1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হ্নীলা সিএনজি কমিটির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মেহেদীর উপর স’ন্ত্রা’সী হা’ম’লা খুব শীঘ্রই নাম পরিবর্তন হচ্ছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের পদত্যাগ করছেন উপদেষ্টা নাহিদ সিঙ্গেলদের ভালোবাসা দিবস উদযাপনের ১০ উপায় কাল শুক্রবার পবিত্র শবে-বরাত দীর্ঘ ৮ বছর পর ৫ শর্তে নাফ নদীতে মাছ ধরার অনুমতি পেলেন জেলেরা টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী সাদ্দামের বিরুদ্ধে মি’থ্যা মা’মলা, মুক্তির দাবিতে ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় সেন্টমার্টিন থেকে দু’দিনে ৪১০ কেজি প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ প্রকাশিত সংবাদের এনাম মেম্বারের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা ট্রলারসহ ৪ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেলো আরাকান আর্মি

ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগে এএসআই বরখাস্ত!

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩৫৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক নিউজ :

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ডাকবাংলা পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই রামপ্রসাদকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সার ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জারি করা আদেশে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৭ সেপ্টেম্বর বিকালে সদর উপজেলার ডাকবাংলো বাজারের সার ব্যবসায়ী একই উপজেলার পোতাহাটি গ্রামের আবদুর রাজ্জাক আমিনের ছেলে আনিচুর রহমানকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পে। এর আগে পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নারায়ণপুর গ্রামের মৃত রেজাউলের ছেলে শামিম বাজারের সারপট্টির গলিতে ফেনসিডিল রেখে আসে। এরপর হঠাৎ করে এএসআই রামপ্রসাদ সেখানে আসে এবং ফেনসিডিল পাওয়া গেছে বলে অনিচুরকে পুলিশ ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।

সন্ধ্যায় এ খবর জানাজানি হলে সংশ্লিষ্ট সাধুহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজির উদ্দিনসহ ওয়ার্ড মেম্বার আনারুল পুলিশ ক্যাম্পে ছুটে যান। এ সময় কুড়ি হাজার টাকা দাবি করে এএসআই রামপ্রসাদ। শেষ পর্যন্ত ২নং ওয়ার্ডের আনারুল মেম্বারের মধ্যস্থতায় নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয় আনিচুরকে।

এ ব্যাপারে পুলিশ সুপারের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়। তিনি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশারকে বিষয়টি দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দেন। বুধবার বিকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাঠে নামেন এবং গভীর রাত পর্যন্ত তদন্ত করেন। বৃহস্পতিবার ফের এলাকার চেয়ারম্যানসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।

সূত্রমতে, বিকাল ৩টার দিকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আরেক দফায় তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর সন্ধ্যায় পুলিশ সুপার ওই এএসআইকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করার নির্দেশ জারি করেন।

মানুষকে হয়রানিসহ অর্থ বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িত ছিলেন এএসআই রামপ্রসাদ। ভয়ে তার বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করতে সাহস পাননি।

এ বিষয়ে পুলিশ সুপার যুগান্তরকে বলেন, অপরাধ করলে কেউ ছাড় পাবে না। ইতোমধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!