1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট, রোগীদের ভোগান্তি চরমে কক্সবাজারে বিজিবি সিও’র ইয়াবা ভাগাভাগি প্রধান উপদেষ্টার নিকট টেকনাফের সায়েম সিকদারের খোলা চিঠি ‎হ্নীলায় টমটম চলকের নি’খোঁ’জ ম’র’দেহ উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় চলছে তর্কের লড়াই নয়া ফরম্যাটে হবে বিএনপির পেশাজীবী সংগঠনের কমিটি স্থানীয় ও দেশিয় লবণ চাষিদের বৈষম্য করা হলে জুলাই / আগস্টের বিপ্লবের কি প্রয়োজন ছিল- মানববন্ধনে বক্তারা যৌথ অভিযানে ৪০ হাজার ইয়াবা সহ আটক ৬ পাচারকারী স্বামী- স্ত্রী ২০ রাউন্ড গুলি সহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার দল -মতের ঊর্ধ্বে বৈষম্য হীন ভাবে হ্নীলা বাসীকে সেবা দেওয়া আমার নৈতিক দায়িত্ব – ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আলী লিঙ্গ পরিবর্তন করাতে গিয়ে ভারতে ৫ বাংলাদেশি আটক

টেকনাফ স্থল বন্দর এল,সিতে পরিনত হলে রাজস্বের আমুল পরিবর্তন ঘটবে!!

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০২০
  • ৭৭৭ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী::(টেকনাফ৭১)
বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্ত বানিজ্য টেকনাফ স্থল বন্দরকে (পি.ডি.ডি) ড্রাপের পরিবর্তে (এল.সি( জমাপত্রের আওতায় আনা হলে তৃতীয় দেশের সাথে আমদানি ও রপ্তানীর মাত্রার গতিশীলতা এবং স্থল বন্দরে রাজস্বের হার বহুগুনে বৃর্দ্দি পাবে। সেই সাথে ব্যবসায়ীরা স্বাধীন ভাবে ব্যবসা করতে পারবে। এমন অভিমত ব্যবসায়ীদের। অনুসন্ধানে যান যায়, ১৯৯৫ সালে ৫ সেপ্টম্বর বাংলাদেশ মিয়ানমার দুদেশের সীমান্ত পর্যায়ে সীমান্ত বানিজ্য কার্যক্রম আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়। উদ্দেশ্যে দুদেশের সীমান্তের চোরাচালান রোধ করে বৈধ ব্যবসার প্রতি ব্যবসায়ীদের মনোনিবেশ করা। আজ ২৪ বছর অতিক্রান্ত হতে চলেছে, ধরা বাঁধা ড্রাপের আমদানি ও রপ্তানী বানিজ্য জীবন ঝুঁকি নিয়ে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। টেকনাফ স্থল বন্দর এলসি তথা জমাপত্রে পরিনত হলে মিয়ানমার, থাইলেন্ড ও মালয়োশিয়া তৃতীয় দেশের সাথে আমদানি ও রপ্তানী সাফল্য বয়ে আনবে বলে অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীরা মতে প্রকাশ করেন এবং স্থল বন্দরে থাকবেনা আধিপাত্য বলপ্রয়োগ এবং ক্ষমতার অপব্যবহার। ফিরে আসবে ব্যবসার প্রাণ চঞ্চলতা। সূত্র অনুযায়ী পঁচনশীল জাতীয় সর্বোচ্চ ব্যবসায়ীরা ৫০ হাজার (ইউ.এস.এ) মার্কিন ডলার এবং অন্যান্য অপঁচনশীল জাতীয় পণ্যের ৩০ হাজার ডলার ড্রপের মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করে আসছে। টেকনাফ স্থল বন্দরকে ড্রাপের পরিবর্তে (এল.সি) জমাপত্রের পরিনত করলে ভবিষ্যতে চট্টগ্রাম বন্দরকে হার বানাবে। অপর দিকে চট্টগ্রাম বন্দর আমদানি ও রপ্তানীতে জটলা এবং প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হবে। চট্টগ্রাম (কর্ণফূলী) আন্তর্জাতিক বন্দর এবং কর্ণফূলী নদী নাব্যতার করণে প্রায় ভারি পণ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দর (কর্ণফূলী নদীতে) প্রবেশ করতে পারে না এবং প্রায় জাহাজ আনোয়ারা, কুতুকদিয়া ও সন্দীপ উপকূলীয় সাগরে অবস্থান করে থাকে। মিয়ানমার, মালয়েশিয়া ও থাইলেন্ড তৃতীয় দেশের সাথে সীমান্ত বানিজ্য এল.সির মাধ্যমে হলে দক্ষিণ ও পূর্ব সীমান্তবর্তী টেকনাফ স্থল বন্দরের আমদানি ও রপ্তানীতে অর্থনৈতিক দরজা খুলে যাবে এবং সেই সাথে চোরাচালানের প্রতি বিমোখ। হয়ে সীমান্তবর্তী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন বয়ে আনবে। টেকনাফ উপজেলা আঃলীগের সভাপতি ও সাবেক সাংসদ অধ্যাপক মোঃ আলী এ প্রসংগে বলেন, সীমান্ত বানিজ্য সম্প্রসারন এবং তৃতীয় দেশের সাথে এলসির মাধ্যমে ব্যবসা হলে স্থল বন্দরের রাজস্ব বাড়বে এবং এ রাজস্ব দিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়ন সম্ভব হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!