1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
অপহরণ নাটক সাজিয়ে টেকনাফে সাংবাদিকসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা সরকারি জমিতে স্থাপনা নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা : ছবি তোলায় সাংবাদিকদের হামলার চেষ্টা, নৌবাহিনীর অভিযান শ্রমিক দলের পরিচয়ে কোথাও দখল-চাঁদাবাজি করলে সাথে-সাথে জানানোর অনুরোধ উপজেলা সা. সম্পাদক আব্দুর রহিম মুন্না টেকনাফে আপত্তি জানিয়ে মুছে ফেলা হলো ‘জেন্ডার সমতা’ গ্রাফিতি ফের সেন্টমার্টিনে ৫৪৪টি কাছিমের ছানা অবমুক্ত মানহানিকর সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং স্কাস কর্তৃপক্ষের ব্যাখ্যা আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা ২৬ জন জেলেকে ফেরত আনলেন বিজিবি  টেকনাফে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ ফুটছে কৃষকের মুখে হাসি  শিক্ষার উন্নয়নে কারো দ্বীমত থাকতে পারে না,উপজেলা কিন্ডারগার্টেন স্কুল এসোসিয়েশনের ইফতারে মোঃ আলী  মা’দ’ক অ’প’হ’র’ণ জমি জা’লি’য়া’তি’সহ একাধিক মা’ম’লা’র আসামি ছদ্মবেশে অ’প’রা’ধ জগতের মা’স্টারমাইন্ড হামিদ

টেকনাফ স্থলবন্দরে মাঝিদের সীমাহীন দূর্নীতি

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৩০ জুন, ২০২১
  • ৩৫৮ বার পড়া হয়েছে

আমি একজন টেকনাফ স্থলবন্দরের ছোট মানের ব্যবসায়ী। আমি অভিযোগ করতেছি যে, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও লেবার মাঝিদের সীমাহীন দূর্নীতি করতেছে। যেখানে বন্দর কর্তৃপক্ষ সরকার থেকে লীজ নেয়, সেখানে বন্দর কর্তৃপক্ষ মালামাল লোডিং আনলোডিং করা হয়। ব্যবসায়ীরা মালামালের লোডিং আনলোডিং এর সম্পূর্ণ খরচ সি.এন্ড.এফ কে দিয়ে দেন। লেবারের অতিরিক্ত টাকা চার্জ করার কারণে, ব্যবসায়ীদের সি.এন্ড.এফ খরচ ও বেশী হয়। এ সপ্তাহে আমার ব্যক্তিগত ১৫টি পিয়াজের গাড়ী হয়। প্রতি গাড়ীতে ৮৫০০ টাকা করে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয়। মালামাল লোডিং আনলোডিং এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব বন্দর কর্তৃপক্ষের।
আমি যখন বন্দর ম্যানেজারকে জিজ্ঞাস করলাম, আমাকে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ লেবারের সম্পূর্ণ টাকা তাদের নিয়ন্ত্রণে। তারপরে বন্দরের লেবারের মাঝিকে জানাইলে, মাঝি আমাকে বলে বন্দর লেবারের যেই টাকা দেয়, তা আমাদের ল্যাভারের চা খাওয়ার পয়সাও হয়না। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করার পরে বন্দর কর্তৃপক্ষ মজুরি হিসাবে জনপ্রতি ২৬০ টাকা করে দেয়। প্রতি গাড়ীতে ৮৫০০/- থেকে ৯০০০/- টাকা করে নেয়। সেখানে প্রতি গাড়ীতে লেবারদেরকে দেওয়া হয় মাত্র ৩০০০/- টাকা। বন্দরে দৈনিক ১২০ থেকে ১৫০টি গাড়ী হলে, এখন চিন্তা করে দেখেন কি পরিমাণ দূর্নীতি করতেছে আপনারা দেখেন। এই অভিযোগ গুলো বন্দরের সি.এন্ড.এফ এর সভাপতি ও সেক্রেটারিকে জানানোর পরেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বন্দরে দুটি গেইট থাকার পরেও একটি গেইট ব্যবহার করার কারণে প্রচুর যানযট হচ্ছে। সকালে গাড়ী লোড করার পরেও সন্ধ্যার সময় গাড়ী বাহির হতে পারে না, তাই ব্যবসায়ীদের মালামালের প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। বন্দরে এ অবস্থা চলমান থাকলে আমরা ব্যবসায়ীরা কিভাবে ব্যবসা করব। তাই আমরা জেলা প্রশাসক মহোদয় ও দূর্নীতি দমন কমিশনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।

 

লেখক, আব্দুর শুক্কুর, সি,আই,পি।

ব্যবসায়ী টেকনাফ স্থল বন্দর।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!