প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২৮, ২০২৪, ১২:৩৮ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ৩, ২০২০, ১১:১৯ এ.এম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বুধবারের গোলাগুলির ঘটনার তদন্ত চলছে |টেকনাফ একাত্তর
টেকনাফ একাত্তর ডেস্ক::
বধুবার রাতে ঘটে যাওয়া কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দফায় দফায় গুলি বর্ষণের ঘটনার তদন্ত চলছে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আরসা গ্রুপ ও মুন্না গ্রুপের মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতভর দফায় দফায় এ গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। লাঠি ও ছুরিকাঘাতে দুই গ্রুপের মাঝে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছিলো বলে রোহিঙ্গারা সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছেন।
ঐ ঘটনায় কুতুপালং রেজিস্ট্রার্ড ক্যাম্পের চেয়ারম্যান হাফেজ জালাল আহমদ জানান, ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে আরসা গ্রুপের নেতা মৌলভী আবু আনাস ও মো. রফিকের নেত্বতে মুন্না গ্রুপের মধ্যে গেলো বুধবার সন্ধ্যা থেকে রাত দুইটা পর্যন্ত দফায় দফায় গুলি বর্ষণ ও হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় সন্ত্রাসীদের হামলায় কুতুপালং ই-ব্লকের ১০/১৫ টি ঝুপড়ি ঘর ভাংচুর করে। কুতুপালং দুই নম্বর ক্যাম্পের হেড মাঝি সিরাজুল মোস্তফা বলেন, দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরি ও লাঠির আঘাতে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় দুইজনকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে ও অন্যান্যদের কুতুপালং এনজিও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত দফায় দফায় গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটে। রোহিঙ্গারা দিকবেদিক ছোটাছুটি করে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয়। এ সময় পুলিশের উপস্থিত টের পেয়ে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহমেদ মঞ্জর মোরশেদ তখনি সংবা মাধ্যমে বলেন, ঘটনাটির ব্যাপারে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাযায় ঘটনার তদন্তে কাজ করছেন একাধিক আইন প্রয়োগকারি সংস্থা।
উপদেষ্টা সম্পাদক : জহির আহমদ, টেকনাফ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
অফিস : আবু সিদ্দিক মার্কেট, টেকনাফ, কক্সবাজার।
মোবাইল : ০১৯০৭-৭৫৮২৫০, ০১৮৫১-৯২৯৬৫৮
Developed By : AzadWebIT.Com