টেকনাফ একাত্তর ডেস্ক
নেতাকর্মী ও ভক্তদের ভালো,বাসায় সিক্ত হলেন টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের বিদায়ী সভাপতি সুলতান মাহমুদ! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভক্তদের ভালোবাসার শেষ নেই,টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের ইতিহাস হয়ে রয়ে যাবে আজীবন।
নেতৃত্ব একটি মহৎ গুণ, নেতা হওয়া যেমনি সৌভাগ্যের ব্যাপার, তেমনি এর দায়িত্বও অনেক। প্রকৃত নেতা হওয়ার জন্য নেতৃত্বের গুণাবলী ও বৈশিষ্টের অনেক প্রয়োজন। সোলতান মাহামুদ,বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের সীমান্তবর্তী উপজেলা টেকনাফের ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ২০১৫ সালে। সময়কাল ( ২০১৫-২০২১) যেখানে মাদক( বিশেষ করে ইয়াবার) সয়লাব,এবং ভূড়ি ভূড়ি ইয়াবা ব্যবসায়ী।
সেখানে কোন ধরনের কালিমা মুক্ত থেকে এবং ছাত্রলীগের মতো একটি সংগঠনে কোন ধরনের গ্রুপিং এবং বিশৃংখলা ছাড়া ( সোলতান+ সাইফুল) পরিষদ একতাবদ্ধভাবে সুশৃংখলভাবে দীর্ঘ পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে দায়িত্ব পালন করে গেছেন। আজকে তিনি উক্ত সংগঠন থেকে বিদায় নিলেন।
বিদায়ী সভাপতি সুলতান মাহমুদের সম্পর্কে শাহেদ নামে একজন লিখেছেন “শুরুর শিল্পটি সুন্দর তবে শেষের শিল্পটি আরও দুর্দান্ত।
টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগ আপনাকে সারা জীবন মনে রাখবে প্রিয় সুলতান মাহমুদ ভাই। ভালোবাসা সারাজীবন।”
ইমরান বিজয় নামে এক ব্যক্তি লিখেছেন ” প্রিয় সুলতান মাহমুদ ভাই টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সর্বকালের সেরা সভাপতি হিসেবে প্রতিটি নেতা কর্মীর কাছে আইডল হয়ে থাকবেন।রাজপথের প্রতিটি নেতা কর্মী বড্ড মিস করবে ভাই। স্যালুট আপনাকে।”
শাব উদ্দীন ভাই নামে একজন লিখেছেন “আপনি সাবেক হয়ে গেলেও আপনার প্রতি ভালোবাসা শ্রদ্ধা বিন্দু পরিমাণ ও কমবেনা.. হয় তো অন্য কামীরা পোষ্ট পদবী কথা চিন্তা করে আপনাকে ভুলে যেতে পারে কিন্তু আমি জীবনেও ভুলব না আপনাকে ভালোবাসা অবিরাম প্রিয় ভাইয়া”
রিয়াদ মাহমুদ নামে একজন “লিখেছেন সোলতান ভাই আপনার স্থান হৃদয়ের মনিকোঠায় থাকবে।
হৃদয়ে দৃঢ় বিশ্বাস ভাই হিসাবে অতীতের ন্যায় সবসময় পাশে থাকবেন।
শুভ কামনা ও দোয়া সবসময় ভাই।”
এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার ছবি প্রোফাইল দিয়ে ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ টেকনাফ উপজেলা শাখার উদ্যোগে আয়োজিত সম্মেলন ও কাউন্সিল ‘২১ অনুষ্ঠানে দেওয়া বিদায়ী একটি অশ্রুসিক্ত বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে
Leave a Reply