1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বিএনপির জন্য মাত্র ১০ মাস বয়সে কারাগারে যাওয়া শিশু টির খোঁজ- খবর নিলেন শাহজাহান চৌধুরী আওয়ামী শাসন আমলে বিএনপির নেতা কর্মীরাই বেশি নির্যাতিত হয়েছে- শাহজাহান চৌধুরী এবার সিটি করপোরেশন সহ যেসব পৌরসভার কাউন্সিলরদের অপসারণ ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ টেকনাফে দুই মা’দ’ক কা’র’বা’রি গ্রু’পের গুলাগুলি :আ’তঙ্কে এলাকাবাসী শাহাজাহান চৌধুরি’র আগমনে যুবসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে টেকনাফে বিএনপির প্রস্তুতি সভা ও সমাবেশ স্থল পরিদর্শন সেনাবাহিনীর নারীরা ইউনিফর্মের সঙ্গে হিজাবও পরতে পারবেন ডিএনসি’র অভিযানে ১ কেজি বিদেশি মাদক আইস’সহ টেকনাফে মাদক কারবারি আটক বিয়ের দাবিতে ভাতিজার বাড়িতে চাচির অনশন! সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান মুজিবের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

মেজর সিনহা হত্যা পর পুলিশের মামলার তিন স্বাক্ষী গ্রেফতার|| টেকনাফ ৭১

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০
  • ৪৯৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি::

কক্সবাজরে টেকনাফে মেজর অবঃ সিনহা হত্যার ঘটনায় মামলার ৩ স্বাক্ষী মোঃ নুরুল আমিন, মোঃ আয়াস ও নাজিম উদ্দিনকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। র‍্যাব সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। মেজর সিনহার বোন বাদি হয়ে দায়ের করা মামলায় এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মেজর অবঃ সিনহা টেকনাফে মারিশ বনিয়ায় তথ্যচিত্রের স্যুটিং শেষে ফেরার পথে তাদের ডাকাত সন্দেহে পুলিশকে প্রথম খবর দেয় মোঃ আমিন। আমিন, আয়াছ ও আজিমকে মেজর অবঃ সিনহা হত্যা মামলার প্রত্যক্ষদর্শী স্বাক্ষী হিসেবে টেকনাফ থানায় এজাহারে পুলিশ উল্লেখ করেছিলো। এই মামলার তদন্তভার গতকাল সোমবার আদালত র‍্যাবের কাছে ন্যাস্ত করে।

টেকনাফের মেরিনড্রাইভ সড়কের বাহারছড়ায় ৩১ জুলাই রাতে পুলিশের চেকপোস্টে মেজর অবঃ সিনহা মোঃ রাশেদ খান নিহত হন। ভ্রমণ বিষয়ক একটি তথ্য চিত্রের কাজ শেষে মেজর অবঃ সিনহা ও তার সহকর্মী সিফাত মেরিনড্রাইভ রোড দিয়ে হিমছড়িতে তাদের রিসোর্টে ফিরছিলেন। মেজর সিনহার ব্যক্তিগত গাড়িতেই তারা দুজন মেরিনড্রাইভ দিয়ে টেকনাফ থেকে হিমছড়ির দিকে আসছিলেন। সিনহা নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। রাত আনুমানিক সাড়ে ৯টার দিকে বাহারছড়ার শামলাপুরে পুলিশ চেকপোস্টে মেজর সিনহাকে গুলি করে ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী। এই সময় সিফাতকে আটক করে পুলিশ। এই ঘটনায় সিফাতকে প্রধান আসামি করে ওই রাতেই এসআই নন্দন দুলাল রক্ষিত বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করে। পরে মেজর সিনহা হত্যার ঘটনায় তার বোন শারমিন শাহরিয়ার বাদি হয়ে কক্সবাজারের আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলীকে প্রধান করে ৯ পুলিশ সদস্যেকে আসামি করা হয় ওই মামলায়। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে র‍্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়। ঐ মামলার আসামি টেকনাফ থানার প্রত্যাহার হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও প্রধান আসামি লিয়াকত আলীসহ ৭ পুলিশ সদস্য আতালতে আত্মসমর্পন করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর