1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মানুষ বৈষম্যের শিকার: টেকনাফের বিজয় সমাবেশে অধ্যক্ষ আনোয়ারী টেকনাফ প্রেসক্লাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত টেকনাফে ৩১বার তুপ ধ্বনি ও শহীদ মিনারে ফুলদিয়ে শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু হল বিজয় দিবসের কার্যক্রম মুক্তি ককসবাজার কর্তৃক মার্কেট লিংকেজ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দৃষ্টি নন্দন মসজিদের উদ্বোধন করেছেন টেকনাফ ইউএনও, মোঃ ইমামুল হাফিজ নাদিম মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা শ্রমিকদলের সাঃ সম্পাদক মুন্না ভারতে পা’লিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হা’মলাকারী: সায়ের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন টেকনাফের আব্দুল্লাহ ছেলে মেধাবী ছাত্র আব্দুল হাফেজ এবার ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চু’রি বিশ্ববিদ্যালয়ে পডুয়া শিক্ষার্থীদের চোখে আগামীর জন্মভূমি ‘সীমান্তের হাওয়ায় ভেসে আসছে নতুন স্বপ্ন’

বার্জটি বা কন্টেইনারটি না সরিয়ে চিরস্থায়ী রেখে দেওয়ার দাবি! 

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ৪৬৩ বার পড়া হয়েছে

ছবিটিতে যা দেখতে পাচ্ছেন তা হলো একটি বার্জ বা কন্টেইনার। এটি ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর সময় সেন্টমার্টিন ছেঁড়া দ্বীপে অলৌকিকভাবে ভেসে উঠে গিয়েছিল।

ছবিটিতে লক্ষ্য করুন, বার্জটি একটি ছোট দ্বীপের চেয়ে বড়। সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণে বিচ্ছিন্ন ছোট ছোট করে আরও তিনটি দ্বীপ রয়েছে। সবগুলো দ্বীপকে একত্রে ছেঁড়া দ্বীপ বলা হয়। সেন্টমার্টিন দ্বীপের মূল দ্বীপ থেকে ছেঁড়া দ্বীপে যাওয়ার পথে প্রথম ছোট্ট দ্বীপকে বলা হয় ছোড় ডিয়া (ছোট দ্বীপ)। অর্থাৎ মূল ছেঁড়া দ্বীপের অংশে যেতে হলে এই দ্বীপকে অতিক্রম করে যেতে হয়।

মূল কথা হলো, বার্জটি যে দ্বীপে উঠেছে তা হলো এই ছোট দ্বীপে। বার্জটি এত বড় যে, জোয়ার কিংবা ভাঁটা উভয় সময়ে বর্তমানে এই দ্বীপ অতিক্রম করে মূল ছেঁড়া দ্বীপে যাওয়া সম্ভব নয়। এটি বিশাল এক প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে দিয়েছে।

দীর্ঘ সময় ধরে পরিবেশ অধিদপ্তর ছেঁড়া দ্বীপের পরিবেশ রক্ষার্থে কোন ধরনের মোটর গাড়ি কিংবা কোন লোক উক্ত দ্বীপে প্রবেশে আইন জারি করে নিষেধাজ্ঞা করে রেখেছে। তবুও পরিবেশ অধিদপ্তর তার নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খেতে হয়।

আমার ব্যক্তিমত মতামত, এই বিশাল আকৃতির বার্জ কন্টেইনারটি না সরিয়ে স্থায়ীভাবে রেখে দিলে ছেঁড়া দ্বীপের উপর অত্যাচার অনেকটা কমে যাবে।।

বার্জটি অনেকটা জরাজীর্ণ, অনেক পুরাতন। তাছাড়া এটি সরিয়ে নিতে দ্বীপের হাজার হাজার পাথর উত্তলন করতে হবে। এমতাবস্থায় দ্বীপের পরিবেশের ক্ষতি করে এটি সরানো সম্ভব নয়। তখন অল্প সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে দ্বীপের বিশালতার ক্ষতি হবে।

অতএব, আমি বার্জটি না সরিয়ে চিরস্থায়ী রেখে দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।।

এতে কোন ধরনের মোটর সাইকেল, বাইসাইকেল, প্রশাসনের চারচাকার গাড়ি, সেই সাথে অতিরিক্ত লোকের যাতায়াত সবই বন্ধ হয়ে যাবে কিংবা কমে যাবে।।

দ্বীপ বাসীর পক্ষে,
কেফায়েত উল্লাহ
সেন্টমার্টিন-টেকনাফ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!