বিশেষ প্রতিবেদকঃ
টেকনাফ স্থল বন্দরের মেসার্স জব্বার ট্রেডার্স ও মেসার্স জাব্বার ডিপার্টমেন্টাল স্টোর এর স্বত্বাধিকারী এবং আমদানিও রপ্তানি কারক আবদুল জব্বার, পিতা মৃত আবু তাহের সাং দক্ষিণ জালিয়া পাড়া টেকনাফ পৌরসভা।এর কাছ থেকে গত ১৮ মার্চ ২০২১ইং তারিখ পবিত্র রমজানে মিয়ানমারের ছোলা (ছনা) দেবে মর্মে বিবাদী আবিদুল হক(৫০),পিতা অজ্ঞাত প্রকাশ পৌরসভার দক্ষিণ জালিয়া পাড়ার মরহুম উমর হাজীর মেয়ের জামাতা।
প্রথম দাগে দশ লক্ষ টাকা নেয়। পরে বোটের বাড়াসহ অন্যান্য বিষয়ে দুই লক্ষ ,দুই লক্ষ মোট চার লক্ষ সর্বমোট চৌদ্দ লক্ষ টাকা বিবাদী আমার কাছ থেকে বানিজ্য ব্যবসায়ী কামরুল ও আব্দুল্লাহ মারফত চৌদ্দ লক্ষ টাকা গ্রহণ করেন।উক্ত টাকা নেওয়ার পর মিয়ানমার থেকে আমদানির মাধ্যমে ছোলা আজ দেবে,কাল দেবে সময় ক্ষেপণ করতে থাকে।অবশেষে আমি বিবাদীর কাছ থেকে ছনা না পেয়ে তাকে,বারবার মোবাইল করার পরও না পেয়ে একজন তার নিকটতম আত্মীয়র মাধ্যমে আটক করে দুই লক্ষ টাকা আদায় করি।
অবশিষ্ট টাকা পরবর্তী একমাসের মধ্যে পরিশোধ করবে মর্মে তার শালা আজিজুর রহমান প্রকাশ হাজি ও একরাম এর উপস্থিতিতে অঈিকার করে চলে যায়।এর পর হতে তাকে না পেয়ে টেকনাফ মডেল থানায় আমি আবদুল জব্বার বাদী হয়ে আবিদুল হক কে প্রধান আসামি করে টেকনাফ মডেল থানায় অভিযোগ দাখিল করিলে,থানার অফিসার ইনচার্জ ঘটনাটি তদন্ত করে বিবাদীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য, উপ পুলিশ পরিদর্শক জায়েদ হাসান কে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
জায়েদ হাসান দায়িত্ব নিয়ে ঘটনা স্থল পরিদর্শনে গেলে বিবাদী ঘর-বাড়ি পেলে উদাও হয়ে যায়। এখনো পর্যন্ত তারা নিরুদ্দেশ রয়েছে। ফলে আমার পাওনা টাকা আদায়ের লক্ষ্যে প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।পাশাপাশি বিবাদী পেলে যাওয়া পরিত্যক্ত বাড়িটি গণ্যমান্য ব্যক্তিগনের উপস্থিতিতে নিজের দখলে নেওয়ার মনস্থ করেছে।উল্লেখ যে এই সংবাদ প্রকাশিত হবার এক সপ্তাহের মধ্যে বিবাদী টাকা পরিশোধ করলে বা আমার সাথে যোগাযোগ করলে,বিবাদীকে ছাড় দেওয়া হতে পারে।
Leave a Reply