1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১১:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ছাত্র প্রতিনিধি-সাংবাদিক পরিচয়ে টেকনাফে ‘চেয়ারম্যান ও প্রশাসক’ পদ দেওয়ার কথা বলে কোটি টাকার বানিজ্য -সিয়াম ইলাহী ধান খেতে মিললো কোটি টাকার ইয়াবা!  টেকনাফে ৬১ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলেন ইউএনও টেকনাফে তারুণ্যের ভাবনা ও নির্বাচনী ইশতেহার বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত  তরুণদের স্বপ্নপূরণে পাঁচ দফা ঘোষণা উখিয়া- টেকনাফের মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহ’র আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে মানব ও মাদক পাচারের অভিযোগ বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রকৃত জেলেরা স্বাধীনভাবে মাছ শিকার করতে পারবে – শাহজাহান চৌধুরী  জুমার দিনের ফজিলত : যে সময় দোয়া কবুল হয় টেকনাফে তাঁতীদলের নবগঠিত কমিটির স্বাগত মিছিল ও পরিচিত সভা দেশের ইতিহাসে স্বর্ণের দাম সর্বোচ্চ

টেকনাফের ইয়াবা কারবারি বাবা-ছেলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২২ মে, ২০২৪
  • ২৬৯ বার পড়া হয়েছে

টেকনাফ (কক্সবাজার) সংবাদদাতা

কক্সবাজারের টেকনাফের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালযয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি বাবা-ছেলে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত প্রায় সাত কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে দুটি পৃথক মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

 

সোমবার (২০ মে) জামাল হোসাইনের বিরুদ্ধে দুদক কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন এবং ছেলে শাহ আজমের বিরুদ্ধে উপসহকারী পরিচালক পার্থ চন্দ্র পাল বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

জামাল হোসাইন টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার সে রঙিখালী গ্রামের মৃত হায়দার আলীর ছেলে।

জানা গেছে, মাদক কারবারির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত জামাল হোসাইন ২ কোটি ৪৫ লাখ ৫২ হাজার ৮৮৪ টাকা এবং শাহ আজম ৪ কোটি ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৭৯০ টাকার সম্পদ ভোগদখলে রাখার অভিযোগে এ মামলা দুটি হয়েছে।

এবং দুদক থেকে তাদের নামে জারি করা সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ গ্রহণের পরও সম্পদ বিবরণী দাখিল না করে এবং জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণভাবে বাবা-ছেলে প্রায় ৭ কোটি টাকার সম্পদ ভোগদখলে রাখার বিষয়টি প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

এর কারণে তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় মামলা দুটি করা হয়েছে।

দীর্ঘদিন ধরে জামাল মেম্বার ও তার ছেলে শাহ আজম মাদক কারবার করে আসছেন। তাদের মাদক কারবার ধরে রাখতে ও আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে বিশাল একটি সশস্ত্র গ্রুপ তৈরি করে রাখছেন।

এ গ্রুপ ব্যবহার করে অস্ত্রেরের পাহারায় মিয়ানমার থেকে টেকনাফে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। শাহ আজমের বিরুদ্ধে মাদক-অস্ত্র ও মানিল্ডারিংসহ ২১ টি মামলা রয়েছে। এবং তার পিতা জামাল হোসাইন মেম্বারের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্রসহ ১১টি মামলা রয়েছে।

টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গনি বলেন, দুদক যাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে জামাল হোসাইন মেম্বার ও শাহ আজমের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম ও টেকনাফ থানায় ৩২টি মামলা রয়েছে।###

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!