অনলাইন ডেস্ক
৪১তম ও শেষ স্প্যানটি বসানোর মাধ্যমে দৃশ্যমান হয়েছে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে সেতুর ১২-১৩ নাম্বার পিলারে শেষ স্প্যানটি বসানোর কাজ সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন হয়। ৪১তম স্প্যানের জোড়া লাগানোর মাধ্যমে পদ্মার দুই পাড়ও যুক্ত হয়ে গেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শরীয়তপুর প্রতিনিধি জানান, পদ্মা সেতুতে শেষ স্প্যানটি বসানোর ফলে দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে।এ স্প্যান বসানোর কারণে দৃশ্যমান হয়েছে সেতুর মূল কাঠামো। সরকার আগামী বছরের ডিসেম্বরে সেতুটি চালু করার ঘোষণা দিয়েছে। পদ্মার মূল সেতু, অর্থাৎ নদীর অংশের দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। অবশ্য দুই পারে আরও প্রায় চার কিলোমিটার সেতু আগেই নির্মাণ হয়ে গেছে।পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি খুঁটির ওপর বসেছিল ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর। পদ্মার মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি)। আর নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন। এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা।কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো। সেতুর মূল কাঠামোটা স্টিলের, যা স্প্যান হিসেবে পরিচিত। খুঁটি ও যানবাহন চলাচলের পথ কংক্রিটের। আগামী ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এ স্বপ্নের সেতু চলাচলের জন্য খুলে দেয়ার কথা জানিয়েছেন সেতু কর্তৃপক্ষ।
উপদেষ্টা সম্পাদক : জহির আহমদ, টেকনাফ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
অফিস : আবু সিদ্দিক মার্কেট, টেকনাফ, কক্সবাজার।
মোবাইল : ০১৯০৭-৭৫৮২৫০, ০১৮৫১-৯২৯৬৫৮
Developed By : AzadWebIT.Com