টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি,
টেকনাফে নবম শ্রেনীতে পড়ুয়া এক ছাত্রকে অপহরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সে নয়াবাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ও হ্নীলা ইউনিয়নের মরিচ্যা ঘোনা এলাকার মোাঃ আলী ও দিল ওয়ারা বেগমের ছেলে মোঃ রিদুয়ান। ১২ আগস্ট বিকালে হ্নীলা মরিচ্যা ঘোনা এলাকা হতে অপহরনের এ ঘটনা ঘটে।
এব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানায় অভিযোাগ দায়ের করেছে অপহৃতের মা। জানা যায়, প্রতিদিনের ন্যায় ১২ আাগস্ট বিকাল তিনটার দিকে রিদুয়ান খেলতে বাহির হয়। কিন্তু সন্ধ্যা নাগাদ বাড়িতে ফিরে না আসায় সম্ভাব্য সকল স্থানে খুুঁজাখোজি করার এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ৯ টার দিকে রিদুুুয়ানের মুঠোফোন (০১৮৪১৪৬১৯২৮) হতে কল আাসে। ওই মুঠোফোন থেকে একই এলাকার ফরিদ আহমদের পুত্র ওমর মিয়া, মৃত ফজল করিমের পুত্র মোঃ হাসান, মোঃ ফায়সেল, কবির আহমদের পুত্র আবদুর রহমান, মৃত আবদু শুুক্কুরের পুত্র জালাল, ফরিদ আহমদের পুত্র শাহ জালালের হেফাজতে রয়েছে বলে জানান। তাদেরকে পাঁচ লাখ টাকা মুুক্তিপন দিলে রিদুয়ানকে ছেড়ে দিবে, নইতো তাকে খুন করে প্রানে মেরে লাশ গুম করবে বলে ভয়ভীতি দেখান। তাকে লোহাগাড়ার ্আমিরাবাদে আটকে রাাখা হয়েছে বেেল জানিয়েছে অপহরনকারীরা। পরে রিদুয়ানের দুুলাভাই ফিরোজ আহমদের মুঠোফোনেও (০১৮৫০৭৯৭২৭২) ওই অপহরনকারীরা তাদের পরিচয় দিয়ে ৫ লাখ টাকা মুুক্তিপণ দাবী করে। পূূর্বের আক্রোশে এই ঘটনাা ঘটতে পারে বলে ধারনাা করছেন অভিযোগকাারি দিলওয়ারা। সে দ্রুত তার ছেলে রিদুয়ানকে ফিরে পেতে আইনশৃঙখলাা বাহিনীীর হস্থক্ষেপ কামনা করেছেন।
উল্লেখ্য ইয়াবাডন ফাইসেলসহ শীর্ষ বন ডাকাতদের মাধ্যমে হুন্ডি পাচারকারী রফিকসহ ৫ থেকে ৬ জনের সিন্ডিকেট দীর্ঘ দিন থেকে অপহরণে মুক্তিপন বানিজ্য, ইয়াবা পাচার, মানব পাচার ও হুন্ডি পাচারে সক্রিয় বলে জানান। পাশাপাশি ফায়সেল ডনদের বিরুদ্ধে ডজন ডজন ডাকতি,ইয়াবা পাচার, মানব পাচার,মুক্তি পন সহ একাধিক মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে টেকনাফ থানার নবাগত ওসি মোঃ আবুল ফয়সল জনান আমরা অভিযোগ হাতে পেয়েছি শীঘ্রই মাদক ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলবে।
উপদেষ্টা সম্পাদক : জহির আহমদ, টেকনাফ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
অফিস : আবু সিদ্দিক মার্কেট, টেকনাফ, কক্সবাজার।
মোবাইল : ০১৯০৭-৭৫৮২৫০, ০১৮৫১-৯২৯৬৫৮
Developed By : AzadWebIT.Com