1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সর্বোচ্চ দামে নিলাম পেলেন টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী ওমর ফারুক সিআইপি টেকনাফে ৭০ হাজার মানুষ বেকার- কর্মহীন : জড়িয়ে পড়ছে অবৈধ কর্মকাণ্ডে টেকনাফের হ্নীলাতে নারীকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন টাকা লুটপাট ও বাড়ি ভাংচুর থানায় অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি ইন্ডিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স টিমে যোগ দিলেন সাংবাদিক হাফেজ আহমদ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন টেকনাফে প্রেমিকের সাথে প্রেমিকার পলায়ন হয়রানী মূলক মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৫ শিশুর মা! হ্নীলা ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখা যুবদলের যুব সমাবেশ অনুষ্টিত টেকনাফে জমি বিরোধের জেরে ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে প্রতি পক্ষকে স’ন্ত্রা’সী সাজানোর পাঁয়তারার প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা দক্ষিণ শাখা’র সদর ইউনিয়ন কমিটি সম্পন্ন। বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা

চিকিৎসার নামে এমএলএম এর ফাঁদে জাজিরার হাজারো মানুষ

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২১২ বার পড়া হয়েছে

মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে তিয়ানশি (এমএলএম) কোম্পানিটি ওষুধ বিক্রি করার মাধ্যমে শতশত বেকার তরুণ তরুণীদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।

সম্প্রতি শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার জাজিরা পৌরসভার মাইনুল ইসলাম রোডের, শাহী মসজিদের পাশে পৌরসভা থেকে কসমেটিক্স পণ্য প্যাকেজিং ও মার্কেটিং এর ব্যাবসার নামে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে তিয়েনশির ঔষধ বিক্রির অফিস খুলে বসেছে মিনারা এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান।

বিশেষজ্ঞ কোনো ডাক্তার নেই, তবুও তারা বিক্রি করে আসছেন জটিল ও কঠিন রোগের ঔষধ। তাদের দাবী নিজেরা প্রথমে এই ঔষধ খেয়ে উপকৃত হয়েছেন, তারপর ঔষধ গুলো বিভিন্ন মানুষের কাছে বিক্রি করে আসছেন তারা। প্রতিটি ঔষধের মূল্য ধরা হয়, ৯-১৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। এসব ঔষধ কিনলে ক্রেতাকে নিতে হবে ডিলারশীপ। এরপর ক্রেতার এসব ঔষধ আরও দু’জনের কাছে বিক্রি করতে হবে। তারা আবার তাদের মতো করে আরও দু’জনের কাছে বিক্রি করবেন। এরপর বিক্রিত এসব ঔষধ থেকে পাবেন কমিশন।

বিষয়টি নিয়ে কথা হয় উক্ত অফিসটির পরিচালক (ডিস্ট্রিবিউটার্স) মিনারা আক্তারের(২১) সাথে তিনি বলেন,আমাদের এই প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স হেড অফিসে থাকে আমাদের কাছে থাকেনা,আমরা জোর করে কোন পণ্য বিক্রি করি না যার মন চায় সে নিবে।

ভুক্তভোগী একাধিক ব্যাক্তিরা জানায়, প্রথমে তাদের বলা হয় এখানে টাকা দিয়ে পণ্য কিনতে। যতো টাকা দিবে তার সমান মূল্যের পণ্য তারা পাবেন। এবং তাদের রেফারেন্সে কোনো ব্যাক্তি পণ্য কিনলে পাবেন তারও কমিশন। দেয়া হবে বেতন ভাতাও। তবে পণ্য বলতে দেয়া হয় ক্যালশিয়াম ঔষধ, টুথপেষ্ট ও ব্রেসলেট। যার মূল্য ধরা হয় ১৮-২০ হাজার টাকা। বাইরে তা পাওয়া যায় মাত্র একশো থেকে দেড়শো টাকায়। তাছাড়া ঔষধ গুলোর কোনো অনুমোদন নেই। এগুলো শরীরের ক্ষতি করবে কি না জানেন না তারা। এবং একবার টাকা দিলে আর ফিরত দেয়া হয়না টাকা। মানা হয়না কোনো পূর্বশর্ত।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুল হাসান সোহেল বলেন, এ বিষয়ে তিনি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর