নাছির উদ্দীন রাজ (টেকনাফ ৭১)
টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যম্প লেদা (টাল) এর বি ব্লক,ঘর নং ৩০২ শাইফুলের এক মাত্র সন্তান নুরুল কবির(২২) কে গত ১৭মে রাতে শাশুর বাড়িতে দাওয়াত খাওয়ার অভিনয় করে জামায় নুরু কবির ডেকে নিয়ে পাহাড়ি রোহিঙ্গা অপহরন চক্রকে ৫০হাজার টাকা দিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। উদ্ধার হওয়ার নুরুল কবির বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী বাড়িতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কারণে ঝগড়াঝাটি হয়। যা শাশুর বাড়ির সকলে জানেন। স্ত্রীর দোষের কারণে আমি প্রতিনিয়ত তাহার পরিবার কে নালিশ করি সামাধানের জন্য। শাশুর ইয়াবার ব্যবসায়ি মৌঃ আবুতাহের তা কানে শুনেনা।একদিন হঠাৎ রাতে আমাকে বলে বাড়ি আস জামায়,আমিও ডাকে সাড়াদিয়ে সন্ধয় বাড়িতে যায়।শাশুর বাড়িতে আমার সাথে বড় ধরনের তর্কাতর্কি হয়।পরে আমি আমার নিজ বাড়িতে চলে আসার পথে পাহাড়ি অপহরণ কারি চক্রকে দিয়ে আমার হাত,চোক,বেধেঁ পাহাড়ে নিয়ে বেধরপ মারতে থাকে, এবং নির্যাতন কারিরা বলে কেন তুমি মৌঃ আবুতাহেরের সাথে ঝগড়া দিয়েছ তার শাস্তি এটা। পরে অনেক আকুতি মিনতি করলেও নাছুড় বান্দারা আমাকে গায়ের উপর শিল তুলেদেন ও নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়েদেন। একপর্যায়ে মৃত্যু মনে করে ফেলে চলে যায় মৌঃ আবুতাহেরের ভারাটিয়ারা। আমার বাড়িতে মা খুঁজতে খুঁজতে ২/৩দিন পরে না পেয়ে বাড়িতে চলেযান।কিন্তুু একজন রাখাল আমাকে দেখে মা কে খবর দেন। মা লোকজন নিয়ে দেখে অজ্ঞান অবস্থায় আমি। পরে লোক জন আমাকে পাহাড় হতে উদ্বার করে হাসপাতালে আনে ও দির্ঘ চিকিৎসা শেষে বাড়ি চলে জায়। যদি আমার মৃত্যু হত তা হলে আমি কি আর আসতাম মা কে দেখতে।নুরুল কবির বলেন, মৌঃ আবুতাহর এক জন ইয়াবা ব্যবসায়ী ও রোহিঙ্গা মানব পাচার কারি ও চাঁদা বাজ।তাকে আইনের আওতায় না আনলে যেমন বেড়ে যাবে ইয়াবা ব্যবসা তেমনি থামবেনা মানব পাচার ও চাঁদা বাজি।
Leave a Reply