1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সর্বোচ্চ দামে নিলাম পেলেন টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী ওমর ফারুক সিআইপি টেকনাফে ৭০ হাজার মানুষ বেকার- কর্মহীন : জড়িয়ে পড়ছে অবৈধ কর্মকাণ্ডে টেকনাফের হ্নীলাতে নারীকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন টাকা লুটপাট ও বাড়ি ভাংচুর থানায় অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি ইন্ডিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স টিমে যোগ দিলেন সাংবাদিক হাফেজ আহমদ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন টেকনাফে প্রেমিকের সাথে প্রেমিকার পলায়ন হয়রানী মূলক মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৫ শিশুর মা! হ্নীলা ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখা যুবদলের যুব সমাবেশ অনুষ্টিত টেকনাফে জমি বিরোধের জেরে ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে প্রতি পক্ষকে স’ন্ত্রা’সী সাজানোর পাঁয়তারার প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা দক্ষিণ শাখা’র সদর ইউনিয়ন কমিটি সম্পন্ন। বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা

লেদা সীমান্তে মাদক সিন্ডিকেট বেপরোয়া: কোরবানকে সামনে রেখে

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২২ জুলাই, ২০২০
  • ৫৫১ বার পড়া হয়েছে

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন: (পর্ব ২)

আশেক উল্লাহ ফারুকী,আরাফাত সানী: টেকনাফ উপজেলার মাদকের স্বর্গরাজ্য খ্যাত হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা মাদকের আলোচিত একটি নয় যা ইতিহাস। এ জনপদে শীর্ষ ইয়াবা কারবারীরা বিলাসবহুল বাড়ি ভাংচুরসহ আত্মসমর্পন, বন্দুকযুদ্ধে নিহতের পর কিছুটা নিয়ন্ত্রনে এসেছিল। তারই পরিপেক্ষিতে নতুন করে রবি আলম ও জাহাঙ্গীর সিন্ডিকেট বেপরোয়া হয়ে পড়েছে মরন নেশার ইয়াবা ব্যবসা।

সাম্প্রতি কালের বিবর্তনে যখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর করোনাই ব্যস্ত। তনখ পুঁজি করে মাদক ব্যবসা ফের স্বক্রিয় হয়ে উঠেছে রবি আলম সিন্ডিকেট। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় পবিত্র কোরবানকে সামনে রেখে মাদক বিরোধী চলমান অভিযানের মধ্যেও লেদা এলাকায় মাদককারবারি সিন্ডিকেট কর্তৃক মাদক ব্যবসা এখনো পুরোদমে চলছে। আরো জানা যায় স্থানীয় ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বর্তমান অবস্থানরত রোহিঙ্গা ডাকাতের মাধ্যমে স্থানীয় নব্য মাদক কারবারীরা লেদা ভিবিন্ন নাফ নদীন সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমার থেকে বড় বড় ইয়াবার চালান বস্তা বস্তা ইয়াবা মওজুদ করে এবং পরবর্তীতে অভিনব কৌশলে দেশে বিভিন্ন প্রান্তে আচ্ছা পাচার করে।

এই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িতরা হচ্ছেন,হোসেন আহমদের পুত্র রবি আলম,অলি আহমেদ পুত্র আব্দুস সমদ, মোহাব্ব্যতের পুত্র শহীদ উল্লাহ্, আবুল বশারের পুএ আব্দুর রহমান,টেকনাফ হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা ষ্টেশনের, পূর্ব ও পশ্চিম দিকের স্থায়ী অধিবাসী। এরা বর্তমানে মাদক ব্যবস্যাকে গোপন রাখতে সু কৌশলে বর্তমানে অনান্য ব্যবসা বাণিজ্য এবং এনজিওর চাকুরী করলেও কিন্তু এরা পর্দার অন্তরালে চালিয়ে যাচ্ছে, মাদকের রমরমা বানিজ্য। ওদের সাথে পাহাড়ে অবস্থানরত বিভিন্ন রোহিঙ্গা শীর্ষ ডাকাতের যোগসাজোশ থাকাসহ অহরহ অভিযোগ রয়েছে। তারা প্রভাবশালী হওয়ায় এলাকায় কেউ ভয়ে মুখ খুলছে না। এলাকাবাসী দাবি ওদের শীঘ্রই প্রশাসনের জুরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।

এ ব্যপারে টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ বলেল মাননীয় জেলা প্রশাসকের নির্দেশে যারা অতীতে মাদকের সাথে জরিত ছিলেন তাদেরকে অনুসন্ধান করে আইনের আওতায় আনা হবে। মাদক কারবারি যতই কৌশল অবলম্বন করুক না কেন? অবশ্যই ওদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হবে। তারা যদিওবা আত্মগোপনে চলে যায় ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও গায়েবি আগুন দাঁড়া  নিষ্ক্রিয় করা হবে। আপনারা আমাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন। চলবে….

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর