1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হ্নীলা দক্ষিণ ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি বশির সম্পাদক আবছার সাংগঠনিক আবু ছৈয়দ টেকনাফে ওয়ার্ল্ড ভিশন কর্তৃক শিশু সুরক্ষা বিষয়ক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত টেকনাফে ৩৫ হাজার পিস ইয়াবা’সহ ৭ জন আটক সেন্টমার্টিন সাগর পাড়ে হাত-পা বাঁধা এক অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার জাহেদ মাহমুদকে প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ, রেজা ও শাহ আলমকে সমন্বয়ক করা হয়েছে হ্নীলা ইউনিয়ন দক্ষিণ শাখার বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলনের দিন- তারিখ নির্ধারণ হ্নীলা দক্ষিণ ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল সম্পন্ন, সভাপতি কালু, সম্পাদক কবির আরকান আর্মির মংডু দখল নিয়ে আরসা প্রধানের অডিও বার্তা শহীদ মিনারে যাওয়ার পথে কৃষকদল নেতার মৃত্যু – টেকনাফ বিএনপির শোক টেকনাফে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস পালিত

“করোনা”টেকনাফে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত পান চাষিরা!

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৬ মে, ২০২০
  • ৫০৫ বার পড়া হয়েছে

সামী জাবেদ:টেকনাফ ৭১ 

বিশ্ব মহামারী করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে, এসময় টেকনাফ সহ কক্সবাজার জেলায় করোনা সংক্রমণের প্রধান কারণ হিসেবে বাইরে যাতায়াত করা পান ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করা হয়। বাইর থেকে বাজারে গিয়ে পান কিনতে বহু মানুষের সংস্পর্শে আসে পান ব্যবসায়ীরা।

তাই করোনা সংক্রমণ আরো ছড়ানোর প্রধান উপলক্ষ হিসেবে পান বাজারকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
তবে পান পচনশীল পণ্য হওয়ায় বিক্রি বন্ধ রাখা যাবে না!

বিশ্বজুড়ে করোনার দাপট অব্যাহত। অঘোষিত লকডাউনের জেরে আরো ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন টেকনাফের পান চাষীরা।পান বিক্রির বাজার নেই। তাই গাছের পান গাছেই থেকে যাচ্ছে। আর প্রখর রোদে পানের পাতা ঝলসে গিয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পান। বহু কষ্টে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠী থেকে লোন নিয়ে পান চাষ করেছিলেন চাষীরা। এখন তাঁদের মাথায় হাত কিভাবে শোধ করবেন তাঁরা এই লোন।টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ডেইলপাড়ার পান চাষী জনাব সুলতান আহমেদ এর সাথে কথা বলে জানা যায়। একেকটি পানের বরজ করতে সিজনের শুরুর দিকে তাদের খরচ হয়েছিল ১৮০০০০ থেকে ২০০০০০ টাকা । প্রথমদিকে পানের ভালো দাম পাওয়ায় সামান্য কিছু আশা জাগলেও এখন পানের একেবারে দাম নাই বললেই চলে। ১০০ বিরা পান উত্তোলন করতে মজুরি খরচ আসে ৩৫০০ থেকে ৪০০০ টাকা । এসব পান বাজারে এনে পরিবহন সংকটের কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না যার কারনে পানের মজুরি খরচ টুকু ও উঠছে না। আবার এলাকায় পানের দোকান গুলো অঘোষিত লকডাউনের ফলে বন্ধ থাকায় খুচরো মার্কেটেও তা বিক্রি হচ্ছে না। ফলে বরজে বরজে জমতে শুরু করেছে বিপুল সংখ্যক পান। পেকে হলুদ হয়ে নস্ট হচ্ছে সেই সমস্ত পান। প্রতিদিন বিভিন্ন বরজে উৎপন্ন হয় লক্ষাধিক টাকা মূল্যের পান যা তুলে না ফেললে পেকে হলুদ হয়ে নষ্ট হচ্ছে।
এইভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে তাদের পথে বসতে হবে এবং আগামী সিজনে অনেক পানচাষিরা নতুনভাবে পানের বরজ করতে পারবেনা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!