1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:২৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফে ৭০ হাজার মানুষ বেকার- কর্মহীন : জড়িয়ে পড়ছে অবৈধ কর্মকাণ্ডে টেকনাফের হ্নীলাতে নারীকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন টাকা লুটপাট ও বাড়ি ভাংচুর থানায় অভিযোগ তথ্যপ্রযুক্তি ইন্ডিয়ান সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স টিমে যোগ দিলেন সাংবাদিক হাফেজ আহমদ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন টেকনাফে প্রেমিকের সাথে প্রেমিকার পলায়ন হয়রানী মূলক মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৫ শিশুর মা! হ্নীলা ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখা যুবদলের যুব সমাবেশ অনুষ্টিত টেকনাফে জমি বিরোধের জেরে ফেইসবুক পোস্ট দিয়ে প্রতি পক্ষকে স’ন্ত্রা’সী সাজানোর পাঁয়তারার প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা দক্ষিণ শাখা’র সদর ইউনিয়ন কমিটি সম্পন্ন। বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা জেলাপরিষদ সদস্যপদ থেকে মোরশেদ কে অ’প’সা’রণের দাবীতে ছাত্রদের মানববন্ধন

বন্যার্ত ৫’শ পরিবারকে ত্রাণ দিলেন টেকনাফ নয়াপাড়ার নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি।

কক্সবাজারে টেকনাফের নয়াপাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের একটি দল নোয়াখালী বন্যাকবলিত মানুষদের জন্য ত্রাণ নিয়ে গেছে।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে বেসরকারি সংস্থা আল মানাহিল ওয়েফেয়ার ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের মাধ্যমে নোয়াখালী ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ’শ পরিবারের মাঝে বিতরণ করেন নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা।

রোহিঙ্গারা জানায়, বন্যাকবলিত মানুষদের ভয়াবহতার খবর প্রকাশ হলে ১৯৯২ সালে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলাম সেটি দু:স্মৃতি মনে পরে। সেই চিন্তা থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাড়াঁয়। এর অংশ হিসেবে নিবন্ধিত নয়াপাড়ার ক্যাম্পে বাসিন্দা রোহিঙ্গা মাওলানা হাফেজ কদর উদ্দিন এর নেতৃত্বে ৭ জন বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল বন্যাতদের জন্য নিবন্ধিত নয়াপাড়া শিবিরের বাসিন্দা ক্ষতিগ্রস্তদের চাল, ডাল চিনিসহ নগদ টাকা সংগ্রহ করা হয়। পরে ত্রাণগুলো বেসরকারি সংস্থা মাধ্যমে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের ৬ নম্বার ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত ৫০০ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়। ত্রাণের প্যাকেটে নিত্য শুকনো খাবার, তেল ও পানিসহ দুই হাজার টাকার নিত্য প্রয়োজনীয়পত্র ছিল।

এ বিষয়ে নিবন্ধিত নয়াপাড়া শিবিরের ত্রাণ সংগ্রহ দলের সদস্য মুহাম্মদ সাল্লাম বলেন, ‘ মিয়ানমারের জান্তা সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলাম, সেময় বাংলাদেশের জনগন আমাদের ত্রাণসহ বিভিন্নভাবে সহতায় করেছিল। ফলে আজ তাঁরা (বাংলাদেশিরা) বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণে সহতায় দিয়ে পাশে দাড়িঁয়েছি। আমরা বন্যা কবলিত এলাকায় এসে বুঝতে পারি যে তাদের অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের আরো সহতায় দরকার। আমাদের যার যার অবস্থান থেকে বন্যাতদের সহতায় দিয়ে পাশে থাকা উচিত।’

নয়াপাড়া নিবন্ধিত ক্যাম্পের বাসিন্দা মোঃ সালাম বলেন, ‘১৯৯২ সালে মিয়ানমারে জান্তা সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে প্রাণে বাচঁতে আশ্রয় নিয়। সে-সময় বাংলাদেশের সাধারন মানুষ আমাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। সেই মানুষগুলো বন্যা কবলে পরে নি:স্ব হয়ে যায়। তাই তাদের ত্রাণে দিয়ে পাশে দাড়িঁয়েছি। সবাই উচিত এসব ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর