1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফ সদর ইউনিয়ন বিএনপির ৮ ওয়ার্ডের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন: সভাপতি আমিনুর ফরিদ, সা: সম্পাদক লালু প্রকাশিত সংবাদের প্রতি*বাদ ও ব্যা*খ্যায় যা বলেছেন হোয়াইক্যং এর শাহ আলম কাঁকড়া-চিংড়ি’র সাথে আসছে মাদক! শাহ আলমের দেখভালে রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ভিডব্লিউবি কার্ড বিতরণে চেয়ারম্যানের স্বজনপ্রীতি! ক্ষোভে কার্ড ছুড়ে পুকুরে ফেললেন ইউপি সদস্য টেকনাফে সেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত প্রধান অতিথি, সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো? টেকনাফে ‘মানবতার দেয়াল’ এখন পুলিশ বক্সের সামনে নদীতে মাছ শিকারে জেলেদের জলসীমা অতিক্রম না করার পরামর্শ ইউএনও’র টেকনাফে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালিত। চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের আন্দোলনে উখিয়া-টেকনাফ সড়ক অচল স্বামী হেলালের বাড়ি থেকে টাকা,স্ব*র্ণা*লংকার সহ স্ত্রী চলে  যাওয়ার অভিযোগ, মানছেনা কোন বিচার। 

টেকনাফে বনের গাছ উজাড় অবৈধ করাত কলের ছড়াছড়ি ! নিচ্ছে মাসিক মাসোহারা

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৮ মার্চ, ২০২২
  • ২৩২ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক,টেকনাফ

কক্সবাজারের সীমান্ত ও রোহিঙ্গা অধ্যুষিত টেকনাফ উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে অবৈধ করাত কলের সংখ্যা। এদের অধিকাংশের বন বিভাগ ও পরিবেশের কোন সার্টিফিকেট নেই বলে স্হানীয় সুত্রে জানা গেছে। এদিকে দীর্ঘদিন ধরে এক শ্রেণীর প্রভাব শালী ব্যাক্তি বর্গ স্হানীয় কতিপয় বন বিট কর্মকর্তা, রেঞ্জ কর্মকর্তাদের সাথে দহরম-মহরম সম্পর্ক রেখে এই অবৈধ করাত কল চালিয়ে যাচ্ছে।

এ সমস্ত করাত কলের বন বিভাগের সংরক্ষিত ও অংশিদারিত্ব বাগান থেকে কাঠ চোরের মাধ্যমে গাছ কেটে করাত কলে চিরায় করে বিভিন্ন ধরনের ফার্নিচার তৈরি করে খোলা ভাবে বিক্রি করে যাচ্ছে । পৌরসভা পরিদর্শন করে দেখা যায়। প্রতিটি করাত কলের বিতরে অসংখ্য ফার্নিচারের দোকান।দোকানদার গন প্রকাশ্যে দিবা লোকে অবৈধ গাছ দিয়ে ফার্নিচার তৈরি করে যাচ্ছে। বন বিভাগের আইনে রয়েছে বন ভুমির ৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোন করাত কল স্থাপন করা যাবেনা। অথচ টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের উত্তর পাড়া হোয়াইক্যং ঢালার মুখে বন বিভাগের পাহাড় কেটে একটি। সড়কের পশ্চিম পাশ্বে একটি সহ হোয়াইক্যং, হ্নীলা, সদর,সাবরাং ও পৌরসভায় প্রায় ৫০ টির অধিক করাত কল স্হাপন করে বন বিভাগের সংরক্ষিত বাগানের গাছ চিরাই করছে। ফলে বন ভুমি যেমনি উজাড় হচ্ছে তেমনি ধবংস হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য। স্হানীয় সচেতন মহল দাবী বিগত ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শরনার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের প্রায় ৭০ শতাংশ বন ভুমি ধবংস করেছে। বাকি ৩০ শতাংশ সংরক্ষিত কাঠ চোর করাত কলে ধবংস করে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বন ভুমি ধবংস হয়ে যাবে। ফলে টেকনাফ উপকূলীয় উপজেলায় ঘুর্নিঝড়, সাইক্লোন দেখা দিবে।

উল্লেখিত বিষয়ে টেকনাফ বন রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কালাম সরকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান পৌরসভার মধ্যে দু, একটি ছাড়া বেশিরভাগই করাত কলের লাইসেন্স নেই। এ বিষয়ে মিটিং হয়েছে শীঘ্রই অভিযান চালানো হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!