1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৩:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিজিবির অ’ভিযানে জালের ভিতর মিললো ১লাখ ২০হাজার ই’য়াবা, দুই মি’য়ানমারের পা’চারকারি আ’টক  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন, হেলালী-মাহবুব-জাফর প্যানেলের পূর্ণ বিজয়  টেকনাফে কেক কেটে দৈনিক সময়ের কন্ঠস্বর পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষীকি পালিত বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় অপ*প্রচা*রের প্রতিবাদে টেকনাফ উপজেলা বিএনপি সভাপতি অ্যাডঃ হাসান সিদ্দিকীর বিবৃতি গু*লি*বিদ্ধ জেলেদের হাসপাতালে দেখতে গিয়ে আর্থিক সহযোগিতার পাশাপাশি ঘটনার নি*ন্দা জানিয়েছেন – সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী সেনাবাহিনী থেকে লাখ টাকা উপহার পেলেন পতাকা বিক্রি করা সেই যুবক টেকনাফে কবি-সাহিত্যিক নিয়ে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ মিলনমেলা সীমান্ত শহর টেকনাফে কবি-সাহিত্যিক নিয়ে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ মিলনমেলা জেলে আ’টকের ঘ’টনায় টেকনাফে বিজিবি ও স্থানীয়দের সংঘর্ষ বেশ কয়েকজন গু’লি’বিদ্ধ হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হলেন টেকনাফের ফারজানা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন পরিকল্পিত নাশকতা : তদন্ত কমিটি

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩
  • ২২৬ বার পড়া হয়েছে

উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি।

কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে গত ৫ মার্চ সংঘঠিত আগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি পরিকল্পিত নাশকতা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি।

কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বা এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো ঘটনার জের ধরে আগুন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্ত কমিটির প্রধান কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান।

রোববার বিকেলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা জানান।
সুফিয়ান বলেন, “তদন্তকালে কমিটি অন্তত ৫০ জন রোহিঙ্গাসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে নিশ্চিত হয়েছে, এটি পরিকল্পিত নাশকতা।

“চার পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে প্রমাণ হিসেবে ৭৪টি পৃষ্ঠা সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি যে পরিকল্পিত নাশকতা এখানে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তদন্তকালে রোহিঙ্গারা ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দেওয়ায় কারা এই নাশকতা চালিয়েছে তা শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে,” বলেন তিনি।

সুফিয়ান আরও জানান, দুপুর আড়াইটায় আগুনের সূত্রপাত হয়, যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লাগে। এই সময়ের মধ্যে এক স্থানে না, অল্প সময়ের মধ্যে একাধিক স্থানে আগুন লেগেছে। এটা নাশকতার প্রমাণ করে। একইসঙ্গে অগ্নিকাণ্ডের আগের দিন ওই ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গুলি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এটাও নাশকতা প্রমাণ করেছে। রোহিঙ্গারা আগুন নেভাতে গেলে অনেকেই নিষেধ করে, এটা সত্য। তবে এটা কৌশলে হয়েছে। রোহিঙ্গাদের বলা হয়েছে, “আগুন নেভানো চেয়ে জীবন বাঁচানো জরুরি”।

এছাড়াও প্রতিবেদনে নয়টি সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গত ৫ মার্চ দুপুরে উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে ঘর-বাড়িসহ ২ হাজার ৮০৫টি স্থাপনা এবং ১৫ হাজার ৯২৫ জন রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ একই ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। ওই সময় ১১ জনের মৃত্যু ও ৫ শতাধিক মানুষ আহত হয়। পুড়ে যায় ৯ হাজারের বেশি ঘর।

সূত্র – বেনারনিউজ

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!