শামসুল আলম শারেক,টেকনাফ ( কক্সবাজার) প্রতিনিধি।
টেকনাফের হ্নীলা নাফনদী সীমান্তপয়েন্টের হোয়াকব্রাং,মৌলভীবাজার, সাইট পাড়া,গুদামপাড়া, জালিয়াপাড়া,চৌধুরী পাড়া,ও রঙ্গীখালী সীমান্ত পয়েন্টের নাফ নদীর বেরিবাঁধ দখলে নিয়ে মরুসীওকামাল সিন্ডিকেট নিত্যপণ্য সহ অকটেন,ডিজেল পাচার করে এলাকার বাজার গুলোতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রীরদাম আকাশচুম্বী করে তুলেছে।
এছাড়া রাতের অন্ধকারে মিয়ানমার থেকে ইয়াবাট্যাবলেট সহ বিভিন্ন মাদক দ্রব্যও আদম নিয়ে এসে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই সিন্ডিকেটের রয়েছে মৌলভীবাজার থেকে রঙ্গীখালী সীমান্ত পর্যন্ত ৫০ জনের অধিক সদস্য।
যাদের সাথে সখ্যতা রয়েছে নাফনদীর জলদস্যু নবী হোসেন বাহিনীও মুন্না বাহিনী সাথে।এছাড়া ও এযাবতকালের শ্রেষ্ঠ ইয়াবা গর্ডফাদার যিনি একসময় চলনে বলনে হ্নীলার জেলে সমাজও সাধরণ মানুষকে জিম্মি করে রেখেছিল সেই বার্মাইয়া রফিকের ডানে বামে থেকে নাফনদী সংশ্লিষ্ট সকল অপরাধ জগত পরিচালনা করত তারা।
বার্মাইয়া রফিক র্যাবের হাতে আটক হয়ে জেলে গেলে সীমান্ত পয়েন্ট গুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয় মায়ানমার নাগরিক চৌধুরী পাড়ার মংবুসীর মেয়ের জামাই মংরুসীপ্রকাশ মরুসীও আরেক পুরাতন বার্মাইয়া নাগরিক নাটমুরাপাড়ায় বসবাসরত মৃত মোঃ সালামের ছেলের কামাল সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের লোকজন দিয়ে আদম পাচার ও চোরাই পণ্য পাচারের পাশাপাশি নাফনদীতে অবস্থান রত দুই জলদস্যু বাহিনীর রসদ পাতিও যোগানদিত এই সিন্ডিকেট। সুযোগে সু- সম্পর্ক গড়ে তুলেনাফনদীতে অবস্থান রত জলদস্যু বাহিনীর সাথে
।ফলে এই সিন্ডিকেটের কোন অবৈধ কাজে কোন সচেতন লোকজন বাধা দিলে নাফনদীতে অবস্থান কারী জলদস্যুও ডাকাত সদস্যদের মাধ্যমে অপহরণ করে মুক্তিপণআদায় ও প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে ভয় ভীতি দেখায়। তাছাড়া মিয়ানমার হতে পাচার করে আনা মাদক দিয়ে বিভিন্নপ্রশাসনের মাধ্যমে আটক করার ও হুমকি দেয় তারা। বিষয় গুলো বিভিন্ন প্রশাসনও গোয়েন্দা সংস্থার নজরে দিলেও কোন মতে তাদের এই অপকর্ম প্রতিরোধ করা যাচ্ছেনা।
এমতাবস্থায় সীমান্ত জনপদের মানুষ গুলো বিভিন্ন ভাবে জিম্মি অবস্থায় রয়েছেবলে জানা গেছে। এমন কি আজ তাদের কারণে সীমান্ত জনপদের শতশত জেলে দীর্ঘ ৬/৭ বছর ধরে নাফ নদীতে মাছ ধরা থেকেও বঞ্চিত রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানাগেছে। এব্যাপারে সিন্ডিকেট প্রধানদের মুটোফোনে একাধিকবার রিং দিয়েও ফোন রিসিভ করাইতে পারিনি।এদের আটক করে আইনের আওতায় আনলে সকল অপকর্মের অজানা তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে এলাকাবাসী মনে করেন।এথেকে উত্তরণে সকল আইন শৃংখলা বাহিনীও গোয়েন্দাসংস্থার সার্বিক সহ যোগিতা কামনা করেছেন এলাকাবাসী।#### ( চলবেই ------।)
উপদেষ্টা সম্পাদক : জহির আহমদ, টেকনাফ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
অফিস : আবু সিদ্দিক মার্কেট, টেকনাফ, কক্সবাজার।
মোবাইল : ০১৯০৭-৭৫৮২৫০, ০১৮৫১-৯২৯৬৫৮
Developed By : AzadWebIT.Com