1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নি’র্ল’জ্জ টেকনাফ উপজেলার বিএনপির একটি অংশ! স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মানুষ বৈষম্যের শিকার: টেকনাফের বিজয় সমাবেশে অধ্যক্ষ আনোয়ারী টেকনাফ প্রেসক্লাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত টেকনাফে ৩১বার তুপ ধ্বনি ও শহীদ মিনারে ফুলদিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু হল বিজয় দিবসের কার্যক্রম মুক্তি ককসবাজার কর্তৃক মার্কেট লিংকেজ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দৃষ্টি নন্দন মসজিদের উদ্বোধন করেছেন টেকনাফ ইউএনও, মোঃ ইমামুল হাফিজ নাদিম মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা শ্রমিকদলের সাঃ সম্পাদক মুন্না ভারতে পা’লিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হা’মলাকারী: সায়ের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন টেকনাফের আব্দুল্লাহ ছেলে মেধাবী ছাত্র আব্দুল হাফেজ এবার ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চু’রি

টেকনাফে প্রেমিকের সাথে প্রেমিকার পলায়ন হয়রানী মূলক মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৫ শিশুর মা!

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩১৪ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ সংবাদ দাতা, টেকনাফ।

কক্সবাজার টেকনাফের হ্নীলা লেদা এলাকার রাহুয়া নামের এক মেয়ে হোয়াইক্যং নয়া পাড়ার প্রেমিক শাহ কামালের সাথে পলায়ন করেছেন বলে জানাগেছে। সে হোয়াইক্যং ৫নং ওয়ার্ডের শফিক আহাম্মদের ছেলে। গত ৭ সেপ্টেম্বর দুপুরে উক্ত ঘটনা ঘটে।

ওই ঘটনায় মেয়ে রাহুয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে বাদি হয়ে টেকনাফ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন বলে জানাগেছে। ওই মামলায় প্রেমিকার ( শাহ কামালের) বোন ও রাহুয়ার বাড়ির পাশের মহিলা আশেয়া বেগম কে জড়ানো হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। বোন প্রেমিকের সাথে চলে যাওয়ার পরে বাদি পক্ষের সকলে আয়েশা বেগম কে বার বার বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধমকি দিয়ে হয়রানি করছে বলে গণ মাধ্যম কে জানিয়েছেন। যার কারণে গ্রেফতার আতস্কে দিন কাটাচ্ছেন ৫ অবুঝ শিশুর মা।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকালে আয়েশা গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমার ভাই আর রাহুয়ার প্রেমের সম্পর্ক থাকায় তারা কোথায় পালিয়ে গেছে তা আমি জানিনা। কিন্তুু রাহুয়ার পরিবারের সদস্যরা আমি কেন শাহ জালালের বোন! সে অজুহাতে আমাকে মামলাতে জড়িয়েছে। আমি তাহার বোন হয়েছি তাই কি আমার অপরাধ। আমার সংসার আমার আলাদা। আসলে আমি এ বিষয়ে কিছু জানিনা।

তিনি আরো বলেন, ঘটনার দিন আমি আমার দুই সন্তার ডেঙ্গু জ্বর হওয়ায় তাদের নিয়ে আইওএম হাসপাতালে ছিলাম। এখন আমার ৫ জন শিশু সন্তান রয়েছে। তাদের অন্যায় বা শত্রুতামির কারণে যদি আমাকে জেলে নিয়ে যায় পুলিশ। তাহলে আমার ৫শিশুদের অবস্থা কি হবে। আমি হলফ করে বলতে পারি তাদের বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা। আমি আমার শিশুদের জন্য মানবাধিকার কমিশনের তদন্ত কামনা করছি। পাশাপাশি আমি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পুলিশ প্রশাসন সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের কাছে এ বিচার চাই ।

এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়ে যাওয়া রাহুয়া ও প্রেমিক শাহ জালাল দুই জনই শান্তিতে পরম সুখে থেকে বসবাস করছেন।
এ বিষয়ে রাহুয়া ও শাহ কামালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা গণমাধ্যম কে বলেন, বর্তমানে আমরা ইসলামীর শরীয়ত মোতাবেক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সুখে আছি। রাহুয়া বলেন, আমাকে কেউ প্ররোচনা দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয়নি। নিজের ইচ্ছায় শাহ কামাল কে ভালবেসে বিবাহ করতে তার হাত ধরে চলে আসছি। আমার বিবাহের ঘটনা নিয়ে কোনভাবে মামলা মোকাদ্দামা দিয়ে নিরীহ মানুষকে অথবা আত্মীয়-স্বজন দের মামলা দিয়ে যেন হয়রানি না করার হয়। সে জন্য টেকনাফ মডেল থানা পুলিশ ও পরিবারের সকলের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা টেকনাফ মডেল থানার এস আই মোজাহেরুল ইসলাম মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!