আমার নাম মোহাম্মদ ফায়সাল আমি ছাত্রলীগের একজন কর্মী তাই জননেত্রী শেখ হাসিনার সুনাম ক্ষুন্ন হয় এমন কাজ করা আমার কল্পনাতেও আসেনা। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার একটি জনবান্ধব সরকার, জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য যে মহৎ কাজ করে যাচ্ছে তা সত্যি প্রশংসনীয় এবং গর্বের বিষয়। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার হয়ে দরিদ্রদের কাছে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে ত্রাণ সামগ্রি পোঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ও এম এস ডিলারের আবেদন করেছিলাম।
আমার লক্ষ্য ছিলো একটাই “করোনা” পরিস্থিতিতে জননেত্রীর ত্রাণের সুষ্ঠু বন্টন নিশ্চিত করা, সে লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে আমি গত ০৭\০৪\২০২০ তারিখে চাউল বিতরন আরম্ভ করি।
আমাকে বরাদ্দকৃত ৩ টন চাউল আমি সুবিধাবঞ্চিত মানুষের হাতে জনপ্রতি ৫ কেজি হারে ৬০০ মানুষকে বিতরন করেছি যার প্রমানস্বরুপ কাগজপত্র আমার কাছে এবং সংশ্লিষ্ট মহোদয়ের নিকট সংরক্ষিত আছে।
আমাকে নির্দিষ্ট করে দেওয়া স্থানে মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার ও রবিবার যথাযথ নিয়ম মেনে জাতীয় পরিচয়পত্র আইডি যাচাই বাচায় এবং তথ্য লিপিবদ্ধকরনের মাধ্যমে মহামারী করোনা সংক্রামনের ঝুঁকি নিয়ে ত্রাণ বিতরন করি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ” এই স্লোগানকে সামনে রেখে আমি চাউল বিতরন করেছি।
সমপ্রিতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং পত্র পত্রিকায় দুইজন ডিলারের চাউল আবদুর রহমান বদিকে বিক্রি করা হয়েছে বলে মিথ্যাচার করা হচ্ছে, তিনি শুধুমাত্র করোনা পরিস্থিতির কারনে সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র মানুষদের আয় রোজগার না থাকার কারনে সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের হয়ে প্রতি কেজি ১০ টাকা হারে যে মূল্য দাড়ায় তা মওকুপের উদ্দেশ্যে পরিশোধ করেছেন।
তাছাড়া নিজের নাম প্রচার করা বা দেশরত্ন শেখ হাসিনার দেওয়া চাউল নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ আমি কাউকে দিয় নাই, বরং আমি সবসময় প্রচার করেছি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনাদের জন্য স্বল্প মূলে চাউল দিচ্ছেন যাতে আপনারা ক্ষুধায় কষ্ট না পান এমনটাই প্রচার করেছি।
চাউল বিতরনের সময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি মেয়র হাজ্বি ইসলাম মহিলা কাউন্সিলর দিলরুবা এবং টেক অফিসার নুরুল আবছার উপস্থিত থেকে সর্বদা পর্যবেক্ষণ করেছিলেন।
সর্বশেষ আমি বলবো সমালোচনা নই,যে যেভাবে পারুন দয়া করে করোনা পরিস্থিতিতে দরিদ্রদের পাশে দাড়ান, তাদের খোঁজখবর রাখুন।চাউল বিতরনে আত্মসাৎ হচ্ছে কি না দেখুন।
ঘরে থাকুন,নিরাপদে থাকুন
নিজে সুস্থ থাকুন পরিবার এবং দেশকে সুস্থ রাখুন।
প্রতিবাদকারী,,,,
মোহাম্মদ ফায়সাল,
ও এমএস ডিলার টেকনাফ পৌরসভা।
Leave a Reply