সংবাদ দাতা
টেকনাফের হ্নীলা ৬নং ওয়ার্ডের আব্দুস সালামের পুত্র নাসিরের (৩৪) বিরুদ্ধে স্থানীয় কোন বিচার কে তোয়াক্কা করছে না করে মেয়েদের নামে মিথ্যা চরিত্র হননের অভিযোগ উঠেছে। ভবিষ্যতে এরকম অপপ্রচারে বা নারীদের চরিত্র হননে লিপ্ত থাকলে তাহার বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে মৃত গুরামিয়ার পুত্র রফিক আহাম্মদ।
তিনি জানান, অনেক দিন আগে মুরগী ব্যবসার উদ্দেশ্যে ঢাকা নরসিংদীর একজন মুরগী খামারিকে পৃথক পৃথক ভাবে দু জনের নাম উল্লেখ করে দাদন (অর্থাৎ অগ্রিম) টাকা দেন আমার ভাই সাদ্দাম ও নাসির। কিন্তুু আমার ভাই সাদ্দাম কোম্পানির সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করে মুরগির ব্যবসা চালু করলেও নাসিরের টাকা গুলো তাহার অবেহেলার কারণে ওই কোম্পানি ফেরত বা আদায় করেনি বলে জানায়। পরবর্তীতে মুরগী কোম্পানি কে দেওয়া টাকা গুলো ফেরত নিতে না পারায় সে টাকা গুলো এখন আমাদের পরিবার থেকে দাবি করছে নাসির। শুধু তা নয় উক্ত টাকা আমাদের কাছ থেকে পাবে বলে বারবার স্থানীয় ভাবে কয়েক জন জনপ্রতিনিধির কাছে বিচারও দেন নাসির। কিন্তুু সে যে আমাদের কাছ থেকে টাকা পাবে সে রকম দৃশ্যমান কোন প্রমান এ যাবৎ দেখাতে পারেনি বিচারে। ওই বিচার গুলোতে একাধিক বার আমাদের কাছে টাকা পাবেনা বলে রায়ও দেন স্থানীয় বিচারক গণ।
সে বিচার কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এখন টেকনাফ, কক্সবাজার সহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দপ্তরে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে বৃদ্ধা মা সহ পরিবারের সকল কে হয়রানি করার চেষ্টা চালাচ্ছে। যা নিয়ে ক্ষুন্ন হচ্ছে আমাদের পরিবারের মান-সম্মান হনন হচ্ছে মা এর চরিত্র।
এ বিষয়ে হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, আব্দুস সালামের পুত্র নাসিরের টাকা দাবির বিষয়ে আমার পরিষদে আমি সহ কয়েকজন মেম্বার একাধিক বার বিচার করেছিল। কিন্তুু নাসির যে রফিকদের টাকা দিয়েছে সে রকম কোন প্রমান অদ্যাবধি উপস্থাপন করতে পারেনি। তাই আমি মনে করি রফিকের পরিবারের মান ক্ষুন্ন করতে করো ইশারায় কাজ করছে নাসির।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত নাসিরের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করতে চেষ্টা করে কোন মোবাইল নং না পাওয়ায় তাহার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে আগের একটা নিউজে নাসির জানিয়েছি, আমি তাদের থেকে যে টাকা পাচ্ছি তাহার সম্পূর্ণ প্রমান আমার কাছে আছে।
Leave a Reply