সাম্প্রতিক সময়ে ক্যম্পে নিরাপত্তা চায় রোহিঙ্গা নারী শুকতারা অপহরণ চেষ্টা বুলেট উদ্ধার শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।
সংবাদে আমাকে জরিয়ে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও কাল্পনিক।
বিগত ২০১৮ সালে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পের মোচনি ক্যাম্প, এইচ ব্লক, সেড নং- ৬৬৮ ঘর নাম্বার ০৫ এর মোঃ আলম(প্রকাশ) আইয়ুব মিকারী ও নাজমা খাতুনের মেয়ে শুকতারা (২২) কে সরকারি আইনে সম্মান করে গত- ১০/০৫/২০১৮ সালে কক্সবাজার নোটারী পাবলিকের কার্যলয়ে গিয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
এখানে আমাদের দাম্পত্য জীবন খুবই সুখের ছিল। প্রায় এক বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে আমার স্ত্রী শুকতারা কে রেখে আমি সৌদি আরব চলে যায়।
সেখানে এক বছর থাকার পর ২০২০ সালে বাংলাদেশে চলে আছি। এখানে আসার পর শুনতে পেলাম আমার স্ত্রী পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে ছদ্ম বিবাহের নাম দিয়ে চলে যায়।
আমি আবার আমার স্ত্রী শুকতারা আমার নিকট চলে আস্তে চাইলে। আমি গত ১৫/১২/২০২০ সালে নোটারী পাবলিক কার্যলয়ে হাজির হয়ে চার লক্ষ টাকা ধায্য করে দুই লক্ষ টাকা নগদ দুই লক্ষ টাকা বাকী রেখে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
এই বিবাহ চললে ও কতিপয় নারী লোভী এক নাম দারি আমার বৈধ স্ত্রীকে বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন দিয়ে আমার কাছ থেকে সরিয়ে নিয়েছে। এমন কি আমার স্ত্রী কে অপহরণ নির্যাতন ও গুলি করে হত্যার অপচেষ্টা বিষয়ে গত ১৩/০৯/২০২১ইং আমার বিরুদ্ধে মিত্যা সংবাদ প্রকাশ করেছে।
আমি উক্ত সংবাদে কাহাকেও বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। পাশাপাশি প্রকাশিত সংবাদের তিব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারি :- মো ইউনুছ
নাইটং পাড়া ১নং ওযার্ড টেকনাফ পৌরসভা।
উপদেষ্টা সম্পাদক : জহির আহমদ, টেকনাফ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
অফিস : আবু সিদ্দিক মার্কেট, টেকনাফ, কক্সবাজার।
মোবাইল : ০১৯০৭-৭৫৮২৫০, ০১৮৫১-৯২৯৬৫৮
Developed By : AzadWebIT.Com