাদিক ভাইদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদ কারি
আনসার উল্লাহ,পিতা মৃত মোঃ কাশেম।
মৃত আজিজুর রহমানের পুত্র মোঃ কাসিম,মোঃ ইসহাক,আবু বক্কর।
বৃটিশ পাড়া, হ্নীলা, টেকনাফ, কক্সবাজার।
Leave a Reply