1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ‘মৃত্যুর সড়ক’: ঝরছে প্রাণ, ফাইলবন্দী ৪/৬ লেনের পরিকল্পনা -তামিম আ.লীগের ঝটিকা মিছিলে গেলে ৫ হাজার টাকা, ব্যানার ধরলে ৮ হ্নীলা ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়: চেয়ারম্যান প্রার্থী আজিজুল বশির মোহাম্মদ কলাতলীর মিছিলের মামলায় আসামি হলেন কারারুদ্ধ এমপি পুত্র রনি : জড়িত না থাকলে পাবে অব্যাহতি- পুলিশ বাবা ইউনুস সিকদারকে নিয়ে ফারদিন সিকদারের আবেগঘন স্ট‍্যাটাস সৈকতের বালুতটে স্মৃতির আঁচড়ে বন্ধুত্বের রঙিন দিন ইউনুস হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে উত্তাল টেকনাফ : থানা ঘেরাও সেন্টমার্টিন ভ্রমণের নতুন ওয়েবসাইট চালু টেকনাফ ৭১ পরিচয় দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি টেকনাফে ‘গ্রিন ইনোভেশন ফেয়ার’: তরুণদের সবুজ উদ্ভাবনে টেকসই ভবিষ্যতের বার্তা

টেকনাফে বেকার যুবক যুবতীর কর্মসংস্থানে স্বাবলম্বী হল ১৮২০ পরিবার

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২
  • ২৩৩ বার পড়া হয়েছে

নাছির উদ্দীন রাজ, টেকনাফ

কক্সবাজার টেকনাফে ১৮২০ জন বেকার যুবক যুবতী এখন স্বাবলম্বী। টেকনাফে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর আগামনে যখন শ্রমবাজা সহ সব কিছুতে প্রভাব পড়ে রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায়
বেকারদের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে সেখান থেকে কিছু বেকারদের সনাক্ত করে স্বাবলম্বী করে তুলার উদ্যোগ নেয় নেদারল্যান্ড ভিত্তিক আর্ন্তজাতিক উন্নয়ন সংস্থা করডেড।

সোমবার (২৮ মার্চ) টেকনাফ উপজেলার সদর ও সাবরাং ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকায় সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, ১৮২০ জন যুবক যুবতীর টেইলার, পার্লার, ওয়াকসপ , পুলটি ফার্ম, মোবাইল মেকানিক সহ অসংখ্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দিয়েছেন সংস্থাটি। যাহা নিয়ে তাহারা এখন কিছুটা হলেও স্বাবলম্বী বলে জানিয়েছেন উপকার ভোগীরা।

সাবরাং ইউনিয়নের বেকার মোঃ ইব্রাহীম জানান, আমি ঢাকা থেকে পড়া লেখা শেষ করে এলাকায় এসে কোন কাজ না পেয়ে যখন বেকার হয়ে দিক বেদিক ঘোরছি, তখন আমাকে নেদারল্যান্ড ভিত্তিক আর্ন্তজাতিক উন্নয়ন সংস্থা করডেড কিছু পুঁজি দিয়ে ট্রেনিং শিক্ষা দিয়ে মোবাইল মেকানিকের একটি দোকান করিয়ে দেন। কিন্তুু আজ সে দোকান থেকে স্বাবলম্বী হয়ে উল্টো আমার দোকানে কয়েক জন যুবকদের প্রশিক্ষ দিয়ে স্বাবলম্বী করে তাদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেছি। যাহা নিয়ে তারা এখ তাদের পরিবার চালায়।

অপর ধিকে বেকার রিমা মনি জানান, আমি বাড়িতে বসে থাকা বেকার নারী, আমাকে কবডেড এনজিও গ্রাম থেকে খুঁজে বের করে টেইলারের প্রশিক্ষণ দিয়ে কিছু পুঁজির সহযোগিতা দিয়েছে। তা নিয়ে আমি এখন মাসে ৬০/৭০ হাজার টাকা ইনকাম করি সংসার চালায়। আমাকে আর এলাকার মানুষ এখন অন্তত তিরস্কার করেনা। আমিও আমার পাশাপাশি অনেক যুবতী নারীদের টেইলারের প্রশিক্ষণ দিয়ে স্বাবলম্বী করেছে, যাহারা এখন আত্মকর্মসংস্থানে ব্যস্ত ।

সংস্থাটির টেকনাফ প্রকল্প সমন্বয়কারী জাহিদুল আলম জানান, আমাদের বাজেটের ৩০% টাকা যে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য বরাদ্দের নির্দেশ আছে সে জন্য টেকনাফের মফস্বল এলাকায় ঘুরে বেকার যুবক যুবতীদের শনাক্ত করে কিছু সংখ্যক দের হলেও স্বাবলম্বী করার চেষ্টা করেছি, যা এখন দৃশ্যমান । তবে ভবিষ্যতে আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!