1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ: এখনও অধরা চক্রের প্রধান ‘নবি হোসেন -শাহ আলম জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শুরু আজ এক বছরে সম্পূর্ণ কোরআন হিফজ হাবিব  ছাত্রদল নেতার ইয়াবা লুট : ভাগাভাগি করে নেন ২৩ নেতাকর্মী নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ অ’বৈধভাবে মিয়ানমারে পা’চারকালে ৪৩০ বস্তা সার ও ৬’শ বস্তা আলু’সহ ১৩ পা’চারকারী আ’ট’ক  হ্নীলার মানুষ কে পানি*বন্দী থেকে বাঁচা*নোর জন্য খাল খননের প্রস্তাব ইউএনও কে জানালেন চেয়ারম্যান মোঃ আলী  জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP) টেকনাফ উপজেলা ইউনিট গঠনে সদস্য আহ্বান ||টেকনাফ ৭১ বিজিবির অ’ভিযানে জালের ভিতর মিললো ১লাখ ২০হাজার ই’য়াবা, দুই মি’য়ানমারের পা’চারকারি আ’টক  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন, হেলালী-মাহবুব-জাফর প্যানেলের পূর্ণ বিজয় 

টেকনাফে ফিশিং বোটে ইয়াবা আনছে রোহিঙ্গারা

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০২০
  • ৫৬৩ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আরাফাত সানী::কক্সবাজারের সীমাান্ত উপজেলা টেকনাফে ফিশিং বোটে করে ইয়াবা আনা-নেয়া করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর এ কাজে রোহিঙ্গারা সরাসরি জড়িত বলে জানা গেছে। শুধু তাই নয়, টেকনাফসহ সাগরের যত ফিশিং ট্রলার রয়েছে, এগুলো রোহিঙ্গাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলেও জানা যায়।এতে করে কর্মহীনতায় ‍দিন কাটছে স্থানীয়দের জেলেদের।

জানা যায়,বোটের মালিকগণ স্থানীয় জেলেদেরকে বাদ দিয়ে রোহিঙ্গা মাঝি-মাল্লাদের দিয়ে মাছ শিকার করছে। এ সুযোগে মাছ শিকারের নামে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান ভর্তি করে মাছের সাথে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ইয়াবা পাচার করছে।

খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায়, চলতি বছরের ২৪ আগষ্ট বঙ্গোপসাগরের অভিযান চালিয়ে কক্সবাজার খুরুশকুলের মাঝিরঘাট নামক স্থান থেকে ১৩ লাখ ইয়াবা নিয়ে দুজন রোহিঙ্গা মাঝি-মাল্লাসহ একটি ফিশিং ট্রলার আটক করে র‌্যাব ১৫। এরপর ৯ জুলাই ৯৩ হাজার পিস ইয়াবাসহ রামু হিমছড়ি নামক বঙ্গোপসাগর থেকে ফিশিং ট্রলার আটক করে র‌্যাব। সর্বশেষ গত ২০ সেপ্টেম্বর টেকনাফের কোস্টগার্ডের সদস্যরা টেকনাফ বঙ্গোপসাগরে অভিযান চালিয়ে সাত মাঝি-মামলাসহ ৫ লাখ ইয়াবা ও ফিশিং ট্রলার আটক করে। শুধু তাই নয়, রোহিঙ্গরা ইয়াবা বহন ছাড়াও মালয়েশিয়ায় মানবপাচার, সাগরে ফিশিং বোটে ডাকাতি, খুনসহ নানাবিধ অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।

গত ৩১শে আগষ্ট টেকনাফ-কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়কে মেজর সিংহা হত্যা ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর থেকে ইয়াবা গডফাদারগণ ফিশিং বোট কে নিরাপদ বাহন হিসাবে বেছে নিয়ে রোহিঙ্গা মাঝি-মাল্লাদের কে নিয়োগ দেয়। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

স্থানীয় সচেতন মহল বলছেন, টেকনাফ উপজেলার ফিশিং বোটের মালিক ও মাঝি-মাল্লাদের নতুন করে তালিকা প্রণয়ন করে যাচাই-বাছাই করা হলে আসল ফিশিংবোট এর মালিক ও জেলে দের মুখোশ উন্মোচন হবে।

এ বিষয়ে টেকনাফ বোট মালিক সমিতির সভাপতি সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁর মুঠোফোন সংযোগ না পাওয়ায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এ বিষয়ে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের দায়িত্বরত অপারেশন অফিসার লে: মো: শোয়েব জানান, নিবন্ধিত জেলে ছাড়া কোন রোহিঙ্গা মাছ ধরতে পারবেনা।

অপরদিকে, টেকনাফ কোষ্টাগার্ড স্টেশন কমান্ডার লে: আনোয়ারুল হক বলেন, কিছু দিন হলো আমি যোগদান করেছি। তবে নিবন্ধিত জেলে ছাড়া কোন রোহিঙ্গা মাছ ধরা এবং শ্রমিক হিসাবে নিয়োজিত হতে পারবে না। আমি এ বিষয়ে ফিশিং বোট মালিক সমিতির ও জেলে সমিতির সাথে আলাপ আলোচনা করব এবং প্রয়োজনে বিষয়টি উপজেলা মাসিক আইন-শৃঙ্খলা সভায় উত্থাপন করবো।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!