সংবাদ দাতা
টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউপির ৮নং ওয়ার্ড নাছর পাড়া এলাকায় নিজ চলাচলের রাস্তাতে বাঁধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে আপন ভাই দের মধ্যে সংঘাত সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে টেকনাফ মডেল থানায় ৭জন কে অভিযুক্ত করে মৃত আব্দুল জলিলের পুত্র হাজী নুর আহাম্মদ বাদি হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেছে।
গত ১মে দুপুরে উক্ত ঘটনা টি ঘটে।
থানার অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, দুই ভাইয়ের বসত বাড়ির মধ্য খানে একটি মাত্র রাস্তা। যা দিয়ে উভয় পরিবার যাতায়াত করেন। সে রাস্তার সিংহ ভাগ হাজী নুর আহাম্মদের অংশে পড়েছে বিধায় অভিযুক্ত নজির আহাম্মদ গং প্রতিনিয়ত জোরপূর্বক রাস্তা একক করে ফেলতে তাদের (হাজী নুর আহাম্মদের) পরিবারের সাথে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত থাকত। কিন্তুু রাস্তার কারণে প্রাণ নাশের হুমকি তো প্রতিদিনের গল্প। সে সূত্র ধরে বাদির পুত্র বধু রূপুা আক্তার রাস্তা দিয়ে খাওয়ার পানি আনায়নের জন্য বের হলে তাহাকে বিবাদীরা পূর্ব শত্রুতার জেরে আগে থেকে পরিকল্পিত ভাবে উৎপেতে থাকা মৃত আব্দুল জলিলের পুত্র নজির আহাম্মদ ও নজির আহাম্মদের ছেলে জসিম সহ ৪/৫ জন সশস্ত্র সঙ্গবদ্ধ সন্ত্রাসীরা নুর আহাম্মদের পুত্র বধু রূপা আক্তার কে পানির জন্য যাওয়ার পথে দা,লোহার রট,কিরিচ দিয়ে প্রাণ নাশের আশায় মারধর ও শ্লীলতাহানি এবং নির্যাতন করতে থাকে । পরে তাহাকে নির্যাতনের সুর চিৎকার শুনে আমি নুর আহাম্মদ ও আমার পুত্র বধু জমিলা আক্তার আগায়া গেলে আমাদের কেও মারধর করেন। সেখান হতে স্থানীয়রা উদ্ধার করলে কোন মতে রক্ষা পেয়ে আহত রূপা আক্তার সহ আমরা চিকিৎসার জন্য টেকনাফ উপজেলা হাসপাতালে ভর্তী হয়ে চিকিৎসা করছিলাম। পরে আহত রূপা আক্তারের অবস্থা অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরন করেন। সেখানে গিয়ে ডাঃ পরিক্ষা দিলে রূপা আক্তার কে এক্সরে করিলে তাহার পা ভেঙে যাওয়ার রিপোর্ট আসে।যাহার ক্ষত তাকে দীর্ঘদিন বহন করে যাইতে হইবে। এমতাবস্থায় উক্ত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি করেছেন বাদি হাজী নুর আহাম্মদ।
এ বিষয়ে অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা এস আই নকিব উল্লাহ বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনা স্থলে গিয়ে তদন্ত করে আসছি। প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা হবে।
উপদেষ্টা সম্পাদক : জহির আহমদ, টেকনাফ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
অফিস : আবু সিদ্দিক মার্কেট, টেকনাফ, কক্সবাজার।
মোবাইল : ০১৯০৭-৭৫৮২৫০, ০১৮৫১-৯২৯৬৫৮
Developed By : AzadWebIT.Com