1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফে আব্দুল্লাহ’র সমর্থনে নারীদের গনজোয়ার : নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাই বিএনপির ৩১ দফার লক্ষ্য- জিয়াউর রহমান জিহাদ হল সংসদে বিজয়ী হলেন বন কাগজে প্রচারণা চালানো টেকনাফের তামিম ওয়ারিশ সম্পত্তি দখলে নিতে রোহিঙ্গা বলে ভূমিদস্যু আ’লীগ নেতার মিথ্যা অপপ্রচারের বিবৃতি উখিয়া-টেকনাফের নারীদের কে প্রশিক্ষণের আওতায় এনে নারী সম্পদে পরিনত করা হবে  – শাহজাহান চৌধুরী যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী থেকে শাহজাহান চৌধুরীর বিজয় নিশ্চিত করতে হবে – প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রস্তুুতির আলোচনা সভায় বক্তারা।  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উপলক্ষে টেকনাফে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ছাত্র প্রতিনিধি-সাংবাদিক পরিচয়ে টেকনাফে ‘চেয়ারম্যান ও প্রশাসক’ পদ দেওয়ার কথা বলে কোটি টাকার বানিজ্য -সিয়াম ইলাহী ধান খেতে মিললো কোটি টাকার ইয়াবা!  টেকনাফে ৬১ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলেন ইউএনও টেকনাফে তারুণ্যের ভাবনা ও নির্বাচনী ইশতেহার বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত 

টেকনাফে বনের গাছ উজাড় অবৈধ করাত কলের ছড়াছড়ি ! নিচ্ছে মাসিক মাসোহারা

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৮ মার্চ, ২০২২
  • ২৪৫ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক,টেকনাফ

কক্সবাজারের সীমান্ত ও রোহিঙ্গা অধ্যুষিত টেকনাফ উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে অবৈধ করাত কলের সংখ্যা। এদের অধিকাংশের বন বিভাগ ও পরিবেশের কোন সার্টিফিকেট নেই বলে স্হানীয় সুত্রে জানা গেছে। এদিকে দীর্ঘদিন ধরে এক শ্রেণীর প্রভাব শালী ব্যাক্তি বর্গ স্হানীয় কতিপয় বন বিট কর্মকর্তা, রেঞ্জ কর্মকর্তাদের সাথে দহরম-মহরম সম্পর্ক রেখে এই অবৈধ করাত কল চালিয়ে যাচ্ছে।

এ সমস্ত করাত কলের বন বিভাগের সংরক্ষিত ও অংশিদারিত্ব বাগান থেকে কাঠ চোরের মাধ্যমে গাছ কেটে করাত কলে চিরায় করে বিভিন্ন ধরনের ফার্নিচার তৈরি করে খোলা ভাবে বিক্রি করে যাচ্ছে । পৌরসভা পরিদর্শন করে দেখা যায়। প্রতিটি করাত কলের বিতরে অসংখ্য ফার্নিচারের দোকান।দোকানদার গন প্রকাশ্যে দিবা লোকে অবৈধ গাছ দিয়ে ফার্নিচার তৈরি করে যাচ্ছে। বন বিভাগের আইনে রয়েছে বন ভুমির ৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোন করাত কল স্থাপন করা যাবেনা। অথচ টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের উত্তর পাড়া হোয়াইক্যং ঢালার মুখে বন বিভাগের পাহাড় কেটে একটি। সড়কের পশ্চিম পাশ্বে একটি সহ হোয়াইক্যং, হ্নীলা, সদর,সাবরাং ও পৌরসভায় প্রায় ৫০ টির অধিক করাত কল স্হাপন করে বন বিভাগের সংরক্ষিত বাগানের গাছ চিরাই করছে। ফলে বন ভুমি যেমনি উজাড় হচ্ছে তেমনি ধবংস হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য। স্হানীয় সচেতন মহল দাবী বিগত ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শরনার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের প্রায় ৭০ শতাংশ বন ভুমি ধবংস করেছে। বাকি ৩০ শতাংশ সংরক্ষিত কাঠ চোর করাত কলে ধবংস করে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বন ভুমি ধবংস হয়ে যাবে। ফলে টেকনাফ উপকূলীয় উপজেলায় ঘুর্নিঝড়, সাইক্লোন দেখা দিবে।

উল্লেখিত বিষয়ে টেকনাফ বন রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কালাম সরকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান পৌরসভার মধ্যে দু, একটি ছাড়া বেশিরভাগই করাত কলের লাইসেন্স নেই। এ বিষয়ে মিটিং হয়েছে শীঘ্রই অভিযান চালানো হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!