1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রকাশিত সংবাদের প্রতি*বাদ ও ব্যা*খ্যায় যা বলেছেন হোয়াইক্যং এর শাহ আলম কাঁকড়া-চিংড়ি’র সাথে আসছে মাদক! শাহ আলমের দেখভালে রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ভিডব্লিউবি কার্ড বিতরণে চেয়ারম্যানের স্বজনপ্রীতি! ক্ষোভে কার্ড ছুড়ে পুকুরে ফেললেন ইউপি সদস্য টেকনাফে সেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত প্রধান অতিথি, সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো? টেকনাফে ‘মানবতার দেয়াল’ এখন পুলিশ বক্সের সামনে নদীতে মাছ শিকারে জেলেদের জলসীমা অতিক্রম না করার পরামর্শ ইউএনও’র টেকনাফে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালিত। চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের আন্দোলনে উখিয়া-টেকনাফ সড়ক অচল স্বামী হেলালের বাড়ি থেকে টাকা,স্ব*র্ণা*লংকার সহ স্ত্রী চলে  যাওয়ার অভিযোগ, মানছেনা কোন বিচার।  টেকনাফে আঃ লীগের সাধারণ সম্পাদক সহ গ্রে*ফ*তা*র ৬ জন 

সেন্টমার্টিনে জেটিতে তল্লাশি চৌকি না থাকায় পর্যটক বেশে ইয়াবা পাচার |টেকনাফ একাত্তর  

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২০
  • ৫৮৯ বার পড়া হয়েছে
মোঃ আরাফাত সানী, টেকনাফ
দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন থেকে পর্যটক বেশে ইয়াবার বড় বড় চালান নিয়ে যাচ্ছে কক্সবাজারসহ দেশের অভ্যান্তরে। তল্লাশি জরুবী বলে স্হানীয়রা জানান। স্হানীয় সুএে জানা যায়, গত কয়েক মাস ধরে কক্সবাজার থেকে সাগর পথে সরাসরি পর্যটক জাহাজ সেন্টমাটিনে যাতায়াত করছে। এখানে পর্যটক দের জন্য  আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কোন তল্লাশি চৌকি নেই। এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে স্হানীয় ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ইয়াবা কারবারিরা পর্যটকের বেশ ধরে সেন্টমাটিন থেকে নিরাপদে নিয়ে যাচ্ছে ইয়াবার বড় বড় চালান, খবর নির্ভর যৌগ্য সূত্রের।
এই ইয়াবা কারবারিরা প্রতিনিয়ত ইয়াবা ব্যবস্যা নিবিগ্নে চালানোর জন্য রুট পরিবর্তন, লোক পরিবর্তন, ও স্থান পরিবর্তন করে যাচ্ছেন। ইদানিং ইয়াবা পাচারের নিরাপদ রুট হিসেবে কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন যাতায়াত কারি জাহাজ ও পর্যটকবাহী কাঠের বোটকে বেঁচে নিয়েছে। গত (১১ অক্টোবর) টেকনাফ উপজেলা পরিষদের মাসিক আইনশৃংখলা সভায় সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বলেছেন দ্বীপে যাতায়াত কারি পর্যটকদেরকে স্হানীয় ইয়াবা কারবারিরা ইয়াবা ও মাদক বিক্রি করছে। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা গ্রহন করার জন্য তিনি প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ করেন। সূত্রে জানাযায় সেন্টমার্টিনের নামি দামি কয়েকজন গডফাদার ইয়াবা ব্যবস্যা জমজমাট করার লক্ষে টেকনাফসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হোটেল মোটেলে ভাড়া নিয়ে ব্যবস্যা চালিয়ে যাচ্ছে এদের অনেকেই এই ইয়াবা নিয়ে আটক হয়ে কারাগারে গিয়েছিল বর্তমানে জামিনে মুক্ত হয়ে ইয়াবা ব্যবস্যায় জড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে অনেকেই জন প্রতিনিধি রয়েছে এরা সেন্টমাটিন ও প্রশাসননের নজরে ইয়াবা কারবারি হিসেবে চিহ্নিত। তারা সেন্টমাটিন টু কক্সবাজার গামী পর্যটক বাহী জাহাজ ছাড়াও প্রশাসনের অনুমতি বিহীন ২৬ টি কাঠের বোটে ও ইয়াবা পাচারের কাজে ব্যবহার হয় বলে স্হানীয় সূত্রে জানাযায়।
সেন্টমাটিনে যাতায়াত কারি পর্যটক বেশে ইয়াবা কারবারিদেরকে গেপ্তার করতে না পাড়লে এর পুরো প্রভাব পর্যটকদের উপর পড়বে। এবং পর্যটক খাতে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাবে সরকার।
উল্লেখ যে গত ১০ নভেম্বর ২০২০ দুই লাখ ইয়াবাসহ ৮ জন মাঝি মাল্লা ও ৩১ অক্টোবর ২০১৯ সেন্টমাটিন পর্যটক জেটিতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ সেন্টমাটিন দ্বীপে এক পর্যটক কোষ্টগার্ডের হাতে হয়েছিল। এ ভাবে প্রতিনিয়ত এই দ্বীপের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান প্রবেশ করেছে। এ চালান গুলো ইয়াবা ব্যবসায়িরা পর্যটক বেশে সেন্টমাটিনে এসে নিয়ে যাচ্ছে বলে স্হানীয় সূত্রে জানাযায়।
বিস্তারিত: দৈনিক সমুদ্রকন্ঠ

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!