হ্নীলা ইউনিয়নের জৈনব ব্যক্তির খোলা চিঠি…
২০১৭ সাল থেকে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের কে যখন বাংলাদেশে প্রবেশ করেন তখন থেকে আমরা বাঙালিরা তাদের সহযোগিতা করে আসছি কিন্তু তার বিনিময়ে তারা আমাদেরকে আঘাত করেছে প্রতিনিয়ত। ওরা এসব করার সুযোগ পাচ্ছে কারণ আমাদের দেশের কিছু টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যাওয়া অসাধু কিছু লোভী ব্যক্তি জন্য।
এখনো হাজার হাজার রোহিঙ্গা আছে যারা ক্যাম্পে বসবাসের নামে বিভিন্ন গ্রামে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে এবং তারা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে ক্যাম্পে ঘর বানিয়ে রেখেছে সেখান থেকে খাদ্য সংগ্রহ করে সে খাদ্যগুলো গ্রামে এনে খায়।
দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করায় যাচ্ছে তাদের সন্তান দের সেই সাথে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মোটা অংকের টাকায় জাতীর আইডি কার্ড, জন্ম নিবন্ধন, বানিয়ে বাংলাদেশের নাগরিক পরিচয় দেয়, এমন একটা সময় আসবে ওরা বাংলাদেশকে শাসন করবে তাদের গোলাম বানিয়ে রাখবে আমাদেরকে যদি এমন ভাবে চলতে থাকে। আমার অনুরোধ বিভিন্ন এলাকার সচেতন মূলক ব্যক্তিদের এবং প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যদি আপনারা এখন থেকে এই আবর্জনাগুলো পরিষ্কার না করেন একদিন আমাদেরকে এর মাশুল হবে।
বিশেষ করে হ্নীলা ইউনিয়ন, হোয়াইক্যং ইউনিয়ন, সাবরাং ইউনিয়ন, টেকনাফ সদর, বাহারছড়া ইউনিয়ন, পালং খালি ইউনিয়ন, এর প্রত্যেকটি বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সন্ধান করে দেখেন কাদের বাড়িতে রোহিঙ্গারা বসবাস করতেছে এবং কোথায় জমি ক্রয় করে বসবাস করতেছে।
আমরা এখন ভাল ভাবে বসবাস করতে পারতেছিনা রোহিঙ্গাদের জন্য রোহিঙ্গারা এখন প্রত্যেকটি জায়গায় তাদের হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে।
তাদের কারণে আমাদের দেশের অনেক শ্রমিকরা বেকার হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতেছে কারণ তারা অল্প টাকায় কাজগুলো করে ফেলে তারা। এখন রিকশা থেকে শুরু করে বাস-ট্রাক সমস্ত কিছু এখন তাদের নিয়ন্ত্রণে।
হ্নীলা ইউনিয়নের সচেতনমূলক ব্যক্তিদেরকে আমি আবারো অনুরোধ করতেছি যে বিভিন্ন এলাকায় যেমন জাদিমুরা, মোচনী, আলী খালী,রঙ্গিখালী পানখালী, মৌলভীবাজার, পশ্চিম সিকদারপাড়া, পূর্ব সিকদার পাড়া, দক্ষিণ সিকদার পাড়া সব জায়গায় একটু অভিযান চালানোর জন্য আমাদের সবার প্রিয় গরীবের বন্ধু রাশেদ মাহমুদ আলী চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করতেছি আপনি একটু দেখবেন। পাশাপাশি স্থানীয় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Leave a Reply