সামী জাবেদ:টেকনাফ
কক্সবাজার টেকনাফে বিভিন্ন জায়গায় করোনা রোগীর সংস্পর্শে আসা নমুনা টেষ্টের রিপোর্ট না পাওয়ার আগে অবাধে চলাফেরা করার অভিযোগ উঠেছে অহরহর সচতেন মহলের! করোনা রোগীর সাথে এক সাথে গুরাফেরা থেকে এক সাথে চলাফেরা করা এক রোহিঙ্গা ক্যাম্প কর্মরত চাকরীজীবি নমুনা টেষ্টের পর রিপোর্ট না পাওয়ার আগে অবাধে চলা ফেরা করে যাচ্ছে!সচেতন মহলের দাবি একজন করোনা টেষ্ট দেওয়া ব্যক্তি কি ভাবে রিপোর্ট হাতে না পাওয়ার আগেই বাহিরে চলাফেরা কেমনে করতে পারে?এতে কতটা ঝুঁকি রয়েছে।সেই ব্যক্তি আরো কত জনের সংস্পর্শে এসে আরো কত জনকে করোনা আক্রান্ত করতে পারে?এই প্রশ্ন থেকেই যাই।
মোহাম্মদ রাসেল সিকদার নামে একজন কক্সবাজার নিবাসী ৩১তারিখ নমুনা টেষ্ট করায়।সেই শালবাগান ক্যাম্প ২৬ এ কর্মরত।সেই টেকনাফে এক তার রুম মেট এর সাথে এক সাথে একটি ভাড়া বাড়িতে খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে একই ক্যাম্প কাজ করে।তার সহকর্মী যখন ৩০মে করোনা পজেটিব হয় তখন ,রাসেল ৩১ মে করোনা টেষ্ট দেয়।কিন্ত এলাকাবাসীর অভিযোগ সেই ৩১তারিখ নমোনা দেওয়ার পর থেকেই টেষ্টের রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত বাহিরে চলাফেরা করেই যাচ্ছে!এতে আমরা অনেক ঝুকিতে ও আতংকের মধ্যেদিয়ে জীবনযাপন করছি বলে জানায় অত্র এলাকাবাসীরা।সচেতন মহল জানায় টেকনাফে এই রকম ঘটনা অহরহর দেখা যাচ্ছে।করোনা টেষ্ট দেওয়ার পর রিপোর্ট আসা পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা থাকলে ও টেষ্ট দেওয়া ব্যক্তিরা রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টাইন না মেনে বাহিরা চলাফেরা করছেন।এতে করোনা রোগী খুব বেশি বাড়তে পারে বলে মনে করেন সচেতন মহল!
Leave a Reply