বিশেষ প্রতিনিধি
টেকনাফের হোয়াইক্যং নয়াবাজা পূর্ব সাতঘটিয়া পাড়া নুর আহাম্মদের ছেলে নুরুল কবিরের বাড়িতে হামলা করেছেন এক দল দুর্ভিত্ত। এ সময় তাহার স্ত্রী সহ ৫জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। জানাগেছে, গত ৭ডিসেম্বর রাত ১১.৩০ঘটিকার সময় স্থানীয় আব্দুশুক্কুরের পুত্র সিদ্দিক ও উলামিয়ার পুত্র সৈয়দ হোছন এর নের্তৃত্বে আব্দুশুক্কুরের পুত্র মোঃ শরিফ, হেলাল উদ্দীন সহ ১২/১৫ জনের সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারী রাতের আধারে আমাদের বাড়িতে রাম দা, অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে কোন কথা ছাড়া আমাদের মহিলা সহ সকল কে নির্দয় ভাবে মারতে থাকে।
এমতা অবস্থায় আমি কোন উপায় না পেয়ে বাড়ির বাতরুমে প্রবেশ করে টেকনাফ মডেল থানায় ফোন করি। পরে থানা হোয়াইক্যং ফাঁড়ি হতে পুলিশ পাঠিয়ে আমাদের উদ্ধার করেছে। এ বিষয়ে হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির এস আই মুজিবুরের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, রাতে আমাকে থানা থেকে ফোনকরে বলে নয়াবাজার পূর্ব সাতঘটিয়া পাড়ায় একটি ঘরে হামরা করছে দূর্ভিত্তরা তাদের উদ্ধার করেন। পরে ভিকটিমের নাম্বারে যোগাযোগ করলে, স্যার বাচান স্যার বাচান বলে চিৎকার শুনে আমি স্থানীয় গ্রাম পুলিশ সহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাদের বাসায় যায়। তাদের পুলিশ পরিচয় দিলে তারা ঘরের দরজা খুলেদেন। গিয়ে দেখি বিভিন্ন রুমে আহত ও রক্তাক্ত অবস্থায় সকলে পড়ে আছে। পরে তাদের আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য টেকনাফ হাসপাতালে পাঠিয়ে ছিলাম। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে ও পরে জমিনের বিরোধী বিষয় নিয়ে ঘটনা বলে শুনেছি।
আহত নুরুল কবির বলেন, আমার বাড়ি, খাবারে পাত্র, রান্নার চুলু, টাকা ও স্বর্ণ সহ প্রায় ২লাখ টাকার উপরে ক্ষয়ক্ষতির হয়েছে।যদি পুুলিশ না হত আমাদের প্রাণে মেরে ফেলত। এ বিষয়ে গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মোঃ সিদ্দিক গংদের জন্য আমার কাছেও ঐজমির বিচার দিয়েছিলেন।তাহারা বিচারে আসলে , পরে দেখি একটি জমি দুই জনের কাছে বিক্রি করেছেন সিদ্দিক গংরা।তাদের একজনের নামে নামজারি ও হয়েগেছে।পরে তাদের প্রায় ৫লাখ টা ফেরত দিতে বললে, তাহারা সময় ক্ষেপন করে করে থাকেন। যার কারণে নুরুল কবিরদের টাকা খুজঁলে ধমকদেন বলে শুনেছি। গত কয়েদিন আগে তাদের বাড়িতে হামলা হয়েছে বলে ও জেনেছি। ঘটনার কারণ বিবরনীতে নুরুল কবির বলেন, আমার দাদা আক্কেল আলী হতে পৈত্রিক সুত্রে বাবা নুর আহাম্মদ সম্পদের মালিক হন।
ঐ জমিনের ভূয়া দলিল বানিয় মোঃ সিদ্দিক গং রা পূর্ব সাতঘটিয়া পাড়ার আবু সমার পুত্র নুরুল ইসলামকে বিক্রি করেন। যাহার দাগ নং বি এস( ৯৫/৮৬) অপরটা (৯৫/৮৬) বিএস খতিয়ান নং( ১৮/৫৬), একিই দাকের জমি নুর আহাম্মদের জমি তাহার মেয়ে বিধবা আয়েশা খাতুন কে দ্বিতীয় কবলা দলিল দেখিয়ে প্রায় ৫লাখ টাকা দিয়ে বিক্রি করেছেন মোঃ সিদ্দিক গং রা। পরে তাহা (২নং বা চিটারি) ধরা পড়লে তাহাদের কাছ থেকে ৫লখ টাকা ফেরত দাবি করলে মোঃ সিদ্দিক ও সৈয়দ হোছন গংরা আমাদের অসহায় পরিবারের সদস্যদের পথে ঘাটে নির্যাতন, চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেয়া জীবন নাশের হুমকি সহ অনেক কিছুর অপমানের চাপ মাথায় নিয়ে চলতে হয় নুরুল কবির পরিবার কে! শুধু তা নয় ঐ জমিনে বিচার করেছেন, গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, তৎকালীন টেকনাফ থানার এ এস আই কাজী সাইফুদ্দীন ও ।
তারা তাথেও কর্ণপাত না করায় পরে আমরা টেকনাফ RAB -15 সিপিসি -১ কে বিচার দিলে তাহারা হোয়াইক্যং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুন সিকদার বরাবরে নামিয়ে দেন বিচার। সেখানে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় তাতে ও কোন সাড়া না দিয়ে গত ৭ডিসেম্বর রাতে আমাদের জন্য কেন বিচার দিয়েছ বলে বাড়িতে এসে নির্মমভাবে নিঃসংশ নির্যাতন করে।যদি পুলিশ না আসত তাহলে আমাদের জানে মেরে ফেলত।এখনো আমি সহ আহত সকলকে নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা দিন অবস্থায় রয়েছি।আমরা তাহার বিচার চাই ও আইন গত আশ্রয় অবশ্যই নিব। এ বিষয়ে অভিযুক্ত কারিদের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তাদের মোবাইল নং না পাওয়া যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
Leave a Reply