অনুসন্ধানী প্রতিবেদক::
আসন্ন পর্যটক মৌসুমকে সামনে রেখে কক্সবাজার টেকনাফে বৃদ্ধি পাচ্ছে দুর পাল্লার বাসের সংখ্যা গত ০১ অক্টোবর নতুন করে সেজুতি নামে আরেকটি বাসের নতুন কাউন্টারের উদ্ভোধন করা হয়েছে।
এই নিয়ে টেকনাফ থেকে দেশের অভ্যন্তরে ছেড়ে যাওয়ার দূরপাল্লার বাসের সংখ্যা দাঁড়ায় দশটিতে। এর এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে হানিফ,সৌদিয়া,গ্রীন সেন্টমার্টিন,সেন্টমাটিন হোন্ডাই, শ্যামলী এন আর, শ্যামলী এস পি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, সেন্টমার্টিন ফ্লাটি নাস ও সেজুতি। এ সমস্ত দুুর পাল্লার বাস সারা বছর বিরামহীন ভাবে টেকনাফ আসা যাওয়া করে।
অথচ টেকনাফ-সেন্টমার্টিন থেকে আরম্ভ করে গোটা কক্সবাজার পর্যটন এলাকায় ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত পর্যটকদের ভরা মৌসুম থাকে। বাকী সময়ে জেলার পর্যটক স্থানে যাএীর সংকটের কারণে বাসের সংখ্যা হ্রাস পেলেও অথচ টেকনাফ সীমান্ত এলাকায় বৃদ্ধি পায়।
এ ব্যপারে অনুসন্ধানে জানা যায় টেকনাফ থেকে ছেড়ে যাওয়া বেশিরভাগেই দূরপাল্লার বাস সু-কৌশলে ইয়ার বহন করে। বহন কাজে সহযোগিতা করে বাসের সাথে সংশ্লিষ্ট চালক-হেলপার ও কাউন্টারের লোকজন।
উল্লেখ্য যে টেকনাফ থেকে ছেড়ে যাওয়া গত ২০ এপ্রিল ২০১৯ হানিফ পরিবহন চট্টমেট্রো -ব-১১-০৮৩৩ বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ র্যাব ১৫ গাড়ীর চালকে আটক করে।
গত ১৪ জুন শ্যামলী পরিবহন বাস থেকে দশ হাজার পিস ইয়াবাসহ (র্যাব ২) এর হাতে চালক আটক হয়। পাশাপাশি সৌদিয়া পরিবহন চট্ট মেট্রো ব ১১-০২৩৬ গাড়ি চালক ৯৮০ পিস ইয়াবাসহ ও গত ২২ আগষ্ট – ২০১৭, ২৬ আগষ্ট ২০২০ সেন্টমাটিন পরিবহন থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল পরিমাণ ইয়াবা আটক করে। এভাবে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কলাকৌশলের মাধ্যমে ইয়াবা বহন করে নিয়ে যাচ্ছে দেশের অভ্যন্তরে।
এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন বলে এলাকার সচেতন মহল মনে করেন।
Leave a Reply