1. akfilmmultimedia@gmail.com : admin2020 :
  2. teknafchannel71@gmail.com : teknaf7120 :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০২:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভিডব্লিউবি কার্ড বিতরণে চেয়ারম্যানের স্বজনপ্রীতি! ক্ষোভে কার্ড ছুড়ে পুকুরে ফেললেন ইউপি সদস্য টেকনাফে সেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত প্রধান অতিথি, সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো? টেকনাফে ‘মানবতার দেয়াল’ এখন পুলিশ বক্সের সামনে নদীতে মাছ শিকারে জেলেদের জলসীমা অতিক্রম না করার পরামর্শ ইউএনও’র টেকনাফে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালিত। চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের আন্দোলনে উখিয়া-টেকনাফ সড়ক অচল স্বামী হেলালের বাড়ি থেকে টাকা,স্ব*র্ণা*লংকার সহ স্ত্রী চলে  যাওয়ার অভিযোগ, মানছেনা কোন বিচার।  টেকনাফে আঃ লীগের সাধারণ সম্পাদক সহ গ্রে*ফ*তা*র ৬ জন  পরিচ্ছন্নতা অভিযান উপলক্ষ্যে বিডি ক্লিনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত প্রকাশিত সংবাদের ভুল বুঝাবুঝির অবসান- যুবদল নেতা রেজাউল করিম

কক্সবাজারে ইয়াবা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত 

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ৪৭০ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি।

কক্সবাজারে ১৩ লাখ পিস ইয়াবা পাচারের দায়ে এক রোহিঙ্গাসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১৬ নভেম্বর) বেলা সাড়ে বারোটার দিকে আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের -১৩ ব্লক-এইস-১৬ এর মো. আয়াজ (৩৪), সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের আবুল কালাম (৩৭), খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার পঞ্চরামপাড়ার আজিমুল্লাহ (৪৩) এবং একই এলাকার আবুল কালাম (৩৭)। রায় ঘোষণার সময় তারা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে র‍্যাব অভিযান চালিয়ে কক্সবাজার শহরের মাঝিরঘাট এলাকা থেকে একটি ফিশিং বোট আটক করে। বোটে থাকা আয়াজ ও বিল্লালকে আটক করা হয়। এ সময় র‍্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে আরও ৪-৫ জন পালিয়ে যায়। পরে ফিশিং বোট তল্লাশি করে ১৩ লাখ ইয়াবা ও ১০ হাজার ৯ হাজার নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় র‍্যাব-১৫ এর নায়েব সুবেদার হারুনর রশীদ দুইজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জনকে আসামি করে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা করেন।

আসামি আয়াজ ও বিল্লাল তাদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দেন। তারা জবানবন্দিতে পলাতক আসামি আজিমুল্লাহ ও আবুল কালামের পরিচয় প্রকাশ করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও র‍্যাব-১৫ এর এসআই মোহাম্মদ সোহেল সিকদার ২০২১ সালের ১০ জুন আদালতে মামলার চার্জশিট দেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম বলেন, সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে দ্রুত রায় দিতে পারায় আমরা সন্তুষ্ট।

 

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর
error: Content is protected !!