1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
হত্যাকান্ড কে পুঁজি করে যুবদল নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ : মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা টেকনাফ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এলাকায় পরিবেশ সংরক্ষণকারীদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত ৫ম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে অনুষ্ঠিত হল বার্ষিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা টেকনাফ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি অনুমোদন সভাপতি ফরিদ সম্পাদক শামসুল আলম যুগান্তরের সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন  টেকনাফের গহীন পাহাড়ে র‍্যাবের অভিযান ৩১ ভিকটিম সহ দুই দালাল আটক ||টেকনাফ ৭১ ডাকাত ও অপহরণ দলনেতা বদরুজ অস্ত্র,গুলি সহ আটক হোয়াইক্যং ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখার ৫ ও ৬ ওয়ার্ড কৃষক দলের কর্ম সমাবেশ অনুষ্ঠিত টেকনাফ উপজেলায় স্বাস্থ্য ও ব্যাক্তিগত পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ইয়াবাসহ র‍্যাবের হালে টেকনাফে মাদক কারবারি আটক

টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরিনত!প্রত্যাহারের দাবী

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৬০৭ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী::টেকনাফ ৭১
টেকনাফ সরকারী ডিগ্রি কলেজের তৎকালীন সাবরাং এরমেধাবী শিক্ষার্থী আব্দুর রহীমের (এইচ.এস.সি) খাতা কেলেংকারীর ঘটনা ফাঁসের পর চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ উক্ত কলেজের পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল করেন। পরবর্তীতে টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে বিকল্প পরীক্ষা কেন্দ্র ঘোসনা করেন। তারই ধারা বাহিকতায় এখনো এইচ.এস,সি পরীক্ষা কেন্দ্র চালু রয়েছে। এতে করে নারী শিক্ষার্থীদের লেখা পড়ার চরম ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ নিযে অভিভাবক মহল উদ্বিঘ্ন। বর্তমানে টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি পাঠশালার পরিবর্তে পরীক্ষা কেন্দ্র পরিনত হয়েছে। শিক্ষা বছরে এ প্রতিষ্ঠানে জে.এস.সি, এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি সহ মোট ৩টি সার্টিফিকেট পরীক্ষা কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহ্নত হয়ে আসছে। ১৯৮৬ সালে মাত্র ৩৫ জন নারী শিক্ষার্থী নিয়ে টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি যাত্রা শুরু করে এবং পরবর্তীতে হাঁটি হাঁটি পা পা করে ২০১৭ সালে ১৫ নভেম্বর এ প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় করনের তালিকাভূক্ত হয়। বর্তমানে প্রায় ৬ শতাধীক শিক্ষার্থী অধ্যায়ন করে আসছে। নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে টেকনাফ জেলার অন্যান্য উপজেলার চেয়ে চেয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। সচেতন মহলের মতে একমাত্র নারী শিক্ষা নিকেতন এ প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ শিক্ষার বাহন বললেই চলে। এর অবদান অস্বীকার করার মত নয়। নারী শিক্ষা প্রথম সারিতে অগ্রযাত্রার ফলে এ সীমান্ত উপজেলায় শিক্ষার হার দ্রুত বাড়ছে এবং নারীরা অন্ধকার থেকে আলোর পথে দেখছে। এ প্রতিষ্ঠানে ৩টি পৃথক পরীক্ষা কেন্দ্র প্রতিস্থাপনের পর মাধ্যমিক স্থরের নারী শিক্ষার্থীরা কাংখিত শিক্ষা তথা পাঠদান থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকায় সচেতন অভিভাবক মহলের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে যে, টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি এখন পরীক্ষা কেন্দ্রে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ৩টি পরীক্ষা কেন্দ্র হওয়ায় শিক্ষার্থীরা সিলেবাস অনুযায়ী পাঠ্য পুস্তকের বিষয় শেষ করতে না পেরে প্রাইভেট শিক্ষক মূখী হতে বাধ্য হচ্ছে। এ কারনে টেকনাফ পৌর শহরে বেঙের ছাতায় ন্যায় গড়ে উঠেছে, রমরমা প্রাইভেট বানিজ্য । হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা । টেকনাফ এজাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শিউলী চেীধুরী জানায়, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে এ প্রতিষ্ঠান থেকে এইচ.এস.সি পরীক্ষা কেন্দ্র প্রত্যাহার করার উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবরে লিখিত অভিযোগ করে ও তার সদোওর পাওয়া যায়নি। টেকনাফ সরকারী ডিগ্রি কলেজ কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা কেন্দ্র হস্তান্তর না করার জন্য সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে বিভিন্ন তদবীর চালিয়ে যাচ্ছেন, বলে শুনা যাচ্ছে। ২০২০ সালের শিক্ষাবর্ষে এপ্রিল মাসে এইচ.এস.সি পরীক্ষা কেন্দ্র থাকবে কি থাকবে না এ নিয়ে পরীক্ষার্থী অভিভবক মহল উৎকন্ঠার মধ্যে ভোগছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!