1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মৎসজীবি দল টেকনাফ পৌর কমিটি অনুমোদন: আহ্বায়ক- মান্নান, সদস্য সচিব- ইসমাইল চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ‘মৃত্যুর সড়ক’: ঝরছে প্রাণ, ফাইলবন্দী ৪/৬ লেনের পরিকল্পনা -তামিম আ.লীগের ঝটিকা মিছিলে গেলে ৫ হাজার টাকা, ব্যানার ধরলে ৮ হ্নীলা ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়: চেয়ারম্যান প্রার্থী আজিজুল বশির মোহাম্মদ কলাতলীর মিছিলের মামলায় আসামি হলেন কারারুদ্ধ এমপি পুত্র রনি : জড়িত না থাকলে পাবে অব্যাহতি- পুলিশ বাবা ইউনুস সিকদারকে নিয়ে ফারদিন সিকদারের আবেগঘন স্ট‍্যাটাস সৈকতের বালুতটে স্মৃতির আঁচড়ে বন্ধুত্বের রঙিন দিন ইউনুস হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে উত্তাল টেকনাফ : থানা ঘেরাও সেন্টমার্টিন ভ্রমণের নতুন ওয়েবসাইট চালু টেকনাফ ৭১ পরিচয় দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি

ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগে এএসআই বরখাস্ত!

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৪২৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক নিউজ :

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ডাকবাংলা পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই রামপ্রসাদকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সার ব্যবসায়ীকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জারি করা আদেশে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৭ সেপ্টেম্বর বিকালে সদর উপজেলার ডাকবাংলো বাজারের সার ব্যবসায়ী একই উপজেলার পোতাহাটি গ্রামের আবদুর রাজ্জাক আমিনের ছেলে আনিচুর রহমানকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পে। এর আগে পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নারায়ণপুর গ্রামের মৃত রেজাউলের ছেলে শামিম বাজারের সারপট্টির গলিতে ফেনসিডিল রেখে আসে। এরপর হঠাৎ করে এএসআই রামপ্রসাদ সেখানে আসে এবং ফেনসিডিল পাওয়া গেছে বলে অনিচুরকে পুলিশ ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।

সন্ধ্যায় এ খবর জানাজানি হলে সংশ্লিষ্ট সাধুহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজির উদ্দিনসহ ওয়ার্ড মেম্বার আনারুল পুলিশ ক্যাম্পে ছুটে যান। এ সময় কুড়ি হাজার টাকা দাবি করে এএসআই রামপ্রসাদ। শেষ পর্যন্ত ২নং ওয়ার্ডের আনারুল মেম্বারের মধ্যস্থতায় নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয় আনিচুরকে।

এ ব্যাপারে পুলিশ সুপারের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়। তিনি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশারকে বিষয়টি দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দেন। বুধবার বিকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাঠে নামেন এবং গভীর রাত পর্যন্ত তদন্ত করেন। বৃহস্পতিবার ফের এলাকার চেয়ারম্যানসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।

সূত্রমতে, বিকাল ৩টার দিকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আরেক দফায় তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর সন্ধ্যায় পুলিশ সুপার ওই এএসআইকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করার নির্দেশ জারি করেন।

মানুষকে হয়রানিসহ অর্থ বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িত ছিলেন এএসআই রামপ্রসাদ। ভয়ে তার বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করতে সাহস পাননি।

এ বিষয়ে পুলিশ সুপার যুগান্তরকে বলেন, অপরাধ করলে কেউ ছাড় পাবে না। ইতোমধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!