টেকনাফে শিক্ষিত বেকার যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা করুন। না হয় বেকারত্ব তাদেরকে মাদক, সন্ত্রাস সহ বিভিন্ন অপকর্ম বাড়াতে সহযোগিতা করবে। রোহিঙ্গা আসার পর থেকে টেকনাফ উপজেলায় সিংহভাগ জনগণ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। স্থানীয়দের ক্ষতির প্রভাব মোকাবেলায় কেউ ( কিছু এনজিও ছাড়া) কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। স্থানীয়দের চাকরির নামে প্রতারণা বা বৈষম্য করেছেন তা আমার নজরে এসেছে। ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু রোহিঙ্গাদের কারণে আমাদের স্থানীয়রা অনেক ভুক্তভোগী। কিছু কুচক্রী মহল স্বল্প বেতনে তাদের ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করার জন্য রোহিঙ্গাদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে, আমরা তা পরিষ্কারভাবে জানি। আগামীতে আমার টেকনাফ উপজেলার প্রতিটি যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষিত যুবক যেন চাকরি পাই সেটা নিশ্চিত করুন। মাসে মাসে আমাদের ধারণা দিয়ে খুশি করে দেশের সাধারণ জনগণের ক্ষতি করলে হবে না। আমাদের দেশের মানুষের দাবী ও আপনাদের রাখতে হবে। আপনাদের সাথে যদি কর্মস্থলে আমার টেকনাফের কোন ছেলে সন্তান অসদাচরণ করে, তার দায় দায়িত্ব আমি নেব, তারপরেও তাদের চাকরির ব্যবস্থা করুন। টেকনাফে প্রধানমন্ত্রীর মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয় ত্বরান্বিত করবে একমাত্র স্থানীয়দের চাকরির ব্যবস্থা। ৩০ জানুয়ারি দুপুর ১২ ঘটিকার দিকে টেকনাফ উপজেলা মিলনায়তনে মাসিক এনজিও সমন্বয় সভায় এসব কথা বলেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আলম,। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন এনজিওর প্রতিনিধিবৃন্দ।
Leave a Reply