1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সর্বোচ্চ দামে নিলাম পেলেন টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী ওমর ফারুক সিআইপি টেকনাফে ৭০ হাজার মানুষ বেকার- কর্মহীন : জড়িয়ে পড়ছে অবৈধ কর্মকাণ্ডে টেকনাফের হ্নীলাতে নারীকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন টাকা লুটপাট ও বাড়ি ভাংচুর থানায় অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি ইন্ডিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স টিমে যোগ দিলেন সাংবাদিক হাফেজ আহমদ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন টেকনাফে প্রেমিকের সাথে প্রেমিকার পলায়ন হয়রানী মূলক মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৫ শিশুর মা! হ্নীলা ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখা যুবদলের যুব সমাবেশ অনুষ্টিত টেকনাফে জমি বিরোধের জেরে ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে প্রতি পক্ষকে স’ন্ত্রা’সী সাজানোর পাঁয়তারার প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা দক্ষিণ শাখা’র সদর ইউনিয়ন কমিটি সম্পন্ন। বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন পরিকল্পিত নাশকতা : তদন্ত কমিটি

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩
  • ১৭৪ বার পড়া হয়েছে

উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি।

কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে গত ৫ মার্চ সংঘঠিত আগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি পরিকল্পিত নাশকতা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি।

কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বা এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো ঘটনার জের ধরে আগুন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্ত কমিটির প্রধান কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান।

রোববার বিকেলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা জানান।
সুফিয়ান বলেন, “তদন্তকালে কমিটি অন্তত ৫০ জন রোহিঙ্গাসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে নিশ্চিত হয়েছে, এটি পরিকল্পিত নাশকতা।

“চার পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে প্রমাণ হিসেবে ৭৪টি পৃষ্ঠা সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি যে পরিকল্পিত নাশকতা এখানে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তদন্তকালে রোহিঙ্গারা ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দেওয়ায় কারা এই নাশকতা চালিয়েছে তা শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে,” বলেন তিনি।

সুফিয়ান আরও জানান, দুপুর আড়াইটায় আগুনের সূত্রপাত হয়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লাগে। এই সময়ের মধ্যে এক স্থানে না, অল্প সময়ের মধ্যে একাধিক স্থানে আগুন লেগেছে। এটা নাশকতার প্রমাণ করে। একইসঙ্গে অগ্নিকাণ্ডের আগের দিন ওই ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গুলি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এটাও নাশকতা প্রমাণ করেছে। রোহিঙ্গারা আগুন নেভাতে গেলে অনেকেই নিষেধ করে, এটা সত্য। তবে এটা কৌশলে হয়েছে। রোহিঙ্গাদের বলা হয়েছে, “আগুন নেভানো চেয়ে জীবন বাঁচানো জরুরি”।

এছাড়াও প্রতিবেদনে নয়টি সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গত ৫ মার্চ দুপুরে উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে ঘর-বাড়িসহ ২ হাজার ৮০৫টি স্থাপনা এবং ১৫ হাজার ৯২৫ জন রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ একই ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। ওই সময় ১১ জনের মৃত্যু ও ৫ শতাধিক মানুষ আহত হয়। পুড়ে যায় ৯ হাজারের বেশি ঘর।

সূত্র – বেনারনিউজ

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর