1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৩১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ফেসবুক-টিকটকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি গুলির সঙ্গে কোনো সংলাপ হয় না: কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক আসিফ কোটা সংস্কারের পক্ষে সরকার আলোচনায় বসতে রাজি: আইনমন্ত্রী থাই প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বলেছেন টেকনাফের সাবরাং হবে পর্যটক আকর্ষণ কেন্দ্রবিন্দু আজ ১০ মহররম-পবিত্র আশুরা ||টেকনাফ ৭১ জনতার হাতে আটক ডাকাত রফিককে তার সহযোগীরা যেভাবে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে উখিয়া-টেকনাফে বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের ইউএনডিপি’র সামাজিক অপরাধ বিষয়ে সচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন সাংবাদিকের ‘আব্বা’ দাবী করা সেই এসআইকে উখিয়া থানা থেকে প্রত্যাহার টেকনাফ সমুদ্র সৈকত থেকে আহরণ করে পাচার করছে শামুক-ঝিনুক: ঘুমিয়ে আছে পরিবেশ অধিদপ্তর ফাইনালে রাতে মুখোমুখি ইংল্যান্ড-স্পেন

হ্নীলা চৌধুরী পাড়ায় সৃষ্ট মদ যাচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ও স্থানীয় যুবকের কাছে

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

নাছির উদ্দীন রাজ, টেকনাফ।

টেকনাফের হ্নীলা রংগীখালী চৌধুরী পাড়া হতে সৃষ্ট মদ যাচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ও স্থানীয় যুবকদের কাছে বলে জানাগেছে। ওই মাদ পান করে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় যুবকদের মাতলামিতে এলাকা বাসী শঙ্খিত ও লজ্জিত। প্রতিদিন সন্ধ্যা হলেই রাস্তার মোড়ে মোড়ে এ সব মদ্যপানের অশ্লীলতার কারণে এলাকার সাধারণ মানুষ ও অনেকের পিতা-মাতা স্বয়ং ক্ষুব্ধ। যার কারণে নষ্ট হচ্ছে এলাকার পরিবেশ। অনেক এলাকা বাসীর দাবি, যুবকেরা মদ পানের পরে তাদের মস্তিষ্ক যখন বিকল হয়ে যায়, তখন অনেকের কোমরে থাকা ছোট ছোট পিস্তল নিয়ে মানুষের দিকে তাক করে ভয় ভিতী প্রদর্শন করেন। তাদের দেখা-দেখিতে উড়তি বয়সের ছেলেরাও ওই কর্ম গুলো তেমন কোন অপরাধ নয় মনে করে সে পথে উৎসাহিত হচ্ছেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তদারকি ও দৃশ্যমান অভিযান না থাকায় এমন কর্ম সমাজে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে বলে দাবি এলাকার সচেতন মহলের ।

এক অনুসন্ধানে দেখা যায়, চৌধুরী পাড়ার রাস্তার পূর্ব ও পশ্চিম পাশের কিনারে অধিকাংশ বাড়িতে ওই মদ তৈরি করেন। যা প্রতিদিন রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে কিছুসংখ্যক নারীরা এসে কৌশলে বিভিন্ন মাধ্যমে গাড়িযোগে মদ গুলো নিয়ে ক্যাম্পের মধ্যে বিক্রি করেন। আবার স্থানীয় যুবকেরা চৌধুরী পাড়াতে সন্ধ্যাকালীন সময়ে বেড়াতে যাওয়ার কৌশলে সেখান থেকে মদ পান করে আসেন। আবার অনেকেই খালি বোতল ভর্তি করে এলাকায় নিয়ে এসে খাচ্ছেন এরকমও অভিযোগ আছে। এই মদ বিক্রির আশ্রয় – প্রশ্রয়দাতা হিসেবে স্থানীয়রা রাখাইন সম্প্রদায়ের কিছু তরুণ নেতৃত্ব দানকারী ব্যক্তি জড়িত বলে অনেকে মন্তব্য করে। ওই মদের কারখানা তদন্ত করে বন্ধ না করলে এলাকায় ও সমাজের পরিবেশ দিনদিন অবনতির পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ঘটবে বিশৃঙ্খলা।

টেকনাফ উপজেলা কমিউনিটি পুলিশ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খোকন জানান, চৌধুরী পাড়া হতে সৃষ্ট মদ টেকনাফের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। যা খেয়ে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংস হচ্ছে । উৎপাদন কারি ও মদ ব্যবসায়িদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
টেকনাফ মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জানান, তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর