নিউজ রুম (টেকনাফ ৭১)
অনুসন্ধানী (১)
করোনা ভাইরাস আক্রমণে থমকে গেল পৃথিবী, মৃত্যুর মিছিলে যখন নতুন নতুন শব্দ যোগ হচ্ছিল, সারা দুনিয়া যখন লকডাউন, সেই সুযোগে রাষ্ট্রীয় আইনকে তোয়াক্কা না করে ইয়াবার নতুন ডিলার শফি আলম (৪০) পিতা মৃত ফকির মোহাম্মদ ও রোকেয় বেগম (৩০) স্বামী হোছন সর্ব সাং হ্নীলা ইউনিয়ন রংগীখালী ৭নং ওয়ার্ড ( রঙ্গিখালী কেন্দ্রীয় কবরস্থানের দক্ষিণ পাশে) নিরবে চালিয়ে যাচ্ছে ইয়াবার রমরমা বাণিজ্য। তাকে নিয়ন্ত্রণ করবার ক্ষমতা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আছে কি জানতে চেয়েছেন সাধারণ জনগণ । গত ১৯মার্চ চট্টগ্রামের নতুন ব্রিজে পুলিশ চেক পুষ্টে একটি গাড়িতে সন্দেহ হলে জাফর আলম, পিতা মৃত হাসান আলী, রঙ্গিখালী স্কুল পাড়া নামে একজন যাত্রীকে নামিয়ে ফেলেন। পরে পুলিশ তাকে তল্লাশি করে মল ত্যাগের স্থানে ৫০০০হাজার ইয়াবা পাই। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে মরণ নেশা ইয়াবা টেকনাফ হ্নীলা রংগীখালী ইয়াবার নতুন ডিলার শফি/রোকেয়ার। যা প্রতিনিয়ত ৫০০০০হাজার টাকার বিনিময়ে প্রচুর পরিমান ইয়াবা ঢাকা/চট্টগ্রামে পৌছে দিতেন বলে জানিয়েছেন গ্রপ্তার হওয়া জাফর। সে ইয়াবা দিয়ে থাকে চালান করেন পুলিশ। তথ্য অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতা শফি/রোকেয়া জুটির কারণে প্রতিনিয়ত এলাকাটি ইয়াবার মিনি হাট পরিচিত হওয়ার পাশাপাশি রাষ্ট্র ধংসের মুল ফায়ারিং রেঞ্জ বলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রঙ্গিখালী কেন্দ্রীয় কবরস্থান এর দক্ষিণ পাশে অবস্থিত কোনাপাড়া । অন্যদিকে স্থানিয়রা জানায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান ও বন্দুকযুদ্ধে এবং আত্মসমর্পণের পরে ইয়াবা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ এসে গিয়েছিল টেকনাফে। কিন্তুু নতুন ডিলার শফি /রোকেয়া সেন্টিগেড কোন না কোনভাবে ঢাকা-চট্টগ্রামে প্রতিনিয়ত ইয়াবা চালান করে থাকেন, যা দেশ ও জাতির জন্য শুধু হুমকি না প্রধানমন্ত্রী মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন না হওয়ার সরাসরি হস্তক্ষেপ করার শামিল। এলাকা বাসি জানায়, খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অনেকবার বাড়িতে এসে তল্লাশি ও করেছেন। কিন্তুু বাড়িঘর কৌশলে রেখে নিজেদেরকে সাধারণ কেটে খাওয়া মানুষ পরিচয় দিয়ে প্রশাসন ফিরিয়ে দিয়েছেন তা নজিরবিহীন। যাদের ব্যাংক ব্যালেন্সে লক্ষ লক্ষ টাকা নামে-বেনামে রয়েছে। তাদের সেন্টিকেট ঠিক রাখতে শফির মেয়ে (১৮) রুশমিন কে চট্টগ্রামের বাসিন্দ পান্না (৫০) (প্রকাশ) এর সাথে বিবাহ বন্ধে আবদ্ধ করেছে তাও প্রমান আছে। সাথে সেন্টিকেটে আছে চট্টগ্রামের দোহাজারি এলাকার এর সৈয়দ মিয়া ও । এমতাবস্থায় এলাকাবাসীর জোর দাবি এই সেন্টিকেট কে আইনের আওতায় আনা না গেলে যেমন ধ্বংস হবে দেশের যুব সমাজ, তেমনি ব্যর্থ হবেন প্রধানমন্ত্রী মাদক চোরাচালানের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স এর নির্দেশ।…… চলবে।
Leave a Reply