1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রকাশিত সংবাদের প্রতি*বাদ ও ব্যা*খ্যায় যা বলেছেন হোয়াইক্যং এর শাহ আলম কাঁকড়া-চিংড়ি’র সাথে আসছে মাদক! শাহ আলমের দেখভালে রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ভিডব্লিউবি কার্ড বিতরণে চেয়ারম্যানের স্বজনপ্রীতি! ক্ষোভে কার্ড ছুড়ে পুকুরে ফেললেন ইউপি সদস্য টেকনাফে সেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত প্রধান অতিথি, সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো? টেকনাফে ‘মানবতার দেয়াল’ এখন পুলিশ বক্সের সামনে নদীতে মাছ শিকারে জেলেদের জলসীমা অতিক্রম না করার পরামর্শ ইউএনও’র টেকনাফে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালিত। চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের আন্দোলনে উখিয়া-টেকনাফ সড়ক অচল স্বামী হেলালের বাড়ি থেকে টাকা,স্ব*র্ণা*লংকার সহ স্ত্রী চলে  যাওয়ার অভিযোগ, মানছেনা কোন বিচার।  টেকনাফে আঃ লীগের সাধারণ সম্পাদক সহ গ্রে*ফ*তা*র ৬ জন 

লেদা সীমান্তে মাদক সিন্ডিকেট বেপরোয়া: কোরবানকে সামনে রেখে

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২২ জুলাই, ২০২০
  • ৬৪৬ বার পড়া হয়েছে

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন: (পর্ব ২)

আশেক উল্লাহ ফারুকী,আরাফাত সানী: টেকনাফ উপজেলার মাদকের স্বর্গরাজ্য খ্যাত হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা মাদকের আলোচিত একটি নয় যা ইতিহাস। এ জনপদে শীর্ষ ইয়াবা কারবারীরা বিলাসবহুল বাড়ি ভাংচুরসহ আত্মসমর্পন, বন্দুকযুদ্ধে নিহতের পর কিছুটা নিয়ন্ত্রনে এসেছিল। তারই পরিপেক্ষিতে নতুন করে রবি আলম ও জাহাঙ্গীর সিন্ডিকেট বেপরোয়া হয়ে পড়েছে মরন নেশার ইয়াবা ব্যবসা।

সাম্প্রতি কালের বিবর্তনে যখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর করোনাই ব্যস্ত। তনখ পুঁজি করে মাদক ব্যবসা ফের স্বক্রিয় হয়ে উঠেছে রবি আলম সিন্ডিকেট। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় পবিত্র কোরবানকে সামনে রেখে মাদক বিরোধী চলমান অভিযানের মধ্যেও লেদা এলাকায় মাদককারবারি সিন্ডিকেট কর্তৃক মাদক ব্যবসা এখনো পুরোদমে চলছে। আরো জানা যায় স্থানীয় ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বর্তমান অবস্থানরত রোহিঙ্গা ডাকাতের মাধ্যমে স্থানীয় নব্য মাদক কারবারীরা লেদা ভিবিন্ন নাফ নদীন সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমার থেকে বড় বড় ইয়াবার চালান বস্তা বস্তা ইয়াবা মওজুদ করে এবং পরবর্তীতে অভিনব কৌশলে দেশে বিভিন্ন প্রান্তে আচ্ছা পাচার করে।

এই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িতরা হচ্ছেন,হোসেন আহমদের পুত্র রবি আলম,অলি আহমেদ পুত্র আব্দুস সমদ, মোহাব্ব্যতের পুত্র শহীদ উল্লাহ্, আবুল বশারের পুএ আব্দুর রহমান,টেকনাফ হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা ষ্টেশনের, পূর্ব ও পশ্চিম দিকের স্থায়ী অধিবাসী। এরা বর্তমানে মাদক ব্যবস্যাকে গোপন রাখতে সু কৌশলে বর্তমানে অনান্য ব্যবসা বাণিজ্য এবং এনজিওর চাকুরী করলেও কিন্তু এরা পর্দার অন্তরালে চালিয়ে যাচ্ছে, মাদকের রমরমা বানিজ্য। ওদের সাথে পাহাড়ে অবস্থানরত বিভিন্ন রোহিঙ্গা শীর্ষ ডাকাতের যোগসাজোশ থাকাসহ অহরহ অভিযোগ রয়েছে। তারা প্রভাবশালী হওয়ায় এলাকায় কেউ ভয়ে মুখ খুলছে না। এলাকাবাসী দাবি ওদের শীঘ্রই প্রশাসনের জুরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।

এ ব্যপারে টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ বলেল মাননীয় জেলা প্রশাসকের নির্দেশে যারা অতীতে মাদকের সাথে জরিত ছিলেন তাদেরকে অনুসন্ধান করে আইনের আওতায় আনা হবে। মাদক কারবারি যতই কৌশল অবলম্বন করুক না কেন? অবশ্যই ওদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হবে। তারা যদিওবা আত্মগোপনে চলে যায় ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও গায়েবি আগুন দাঁড়া  নিষ্ক্রিয় করা হবে। আপনারা আমাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন। চলবে….

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!