মোঃ আরাফাত সানী, টেকনাফ ৭১
কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভার হাটবাজার গুলোতে মেয়াদ উত্তীর্ণ ভোগ্য পণ্যের ছড়াছড়ি, দেখার কেউ নেই।
এবং হাটবাজার গুলোতে পরিদর্শন করে দেখা যায়। অধিকাংশ মুদির দোকান ফলের দোকান বেকারী ও বিভিন্ন পানিয় মিনারেল ওয়াটার,জুস,ও কোল্ড, জাতীয় দ্রব্যের মেয়াদ নেই। অথচ দোকানদারেরা অধিক লাভের আশায় দোকানে নানা ধরণের মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য সাজিয়ে রাখে।
এদিকে সহজ সরল ক্রেতা সাধারনেরা মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য গুলো বাজার থেকে নিয়ে যায়। পরিবারের সকলেই পণ্য ভোগ করলেও সহজেই তাদের রোগ ব্যাধি কম হলেও কিন্তু শিশুরা খাওয়ার সাথে সাথে আমাশা, ডায়রীয়া,সহ বিভিন্ন রোগে আক্রন্ত হয়ে পড়ে। এ রোগান্ত শিশুদেরকে চিকিৎসক এর কাছে নিয়ে গেলে তখন মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্যের কথা বেরিয়ে আসে।
আবার কোন কোন শিক্ষিত সচেতন ক্রেতাগন পণ্য নিয়ে দোকানে আসলে সচতুর দোকানদারেরা ভুল হয়েছে আর কোন সময় হবে না মর্মে ক্ষমা চেয়ে বিদায় করে দেয় বলে ক্রেতা সাধারণ জানান।
সুত্রে জানা যায়, প্রতিটি হাটবাজারে ভোগ্য পণ্যের গুনাগুন যাছাই বাছাই ও খাওয়ার উপযোগী কি না দেখবাল করার দায়িত্বে রয়েছে। স্যানিটারি ইন্সপেক্টর টেকনাফ পৌর হাটবাজারের দায়িত্বে থাকা ডাঃ মোঃ সৌরাভ হোসেন,মাস শেষে এসে প্রতিটি দোকান থেকে মাসুহারা নিয়ে যায়,বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। কয়েকজন দোকানদার জানান।
এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা হাসপাতালের দায়িত্বরত স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ডাঃ মোঃ সৌরাভ হোসেনের সাথে মোবাইল ফোনে বার বার যোগাযোগ করার পরেও মোবাইল রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এলাকার জনসাধারণ স্যানিটারি ইনেস্টপেক্টেরের পাশাপাশি ভূক্তা অধীকারের কর্মকর্তাদের প্রতি মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রিতাদের কাছে শাস্তির আওতায় আনার জন্য আহ্বান জানান ভোক্তভোগী জনসাধারণ।
Leave a Reply