বাহার ছড়ার প্রতিনিধি
টেকনাফ বাহারছড়া দক্ষিণ শিলখালী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল মাবুদ সাওঃসহ তিন জন সন্ত্রাসীর হামলায় গুরুতর আহত।
বাহারছড়া কাদের পাড়ার ৫নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য হুমাইয়ুন কাদের এর ইনদনে সন্ত্রাসীরা হামলা চালাই মাবুদ সাওঃ প্রতি যখন সন্ত্রাসীরা হঠাৎ আক্রমন চলাই, মাবুদ সাওঃ কে বাঁচাতে গেলে সন্ত্রাসীরা তার ছেলে আজিজু উল্লাহ( ১৩) রফিক উল্লাহ (১০)কে লোহার হাতুড়ি ,ক্রিস,রড ইত্যাদি দিয়ে নরপুশুর মত হামলা চালায়। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়,মাবুদ সাওঃ কে হাতুডি ও রড দিয়ে ৫/৬জনে হায়নার মত মেরে হাত পা ভেংগে দিয়ে চলে যায়।
যাওয়ার সময়
শফিক (১৪)নামের এক শিশু রাস্ত থেকে ঠেনে চিড়ে তুলে নিয়ে গিয়ে বিদুৎ কুটির উপর বেঁধে অমানবিক নির্যাতন চালাই,হাতুড়ি ,রট,লাতি, ঘুশিদিয়ে নির্যাতন চলান। সময় উপস্হিত ছিল, ইউপি সদস্য হুমাইয়ুন কাদের,হেলাল মেম্বার,মুশারফ,হুমাইয়ুন চৌধুরী,
তারা অত্যাচারিত শফিক কে রক্ষা করে নাই।অত্যাচারিত শফিক বলেন ,আমাকে মারার সময় তারা উপস্হি ছিল,আমাকে কোন রক্ষা করে নাই, হুমাইয়ুন চৌধুরী এক প্রকারে গিয়ে আমাকে লাতি ঘুশি মেরেছে।
আরো অনেক সূত্রে জানা যায়, এই সন্ত্রাসীরা হামলা করার জন্য পৃর্বপ্রস্তুতি নিয়েছে, তারা ঘঠনা হবার আগের দিন বৈঠক করেছে কিবাবে কোথাই হামলা চলাবে।সন্ত্রাসী হিরো,শাহিন,তুফায়েল আহমদ রানা,রিদুয়ান,দিলমোহাম্মদ,মোহাম্মদ নুরু,ইমাম হোসেন(ভাক্কুম),লালায়া,মোবারক,আরফাত,রহিম,আব্দুল আমিন,মগুল,রফিক উল্লাহ সহ অনেকে।
জানা যায়, ইউপি সদস্য হুমাইয়ুন মেম্বার ছিল তাদের ইন্দন দাতা। ছোট শফিক কে মেরে তারা পেলে চলে যায়। এ বিষয়ে শামলপুর পুলিশ ফাঁডির আইসি লিয়াকত আলী ঘটনাটি অবগত হলে, ফোনের মাধ্যমে ও চেয়ারম্যানের ফোনে এলাকার কয়েকজন লোক গিয়ে তাকে গুরুতর রক্তত্ব অবস্থায় উদ্ধার করেন।
পরে আহতদের কে শামলাপুর হাসপাতালে পাঠালে, ডাকতার আলম রেফার করেন কক্সবাজারে।
তারা কক্সবাজার আল-ফোয়াদ খতিব হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্হা রয়েছে।
Leave a Reply