1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ: এখনও অধরা চক্রের প্রধান ‘নবি হোসেন -শাহ আলম জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শুরু আজ এক বছরে সম্পূর্ণ কোরআন হিফজ হাবিব  ছাত্রদল নেতার ইয়াবা লুট : ভাগাভাগি করে নেন ২৩ নেতাকর্মী নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ অ’বৈধভাবে মিয়ানমারে পা’চারকালে ৪৩০ বস্তা সার ও ৬’শ বস্তা আলু’সহ ১৩ পা’চারকারী আ’ট’ক  হ্নীলার মানুষ কে পানি*বন্দী থেকে বাঁচা*নোর জন্য খাল খননের প্রস্তাব ইউএনও কে জানালেন চেয়ারম্যান মোঃ আলী  জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP) টেকনাফ উপজেলা ইউনিট গঠনে সদস্য আহ্বান ||টেকনাফ ৭১ বিজিবির অ’ভিযানে জালের ভিতর মিললো ১লাখ ২০হাজার ই’য়াবা, দুই মি’য়ানমারের পা’চারকারি আ’টক  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন, হেলালী-মাহবুব-জাফর প্যানেলের পূর্ণ বিজয় 

টেকনাফে বনের গাছ উজাড় অবৈধ করাত কলের ছড়াছড়ি ! নিচ্ছে মাসিক মাসোহারা

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৮ মার্চ, ২০২২
  • ২১৮ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক,টেকনাফ

কক্সবাজারের সীমান্ত ও রোহিঙ্গা অধ্যুষিত টেকনাফ উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে অবৈধ করাত কলের সংখ্যা। এদের অধিকাংশের বন বিভাগ ও পরিবেশের কোন সার্টিফিকেট নেই বলে স্হানীয় সুত্রে জানা গেছে। এদিকে দীর্ঘদিন ধরে এক শ্রেণীর প্রভাব শালী ব্যাক্তি বর্গ স্হানীয় কতিপয় বন বিট কর্মকর্তা, রেঞ্জ কর্মকর্তাদের সাথে দহরম-মহরম সম্পর্ক রেখে এই অবৈধ করাত কল চালিয়ে যাচ্ছে।

এ সমস্ত করাত কলের বন বিভাগের সংরক্ষিত ও অংশিদারিত্ব বাগান থেকে কাঠ চোরের মাধ্যমে গাছ কেটে করাত কলে চিরায় করে বিভিন্ন ধরনের ফার্নিচার তৈরি করে খোলা ভাবে বিক্রি করে যাচ্ছে । পৌরসভা পরিদর্শন করে দেখা যায়। প্রতিটি করাত কলের বিতরে অসংখ্য ফার্নিচারের দোকান।দোকানদার গন প্রকাশ্যে দিবা লোকে অবৈধ গাছ দিয়ে ফার্নিচার তৈরি করে যাচ্ছে। বন বিভাগের আইনে রয়েছে বন ভুমির ৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোন করাত কল স্থাপন করা যাবেনা। অথচ টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের উত্তর পাড়া হোয়াইক্যং ঢালার মুখে বন বিভাগের পাহাড় কেটে একটি। সড়কের পশ্চিম পাশ্বে একটি সহ হোয়াইক্যং, হ্নীলা, সদর,সাবরাং ও পৌরসভায় প্রায় ৫০ টির অধিক করাত কল স্হাপন করে বন বিভাগের সংরক্ষিত বাগানের গাছ চিরাই করছে। ফলে বন ভুমি যেমনি উজাড় হচ্ছে তেমনি ধবংস হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য। স্হানীয় সচেতন মহল দাবী বিগত ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শরনার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের প্রায় ৭০ শতাংশ বন ভুমি ধবংস করেছে। বাকি ৩০ শতাংশ সংরক্ষিত কাঠ চোর করাত কলে ধবংস করে যাচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বন ভুমি ধবংস হয়ে যাবে। ফলে টেকনাফ উপকূলীয় উপজেলায় ঘুর্নিঝড়, সাইক্লোন দেখা দিবে।

উল্লেখিত বিষয়ে টেকনাফ বন রেঞ্জ কর্মকর্তা আবুল কালাম সরকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান পৌরসভার মধ্যে দু, একটি ছাড়া বেশিরভাগই করাত কলের লাইসেন্স নেই। এ বিষয়ে মিটিং হয়েছে শীঘ্রই অভিযান চালানো হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!