বিশেষ প্রতিবেদক
টেকনাফে উপজেলায় আগামী ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বড় বড় ইয়াবা কারবারিরা মেম্বার চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে মরিয়া হয়ে ওঠেছে।এসব ইয়াবা কারবারিদের দৌড়ঝাঁপ দেখে হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ৭ নাম্বার ওয়ার্ডের পশ্চিম সাত ঘরিয়া পাড়ার বসিন্দা কথিত যুবলীগনেতা নুরুল আলম প্রকাশ ধইল্যাহও এখন মেম্বার প্রার্থী হতে মরিয়া হয়ে ওঠেছে ।শুরু করেছে নানান প্রচারণা। সে একজন পুরাতন ও চলমান ইয়াবা পাচার কারিদের ডন বলে এলাকার মানুষের জনশ্রুতি রয়েছে।গত কয়েকদিন আগে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর টেকনাফ জোনের সহকারি পরিচালক সিরাজুল মোস্তফা মুকুলের নেতৃত্বে পশ্চিম সাত ঘরিয়া পাড়া এলাকায় উক্ত যুবলীগনেতা দাবিদার নুরুল আলম ধইল্যার বাড়িসহ কয়েকটা বাড়িতে র্যাব, বিজিবি মিলে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ইয়াবাসহ দুইজন আসামীকে গ্রেফতার করেছে । সে সময় প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে কথিত নেতা নুরুল আলম ধইল্যা ঘরের পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে যায় বলে জানা যায় । ভাগ্যক্রমে পাহাড়ি এলাকা হওয়াতে সে পালাতে সক্ষম হয়েছে বলে জানা গেছে ,না হয় প্রশাসনের সেই যৌথ অভিযানেই ইয়াবা গডফাদার নুুরুল আলম ধইল্যা আটক হয়ে যেতো,এমটাই জানিয়েছেন স্থানীয় জনগোষ্ঠী। র্যাব- বিজিবি”র সেই দিনের যৌথ অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়ে এলাবাসী জানান,নুরুল আলম ধইল্যা একজন চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী,তার নেতৃত্বে নয়াবাজার এলাকায় একটি বড় ধরণের ইয়াবা সিন্ডিকেট রয়েছে । তাকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হলে আরো বিভিন্ন ধরণের মাদক সংক্রান্ত গোপন তথ্য পাওয়া যাবে বলেও জানান ।ওই অভিযানের গ্রেফতার কৃত আসামীদের পৃষ্টপোষকও নুরুল আলম ধইল্যা বলেও জানান তারা । সে প্রদীপের আমলে মাদক বিরুধী অভিযান জোরদার হলে দীর্ঘদিন পালিয়ে থাকে ,এখন আবার এলাকায় এসে কালো টাকার বিনিময়ে নির্বাচনী পরিবেশ নষ্ট করতে মরিয়া হয়ে ওঠেছে ।ইয়াবা রাজা নুরুল আলমের নির্বাচনী প্রচারণা দেখে এলাকার সূধী সমাজ হতাশ হয়ে পড়েছে।
এবিষয়ে তার (০১*৪৩-৬৩*৫*৮)নাম্বারে কয়েকবার ফোন দিয়ে যোগাযোগ করতে চাইলে,সে রিসিভ না করার কারণে বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
Leave a Reply