1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
এবার সিটি করপোরেশন সহ যেসব পৌরসভার কাউন্সিলরদের অপসারণ ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ টেকনাফে দুই মা’দ’ক কা’র’বা’রি গ্রু’পের গুলাগুলি :আ’তঙ্কে এলাকাবাসী শাহাজাহান চৌধুরি’র আগমনে যুবসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে টেকনাফে বিএনপির প্রস্তুতি সভা ও সমাবেশ স্থল পরিদর্শন সেনাবাহিনীর নারীরা ইউনিফর্মের সঙ্গে হিজাবও পরতে পারবেন ডিএনসি’র অভিযানে ১ কেজি বিদেশি মাদক আইস’সহ টেকনাফে মাদক কারবারি আটক বিয়ের দাবিতে ভাতিজার বাড়িতে চাচির অনশন! সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান মুজিবের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন সর্বোচ্চ দামে নিলাম পেলেন টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী ওমর ফারুক সিআইপি টেকনাফে ৭০ হাজার মানুষ বেকার- কর্মহীন : জড়িয়ে পড়ছে অবৈধ কর্মকাণ্ডে

টেকনাফ থানায় ১২ জনের বিরুদ্ধে ১২টি মানিলন্ডারিং মামলা

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২২ মার্চ, ২০২০
  • ৭২৯ বার পড়া হয়েছে

 

অনলাইন নিউজ ডেস্ক  ঃ
প্রাথমিক অনুসন্ধানে তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ ছাড়াও কক্সবাজারের আরও আট শীর্ষস্থানীয় ইয়াবা ব্যবসায়ীর বিপুল সম্পদের তথ্য এখন সিআইডির হাতে। দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে গত শুক্রবার এই ১২ ইয়াবাকারবারির বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে টেকনাফ থানায় ১২টি মামলা দায়ের করেছে সংস্থাটি।

আবদুস শুকুর, আমিনুর রহমান, শফিকুল ইসলাম শফিক ও ফয়সাল রহমান। অন্য আটজন হলেন- একরাম হোসেন, নুরুল কবির, মো. জামাল মেম্বার, মোহাম্মদ আলী, নুরুল হুদা মেম্বার, আবদুর রহমান, শাহ আজম ও এনামুল হক এনাম মেম্বার। সবার বাড়িই কক্সবাজারে। গত বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি আত্মসমর্পণকারী ১০২ মাদককারবারির মধ্যে এ ১২ জনও ছিলেন। ইয়াবা ব্যবসার মাধ্যমে অর্জিত তাদের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হবে বলে সিআইডি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন আমাদের সময়কে বলেন, ‘ইয়াবাসহ অবৈধ মাদক ব্যবসা করে বিপুল অর্থ উপার্জনের অভিযোগে টেকনাফ থানায় ১২ আসামির বিরুদ্ধে ১২টি মানিলন্ডারিং মামলা হয়েছে। গত কয়েক মাস তাদের বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগ অনুসন্ধান করেন সিআইডির আট তদন্তকারী কর্মকর্তা। এতে মাদক ব্যবসার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন, বাড়ি এবং অন্যান্য সম্পদ অর্জনের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে।’

সিআইডি জানায়, প্রাথমিক অনুসন্ধানে এরই মধ্যে  আবদুস শুকুরের ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার সম্পদ কেনার তথ্য পাওয়া গেছে। ইয়াবার টাকায় তিনি এ সম্পদ গড়েছেন। এর বাইরেও তিনি ইয়াবার টাকায় বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন বলে তথ্য মিলেছে। তার বিরুদ্ধে তিনটি মাদক মামলাও চলমান। আমিনুর রহমান ও শফিকুল ইসলাম শফিকের বিরুদ্ধেও ইয়াবার টাকায় সম্পদ গড়ে তোলার তথ্য পাওয়া গেছে। একাধিক বাড়ি ও গাড়ির মালিক হয়েছেন তারা। নামে-বেনামে গড়েছেন বিপুল সম্পদ। তবে তারা কী পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন এ বিষয়ে এখনো পুরোপুরি তথ্য পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে আমিনুরের বিরুদ্ধে পাঁচটি এবং শফিকুলের বিরুদ্ধে তিনটি ইয়াবার মামলা চলমান, ফয়সাল রহমানের ব্যাংক অ্যাকাউন্টেও বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। ইয়াবার টাকা তিনি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেই লেনদেন করতেন। তার বিরুদ্ধে চারটি ইয়াবার মামলা চলমান।

অন্য আটজনের বিষয়ে সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, একরাম হোসেনের বিরুদ্ধে ১৩টি ইয়াবার মামলা চলমান। তিনি নামে-বেনামে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। মাদকের টাকায় কিনেছেন অনেক জমি। নুরুল কবির ইয়াবার টাকায় এ পর্যন্ত সাড়ে ৩ কোটি টাকার জমি কিনেছেন বলে তথ্য মিলেছে। জামাল মেম্বারের বিরুদ্ধে ১১টি ইয়াবার মামলা চলমান। তিনি নামে-বেনামে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। ১১টি ইয়াবার মামলা মাথায় থাকা মোহাম্মদ আলী একটি বিলাসবহুল গাড়ির মালিক। ইয়াবার টাকায় কিনেছেন প্রায় এক একর জমি। অন্য তিনজনের মধ্যে নুরুল হুদা মেম্বারের বিরুদ্ধে ১৬টি, আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে ৯টি, শাহ আজমের বিরুদ্ধে ১১টি এবং এনামুল হক এনাম মেম্বারের বিরুদ্ধে ১২টি ইয়াবার মামলা চলমান। তারাও নামে-বেনামে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন ইয়াবার টাকায়।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর