1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‎হ্নীলায় টমটম চলকের নি’খোঁ’জ ম’র’দেহ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় চলছে তর্কের লড়াই নয়া ফরম্যাটে হবে বিএনপির পেশাজীবী সংগঠনের কমিটি স্থানীয় ও দেশিয় লবণ চাষিদের বৈষম্য করা হলে জুলাই / আগস্টের বিপ্লবের কি প্রয়োজন ছিল- মানববন্ধনে বক্তারা যৌথ অভিযানে ৪০ হাজার ইয়াবা সহ আটক ৬ পাচারকারী স্বামী- স্ত্রী ২০ রাউন্ড গুলি সহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার দল -মতের ঊর্ধ্বে বৈষম্য হীন ভাবে হ্নীলা বাসীকে সেবা দেওয়া আমার নৈতিক দায়িত্ব – ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আলী লিঙ্গ পরিবর্তন করাতে গিয়ে ভারতে ৫ বাংলাদেশি আটক শাহজাহান চৌধুরীর আহ্বান উখিয়া -টেকনাফের ৪০ হাজার ” ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট “( VWB) বরাদ্দ অব্যাহত রাখতে হবে  ইউএনও’র প্রচেষ্টায় ফিরে পাচ্ছে টেকনাফের ২০ হাজার ” ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট “( VWB) বরাদ্দ করা কার্ড।  ২৫০ ধরনের ওষুধ নিয়ে সারা দেশে চালু হচ্ছে সরকারি ফার্মেসি

সীমান্তের “ইয়াবা রাজা” একরামের সহযোগী মাদক ডন কাশেম গ্রেপ্তার

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৭১৭ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি।

কক্সবাজার টেকনাফের শীর্ষ মাদক কারবারি ও আত্মসমর্পণকারী “ইয়াবা রাজা” একরামের সহযোগী মাদক ডন আবুল কাশেম অবশেষে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। 

শুক্রবার (৬ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নিজের ঘর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার আসামি উপজেলার টেকনাফ সদর ইউপির নাজির পাড়া এলাকার ফরিদ মিয়ার ছেলে।

রাজধানী ঢাকার উত্তরা পূর্ব থানার একটি মাদক মামলার ওয়ারেন্টমূলে তাকে গ্রেপ্তার হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন অভিযানের নেতৃত্বদানকারী টেকনাফ মডেল থানার এসআই ফারুক।

জানা গেছে, নাজির পাড়ার শীর্ষ ইয়াবা সম্রাট আবুল কাশেম ঢাকায় সহযোগী’সহ ইয়াবা বিক্রির সময় প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে গেলেও তার সহযোগী রুবেল নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয় ।

পরে ধৃত আসামি রুবেলের স্বীকারোক্তি মতে মাদকডন কাশেম পালিয়ে যায় এবং ধৃত ব্যক্তির হেফাজতে ইয়াবা রয়েছে বলে জানায়। পরে তার হেফাজত থেকে ৪ হাজার ৩শত চল্লিশ পিস ইয়াবা উদ্ধার পূর্বক আবুল কাশেমকে পলাতক আসামি করে নিয়মিত মামলার মাধ্যমে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। পরে আদালত সেই মাদক মামলায় পরোয়ানা জারি করেন।

অভিযোগ রয়েছে,আবুল কাশেম টেকনাফের উপরের বাজারে কাপড়ের দোকানের আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবার কারবার চালিয়ে গেছে। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের চোখ ফাঁকি দিতে দোকানটিই ছিল তার কৌশলি মাধ্যম। তবে টেকনাফের “ইয়াবা রাজা” একরামের সহযোগী হওয়ায় অনেকে কাশেমের ইয়াবাকান্ডের বিষয়টি জানলেও একরামের ভয়ে মুখ খোলার সাহস করেনি। তবে সেই  মাদক কারবারি কাশেমের শেষ রক্ষা হয়নি।

মামলার পর থেকে দীর্ঘদিন পলাতক থাকলেও অবশেষে আদালতের পরোয়ানামূলে টেকনাফ মডেল থানা পুলিশ আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় এবং পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রম শেষে আদালতে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!