বিশেষ প্রতিবেদক
জন্ম মানে মৃত্যু এটা অবধারিত। কিন্তুু কে কবরে বা কে শসানে সেটা মানুষের ধর্মের উপর নির্ভর করেন।মুসলিম হলে মৃত্যুর পরে যে কবরে যেতে হবে সে স্থান দখলের অভিযোগ উঠেছে টেকনাফ বাহার ছড়ার নোয়াখালী এলাকার মোঃ আলী বইদ্যের গংদের বিরুদ্ধে ।গত ১২ জুন কবরস্থান উদ্ধারে এলাকায় শত শত লোক প্রতিবাদ করতে যায়।ঐ সময় এলাকার ইউনুস বুলবুল বলেন,বাঘ ঘোনা ও জুম্মাপাড়া মিলে ১২০বছর ধরে মৃত মানুষ নোয়াখালী কবরস্থানে দাফন করে আসছি।কিন্তুু সেই কবরস্থান মোঃ আলী বইদ্যের পুত্র গণ যথাক্রমে, মোঃ তৈয়ব, জালাল আহাম্মদ,ছালেহ আহাম্মদ ও কালামিয়ার পুত্র আব্দুল মালেক পূর্ব দিক থেকে দখল করে নিয়েছে। যা ১৯৯৭থেকে বি এস রেকট মুলে কবরস্থানের নামে। ৯নং ইউপি সদস্য বলছে, এলাকার লোক যখন কবরস্থান দখল করার সময় বাঁধা প্রদান করেন তখন তারা তাদের বাড়ির মেয়েদের কে নিয়ে আমাদের বাধাদেয়ার চেষ্টা করেন। এবং নারী নির্যাতনের ভয় দেখায়। কবরস্থান পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানায়,তাদের বার বার না করলেও তারা কোন প্রকার কথা শুতেছেনা।কারণ তাদের পেছন বড় শক্তি কাজ করছে। এ বিষয়ে তারা টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম ও টেকনাফ সহকারী কমিশনার (ভুমি) আবুল মনসুর, বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৌলানা আজিজ উদ্দীন এবং বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়িতেও স্মারকলিপি দিয়ে অবহিত করেছেন বলে জানিয়েছেন কবরস্থান পরিচালনা কমিটি।কাগজ পত্র দেখে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিনীত অনুরোধ করেছে। এবিষয়ে অভিযুক্ত দের সাথে বাড়িতে গিয়ে যোগাযোগ করলে তাহারা জানায়, ঐ জমিটি দির্ঘদিন ধরে আমরা ভোগকরে আসছি। আজ ৪/৫ বছর ধরে কবরস্থান কমিটি কোথাছিল। জায়গার যখন দাম বেড়ে যাচ্ছে তখন তারা আমাদের সাথে শত্রুতামিতে মেতেছে। ঐ জায়গা আমাদের এবং দির্ঘদিন যাবৎ আমরা তা ভোগকরছি। গণ্য মাণ্য ব্যক্তি বর্গ বলছেন, দুই পক্ষের সাথে বসে সামাধানের চেষ্টা করলে এলাকার উত্তজনা কমে আসবে।
Leave a Reply