1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০১:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হত্যা মামলার আসামি রশিদ প্রকাশ্যে ঘুরছে, মামলা থেকে বাদ যেতে দৌড়ঝাঁপ আহবায়ক কালাম, যুগ্ম আহ্বায়ক ছিদ্দিক, সদস্য সচিব সাইফী সংস্কার ও নির্বাচনের লক্ষ্যে টেকনাফ প্রেস ক্লাবের এডহক কমিটি গঠন কোস্ট গার্ডের অভিযানে উদ্ধারকৃত ৪৬ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস ইউনিয়ন পরিষদে মহিলা মেম্বারকে মা’র’ধ’রে’র অভিযোগ সেলিম মেম্বার তার বাহিনীর বিরুদ্ধে  সেভেন স্টার’ গ্রুপের ১২ গডফাদার শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদের একাংশের তীব্র প্রতিবাদ টেকনাফে যৌ*তু*কে*র জন্য স্ত্রীকে বিদ্যুৎ শক দিয়ে হত্যা*র অভিযোগ  আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রে’প্তার বিএনপির সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন তামিম ইকবাল  উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়

ইয়াবা সম্রাট হেলাল সেন্টিকেট অধরা! পর্ব -১

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০২১
  • ২৮০ বার পড়া হয়েছে

সংবাদ দাতা

ইয়াবা একটি ভয়ানক মাদক যা সেবন করে নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার যুবক। দেশের চাহিদা অনুযায়ী মিয়ানমার থেকে সরবরাহ করেন কিছু মাদক কারবারি। এক সমিক্ষায় উঠেএসেছে দেশে যে পরিমানে মাদকের সেবন বেড়েছে তা বন্দ না হলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ নেন্তৃন্ত হারাবে! পাচার ও সেবন কারিকে না খুঁজে গডপাদার দের আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন বলে মনে করেছেন স্থানিয়রা। তেমনি একজন বড় ইয়াবা গডপাদার হেলাল উদ্দীন (২৯) সে হ্নীলা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের নুর আহাম্মদের পুত্র বলে জানাগেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জন জানিয়েছেন, দির্ঘ দিন হেলাল উদ্দীন ঢাকা, নারায়াঙ্গঞ্জ , ফেনী সহ বিভিন্ন প্রান্তে যে ইয়াবা ব্যবসার জাল বুনেছে তা এখন পুরোদমে সচল। বিগত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে টেকনাফ ত্যাগ করলেও এখন সে রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রিক ইয়াবা ব্যবসা সম্প্রসারণ করছে বলে জানিয়েছে। এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে লকডাউন চলাকালীন সময়ে পিকআপভ্যান করে কাঁচা তরিতরকারি চট্টগ্রামের কাঁচা বাজারে পাঠানোর নামে ভিতরে ইয়াবা দিয়ে তা পাচার করে লাখ টাকার মালিক হন। শুধু তা নয় এলাকায় কয়েক জনকে প্রায় ৮০ লাখ টাকার
ইয়াবার কয়েকটি বড় চালান বাকীতে বিক্রি করে টাকা উদ্ধারে বিভিন্ন জনের কাছে দিন রাত ধারস্ত হচ্ছে বলে ও জনশ্রুতি রয়েছে । রঙ্গিখালী লামার পাড়ার জৈনক ব্যক্তি বলেন, তারা ৩/৪ ভাই এক সাথে মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত, সকলে কয়েক বার জেল ও খেটেছেন। তাদের নামে জন প্রতি ৪/৫ টি মাদক মামলা রয়েছে যাতে সকলে ওয়ারেন্ট ভুক্ত বলে মনে হচ্ছে ।তারা কক্সবাজার- চট্টগ্রাম কেন্দ্রিক জমি ও ফ্ল্যাট ক্রয় করেছে বলেও জানা গেছে । তাদের আইনের আওতায় আনা না হলে ইয়াবা ব্যবসার দাপট আরো বেড়ে যাবে বলে ধারনা করেছে সচেতন মহল।
উক্ত বিষয়ে হেলালের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে সংবাদকর্মী নাম পরিচয় শুনে মোবাইলের কল কেটে দেন ।

এ বিষয়ে টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোঃ হাফিজুর রহমান জানায়, বিগত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানে যারা পালিয়ে গিয়েছিল তারা আবারও ফিরে এসেই মাদক কারবারে লিপ্ত হয়েছে বলে জানাগেছে, মাদক কারবারীদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!