নাছির উদ্দীন রাজ, টেকনাফ।
টেকনাফ উপজেলার দ্বিতীয় শহর নামে খ্যাত হ্নীলা বাজারের চার পাশে বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন হওয়ার জন্য যে ড্রেনগুলো করা হয়েছিল তা এখন সব বিভিন্ন ময়লা-আবর্জনায় ভর্তি। বৃষ্টি হলে কোন স্থান থেকে পানি নিষ্কাশিত হবে এই রকম চুল পরিমাণ খালি জায়গাও কোথায় নেই। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে হাজার হাজার টাকা খরচ করে ওই ড্রেনগুলো বাজারের পানি নিষ্কাশনের জন্য করে দেয়া হলেও এখন তা বিভিন্ন হোটেল-মোটেলের ও ফুটপাতের দোকানিদের আবর্জনা ফেলার ডাস্টবিনে পরিণত হয়েছে। যার ফলে ওই ড্রেনগুলো থেকে পানি যেতে না পেরে বৃষ্টি হল বাজারের চতুর্পাশে ফুঁসে উঠে পানি, সাথে ভেসে ওঠে দুর্গন্ধযুক্ত আবর্জনাও। ফলে বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে দুর্গন্ধ, হতে পারে বায়ুবাহিত বিভিন্ন রোগ এবং অতিষ্ঠ হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন স্থানীয় জনসাধারণ।
এ বিষয়ে হ্নীলা ইউনিয়ন মানবাধিকার কমিশনের সভাপতি আলী হোছন শোভন জানান, হ্নীলা বাজার হতে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা ইজারা পায় সরকার। ওই বাজারের বিভিন্ন কিছু সংস্কারের জন্য প্রতি বছরে অনেক টাকা বাজেটে আসে। সেখান থেকে যদি মাত্র ২ লক্ষ টাকা খরচ করা হয় আমি মনে করি হ্নীলা বাজারের চতুর্পাশে কোন আবর্জনা থাকবে না ড্রইন অপরিষ্কার থাকবেনা। সুতেরাং আমি হ্নীলা বাজারের সমস্যা সামাধানের জন্য টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ বিষয় টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজ্জামান জানান, আমি হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাথে কথা বলে এটা সামাধান করে দেব।
উপদেষ্টা সম্পাদক : জহির আহমদ, টেকনাফ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
অফিস : আবু সিদ্দিক মার্কেট, টেকনাফ, কক্সবাজার।
মোবাইল : ০১৯০৭-৭৫৮২৫০, ০১৮৫১-৯২৯৬৫৮
Developed By : AzadWebIT.Com