1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকনাফে ৬১ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলেন ইউএনও টেকনাফে তারুণ্যের ভাবনা ও নির্বাচনী ইশতেহার বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত  তরুণদের স্বপ্নপূরণে পাঁচ দফা ঘোষণা উখিয়া- টেকনাফের মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহ’র আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে মানব ও মাদক পাচারের অভিযোগ বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রকৃত জেলেরা স্বাধীনভাবে মাছ শিকার করতে পারবে – শাহজাহান চৌধুরী  জুমার দিনের ফজিলত : যে সময় দোয়া কবুল হয় টেকনাফে তাঁতীদলের নবগঠিত কমিটির স্বাগত মিছিল ও পরিচিত সভা দেশের ইতিহাসে স্বর্ণের দাম সর্বোচ্চ বাবার অবর্তমানে উখিয়া-টেকনাফের মানুষ এখন কষ্টে আছে, আসলে আমরা তাদের জন্য কি করেছি : বদির পুত্র শাওন টেকনাফে উপজেলা মাসিক এনজিও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

টেকনাফে করোনা ভাইরাসের সতর্কতা বিষয়ে স্বাস্থ্য বিভাগের কোন নজর দারি নেই কি?

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০
  • ৫১৬ বার পড়া হয়েছে
আবুল কালাম আজাদ, টেকনাফ থেকে

সারাবিশ্বে শীত মৌসুম শুরু হওয়ায় করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে। এর প্রভাব ইদানিং বাংলাদেশেও শুরু হয়েছে। গত কয়েকদিনে কোরোনা ও মৃত্যুর সংখ্যা অনেক গুণ বেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় করোনা ভাইরাসের করাল গ্রাস থেকে জনগণকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। তৎমধ্যে রয়েছে মাস্ক প্রতিটি ক্ষেতে বাধ্যতামূলক,  সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে নিত্য কার্যাদি সম্পর্ন করা ও দৈনিক দুই-তিন বার সাবান অথবা হ্যান্ড ওয়াশ দিয়ে হাত মূখ পরিস্কার করা।

ঠান্ডা জনিত রোগ হলে লেবু, আদা ও লবন দিয়ে লাল চা পান করা। আবার মাঝে মধ্যে গরম পানিতে লবণ দিয়ে গলগলা করা। প্যারাসিটামল ও নাপা জাতীয় ঔষধ প্রয়োগ করা। এই বিষয়ে জনগনকে সচেতন করার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগ প্রসাশন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি কিছু এনজিও সংস্থা ও এগিয়ে এসেছে। যা দেশের বিভিন্ন স্থানে এরা নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু টেকনাফ উপজেলা ও পৌর সভার করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ প্রতিরোধ বিষয়ে জনগণের মধ্যে যেমন নেই কোন সচেতনতা তেমনি স্ব্যাস্হ বিভাগের নেই এর পরিরোধক বিষয়ক কোন তৎপরতা। স্হানীয় এলাবাসী সুএে জানাযায়, টেকনাফ ও পৌরসভা এলাকায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহে এনজিও ও প্রশাসন যৌথ ভাবে হাত, মুখ পরিস্কার করার বেসিন স্হাপন করেছে। কিন্তু এ সমস্ত বেসিনে অধিকাংশতে পানি, সাবান ও হ্যান্ডওয়াশ নেই।
অথচ এ গুলো রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ে বিপুল অর্থ ব্যয় দেখিয়ে উত্তোলন করা হচ্ছে বল সুএে জানা যায়। যেখানে করোনা ভাইরাসের সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্তা নিবেন টেকনাফ সদর হাসপাতাল সেখানে করোনা ভাইরাসের কোন সতর্কতা নেই। হাসপাতালে যাওয়া রুগীরা জানান, সকাল বেলা আউটডোর ইনডোরে রোগীদের লোকারণ্য এবং সন্ধ্যা বেলা প্রাইভেট চিকিৎসকদের চেম্বারে শত শত রোগীদের ভিড় এর পাশাপাশি ঔষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিদের লম্বা লাইন। এদের মধ্যে স্বাস্হ্য বিধি,সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক ইত্যাদি কিছু নাই বল্লে চলে। যারাই করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে এগিয়ে আসার কথা, সরকার এদেরকে জনগণের জীবন রক্ষার মহান দায়িত্ব অর্পন করেছেন তারার যদি অর্থের লোভে এর বিপরীতে চলে যায় তাহলে জনগণের স্বাস্থ্য কতটুকু নিরাপদ ইহায় জনগণের প্রশ্ন?
এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ টিটু চন্দ্র শীল এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, করোনা ভাইরাসের সতর্কতা বিষয়সমূহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বহী কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে। তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্হা নিবেন।
হাসপাতালে গমন করা রোগীদের মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব বিষয়ে কোন ব্যবস্হা নিচ্ছেন না কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন টেকনাফে লোকেরা এগুলো শুনে না। যদি আপনারা (সাংবাদিকেরা) এ কথা বলেন আমি রোগী সেবা বন্ধ করে দেব।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!