1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মানুষ বৈষম্যের শিকার: টেকনাফের বিজয় সমাবেশে অধ্যক্ষ আনোয়ারী টেকনাফ প্রেসক্লাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত টেকনাফে ৩১বার তুপ ধ্বনি ও শহীদ মিনারে ফুলদিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু হল বিজয় দিবসের কার্যক্রম মুক্তি ককসবাজার কর্তৃক মার্কেট লিংকেজ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দৃষ্টি নন্দন মসজিদের উদ্বোধন করেছেন টেকনাফ ইউএনও, মোঃ ইমামুল হাফিজ নাদিম মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা শ্রমিকদলের সাঃ সম্পাদক মুন্না ভারতে পা’লিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হা’মলাকারী: সায়ের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন টেকনাফের আব্দুল্লাহ ছেলে মেধাবী ছাত্র আব্দুল হাফেজ এবার ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চু’রি বিশ্ববিদ্যালয়ে পডুয়া শিক্ষার্থীদের চোখে আগামীর জন্মভূমি ‘সীমান্তের হাওয়ায় ভেসে আসছে নতুন স্বপ্ন’

​’মিষ্টি কথায় সময় পার’: পাইলট মাঠ সংস্কার, লাইটিং, জিরো পয়েন্ট নিয়ে ইউএনও’র প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ – খোরশেদ আলম

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :

টেকনাফ উপজেলার প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড নিয়ে সম্প্রতি তীব্র সমালোচনা ও হতাশা ব্যক্ত করেছেন স্থানীয় ব্যক্তিত্ব খোরশেদ আলম। তার ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, বর্তমান উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) একাধারে পৌর প্রশাসক, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা প্রশাসন এবং একজন সংসদ সদস্যের মতো বহুবিধ ক্ষমতা ও রাজনৈতিক প্রভাবকে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে ভারসাম্য রেখে চললেও, জনগণের জন্য কাজের কাজ তেমন কিছুই হচ্ছে না।

​প্রতিশ্রুতিতে শুরু, বাস্তবে শূন্য: পাইলট মাঠের হাল

ইউএনও নিজেই ঘোষণা করেছিলেন যে, টেকনাফ পাইলট মাঠ এমনভাবে সংস্কার করা হবে যাতে সেখানে রাতের বেলাতেও খেলাধুলা করা যায়। এই কাজের সূচনা হওয়ার কথা ছিল সেপ্টেম্বরে। কিন্তু অক্টোবর মাস শেষ হয়ে গেলেও, কাজের অগ্রগতি কার্যত শূন্য।
​খোরশেদ আলমের ক্ষোভ: “সেপ্টেম্বরে কাজ শুরু করার কথা বলে এখন অক্টোবরও চলে গেছে। তাও নাকি নামমাত্র হাল্প বাউন্ডারির বাজেট হয়েছে। হাল্প বাউন্ডারির উপরে গ্রিল, মাটি দ্বারা গ্রাউন্ড সংস্কার করলে আর কয় টাকা খরচ হতো! বড় করে TEKNAF লিখা হবে বলে শুধু শোনা যায়, কাজের কাজ হয় না।”
​খোরশেদ আলমের দাবি, যখনই এসব নিয়ে তিনি বা অন্য কেউ কথা বলেন বা ভিডিও তৈরি করেন, তখনই কিছু লোক এর বাস্তবায়নের জন্য এগিয়ে আসার ভান করে। এমনকি তিনি নিজে ফান্ড কালেকশন করে কাজ করার প্রস্তাব দিলেও তাতে বাধা দেওয়া হয়। এরপর কেবল ‘বাজেট হয়েছে’ এই খবর শোনা যায়, কিন্তু বাস্তবায়ন আর হয় না।

​স্টেশনের ডিভাইডারে লাইটিং:

টেকনাফ শহরের সৌন্দর্য ও নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য স্টেশনের ডিভাইডারে লাইটিং করার খবর প্রচারিত হলেও, সেই কাজ কবে সম্পন্ন হবে তা অনিশ্চিত।
​শাপলা চত্বর ভেঙে জিরো পয়েন্ট: পুরাতন শাপলা চত্বর ভেঙে জিরো পয়েন্ট নির্মাণ করা হয়েছে। এই নতুন স্থাপনা নিয়েও খোরশেদ আলম উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি মনে করেন, এটি এত দুর্বলভাবে তৈরি হয়েছে যে, “একটা ঘূর্ণিঝড় হলে গাছের একটি ডাল পড়লেও এটি ভেঙে যাবে।”

সময় ফুরিয়ে আসছে, কাজের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি:
​পোস্টের শেষ অংশে খোরশেদ আলম হতাশার সুরে বলেন যে, এই ইউএনও’র হাতে প্রশাসন পরিচালনার ক্ষেত্রে যে বিপুল সুযোগ ছিল, তা এর আগে অন্য কোনো ইউএনও পাননি। “মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে যার বুঝ থাকে দিতে দিতে আপনার চলে যাওয়ার সময়ও চলে আসছে। আপনার মতো এতো এতো সুযোগ কোন ইউনো পাইনি কিন্তু আপনি পারলেন না।”

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!